Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть মসনবী শরীফের গল্প (৯৪) নূরের ছায়াপথে আলোকিত যাদের জীবন || মওলানা জালাল উদ্দীন রুমী

  • CHAYAPATH PROKASHONI
  • 2022-01-06
  • 7873
মসনবী শরীফের গল্প (৯৪) নূরের ছায়াপথে আলোকিত যাদের জীবন || মওলানা জালাল উদ্দীন রুমী
মওলানা রূমীমসনবী শরীফমসনবী রূমীরূমীমসনবী শরীফ জালাল উদ্দিন রুমিmasnavi sharifmaulana rumiজালাল উদ্দিন রুমিmosnobi sharif banglabd wazmasnaviমাওলানা রুমিmasnabi sarifমসনবী শরীফের গল্পwajwazoajoazওয়াজইসলামিকইসলামিক ওয়াজIslamicIslamic wazইসলামিক অয়াজইসলামফারসিসুফিSufiIslamবাংলা ওয়াজbangla wazbangla oazsunnisunnahbangla oajbangla oagইসলামিক গল্পIslamic Storyকাহিনীঅয়াজIslamic Lectureলেকচারইসলামিক লেকচারআউলিয়া
  • ok logo

Скачать মসনবী শরীফের গল্প (৯৪) নূরের ছায়াপথে আলোকিত যাদের জীবন || মওলানা জালাল উদ্দীন রুমী бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно মসনবী শরীফের গল্প (৯৪) নূরের ছায়াপথে আলোকিত যাদের জীবন || মওলানা জালাল উদ্দীন রুমী или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку মসনবী শরীফের গল্প (৯৪) নূরের ছায়াপথে আলোকিত যাদের জীবন || মওলানা জালাল উদ্দীন রুমী бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео মসনবী শরীফের গল্প (৯৪) নূরের ছায়াপথে আলোকিত যাদের জীবন || মওলানা জালাল উদ্দীন রুমী

Masnavi Sharif Bangla || Maulana Jalal Uddin Rumi
00:00 হাইলাইটস
00:30 দুই গোলামের কাহিনী নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত
02:00 মানুষ চেনার মাধ্যম মুখের কথা
03:20 সত্য মিথ্যা, ন্যায় অন্যায় চেনার মানদন্ড কী
06:00 কদাকার ও সুন্দর গড়নের দুই গোলামের ভালো মন্দের পরীক্ষা
11:00 আল্লাহ পাক বাধ্য হয়ে বা ঠেকায় পড়ে দুনিয়া সৃষ্টি করেননি।
13:00 আল্লাহর নূরের তাজাল্লী হতে জগতের সৃষ্টি
14:30 নূরের ছায়াপথে যুগে যুগে আম্বিয়া আউলিয়া
18:30 আজকেও যারা দ্বীনের কাজে আনন্দ পায় তারাও সেই নূরের উত্তরসুরি।
============
#ছায়াপথ
#আউলিয়া
নূর
-----------------------
আল্লাহ বাধ্য হয়ে বা প্রয়োজনের তাগিদে এই বিশ^জগত সৃষ্টি করেন নি; বরং আপন দয়া ও মেহেরবানীর কারণে তিনি এই জগত সৃষ্টি করেন। এ জন্যে তিনি তার নূরের ঝলক বিচ্চুরিত করেন।
এই নূরের ঝলক লাভ করেছিলেন নবী রাসূলগণ। তাদের পরে তাদের উত্তরসূরী সুফিয়ায়ে কেরাম। আজকেও যারা দ্বীনের কাজে নিয়োজিত, দ্বীনি কাজে আনন্দ পায় ইবাদতের স্বাদ পায় মনে করতে হবে তাদের জীবনের উপরও সেই নূরের ঝলক পড়েছে। এই জীবনদর্শনে উপনীত হওয়ার জন্য মওলানা রূমী একটি কাহিনীর অবতারণা করেছেন মসনবী শরীফে।
জনৈক বাদশাহ দু’জন গোলাম খরিদ করে আনেন রাজ দরবারে। একজন দেখতে সুন্দর চটপটে। আরেকজন গোলাম দেখতে কালো, চেহারাও বেঢপ। বাদশাহ দুই গোলামের মধ্যে উত্তম কোনটি নির্ণয়ের জন্য তাদের সাথে কথা বলার সিদ্ধান্ত নিলেন।
এই সূত্রে মওলানা রূমী আরেকটি মূলনীতি নির্দেশ করেন যে, মানুষকে জানার সবচে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম তার সাথে কথা বলা।
আর দুনিয়াতে ন্যায় অন্যায় সুন্দর অসুন্দর চেনার মাধ্যম হল কুরআনের নূর। কুরআনের নূরে কারো অন্তর আলোকিত হলে জীবন জিজ্ঞাসার সকল জবাব সে পেয়ে যাবে।
বাদশাহ সুন্দর গড়নের গোলামটিকে হাম্মামে পাঠিয়ে কুৎসিত কদাকার গোলামটিকে বললেন, তোমার সাথী সুদর্শন ছেলেটিকে কেমন জানো। বলল, সে খুব ভাল। বাদশাহ বললেন, সে কিন্তু তোমার অনেক বদনাম করেছে। তোমার নাকি চুরির অভ্যাস আছে। তুমি বিশ^াসঘাতক, কাপুরুষ ।
কদাকার গোলাম জবাব দেয় : আসলে ওতো কখনো মিথ্যা বলে না। হতে পারে সে কখনো আমার মধ্যে এমন কিছু দেখেছে। বাদশাহ বললেন, সে কিন্তু তোমার আরো বদনাম করেছে। সেগুলোও কি তাহলে ঠিক? গোলাম জবাব দেয়। আসলে সবার সাথে তার ব্যবহার খুব সুন্দর। সে যথেষ্ট অমায়িক । এভাবে তার সাথীর অনেক প্রশংসা করতে লাগল।
এরি মধ্যে সুদর্শন গোলাম ফিরে আসে হাম্মামখানা থেকে। বাদশাহ কালো গোলামকে কাজে পাঠিয়ে সুন্দর যুবকাটিকে বললেন, তুমি এতো সুন্দর, তোমার কথাবার্তাও সুন্দর। তবে ঐ গোলামটি তোমার যেসব অপকীর্র্তির কথা বলল, সেগুলো তোমার মধ্যে না থাকলে কতই না সুন্দর হতো। এ কথা শুনতেই যুবক তেলে বেগুনে জ¦লে উঠল। বলল, বলুন তো সেই অসভ্যটা আমার সম্পর্কে কী বলেছে । বাদশাহ বললেন, তুমি কিনা দ্বিমুখি চরিত্রের লোক। এ কথা না শুনতেই যুবক রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। কালো গোলামটি সম্পর্কে যাচ্ছেতাই বলল। বাদশাহ বললেন, তোমরা দুইজনকে পরীক্ষা করাই আমার উদ্দেশ্য ছিল। তোমাদের ব্যক্তিত্ব মন মানসিকতা আমি পরিমাপ করেছি। তার শরীর কালো, চেহারা বেঢপ এ কথা ঠিক। কিন্তু তোমার অন্তরটাই পঁচা, কদাকার কুৎসিত । তার ভেতরটা খুবই সুন্দর। আজ থেকে তোমরা দুজনের মধ্যে সেই হবে তোমার সরদার, তোমার বস।
এই সুন্দর শিক্ষণীয় গল্পটির কলেবর এটুকুই। কিন্তু মওলানা ৭৫৭টি বয়েত জুড়ে নানা শিক্ষা, তত্ত¡কথা ও জীবন ও জগতের হাকিকত সম্পর্কিত দর্শন ব্যাখ্যা করেছেন। সাক্ষাতকারের এক পর্যায়ে কালো গোলাম আল্লাহর নামে শপথ করার সূত্রে সৃষ্টি রহস্য ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, আল্লাহ তাআলা বাধ্য হয়ে বা ঠেকায় পড়ে নবী রাসূলগণকে দুনিয়াতে প্রেরণ করেন নি। বরং তাদের প্রেরণ করার পেছনে রয়েছে নিছক আল্লাহর দয়া ও মহানুভবতার প্রকাশ ও পরিচয়।
আল্লাহর মহান সত্তা, তার দয়া ও মহানুভবতার বিকাশ ঘটাতে গিয়ে তার তাজাল্লী বিচ্ছুরিত করলেন। আল্লাহর যাতী বা সত্তাগত নূরের সেই তাজাল্লী হতে উদ্ভাসিত হল এই জগত। কাজেই আল্লাহর যাতী বা সত্তাগত, সেফাতী বা গুণগত এবং আফআলী বা কর্মগত তাজাল্লীর উদ্ভাসে আলোকিত, কর্মমূখর এই জগত ও জীবন।
মওলানা আরো ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, আদম (আ)-এর পর শীশ (আ) সেই নূরের সুবাদে পয়গাম্বরী ও আল্লাহর খলিফার দায়িত্ব লাভ করলেন। নূহ (আ) সেই নূরের বদৌলতে মুক্তির তরি ‘নূহের কিশতি’ বানান। সেই নূর ইব্রাহীমের জন্য নমরুদের অগ্নিকুন্ড সুশীতল করে দেয়। সেই নূরে ইসমাঈল (আ) আল্লাহর সামনে জবাই হবার জন্যে আত্মসমর্পণের চরম পরাকাষ্ঠা দেখান। সেই নূরের বরকতে সুলায়মান (আ) জিন ও ইনসানের উপর রাজত্ব করার ক্ষমতা লাভ করেন। সেই নূরেই ইয়াকুব (আ) ভাগ্যের ফায়সালার কাছে আত্মসমর্পন করেন এবং চোখের জ্যোতি ফিরে পান। ইউসুফ (আ) যে ভুবন মোহন সৌন্দর্য এবং স্বপ্ন ব্যাখ্যার অলোকিক জ্ঞান লাভ করেন তাও এই জ্যোতির বদৌলতে। সেই নূরে মূসা (আ)-এর হাতে লাঠি আজদাহায় পরিণত হয়। ঈসা (আ) চতুর্থ আসমানে আরোহণ করেন সেই নূরের শক্তিতে। শেষ নবী মুহাম্মদ মোস্তফা (আ) চন্দ্র দ্বিখন্ডিত করার যে অলোকিক ক্ষমতার প্রকাশ ঘটিয়েছেন তার মধ্যেও ছিল সেই নূরের বিচ্ছুরণ। সেই নূরে আবু বকর (রা) সিদ্দিক তথা পরম সত্যবাদী হয়েছেন। উমর (রা) হয়েছেন সত্যমিথ্যা পার্থক্যকারী ফারুক। সেই নূরের সূত্রেই উসমান (রা) দুই নূরের অধিকারী যিন্নুরাইন হতে পেরেছিলেন (তিনি ছিলেন নবী করিম (সা)-এর পরপর দুজন মেয়ের স্বামী, সেই সুবাদে তার উপাধি ছিল যিন্নুরাইন) আর হযরত আলী (রা) সেই নূরের ছোঁয়া পেয়েছিলেন বিধায় আল্লাহর বাঘ অভিধায় অভিহিত হয়েছিলেন।
নূরের এই ধারাতেই আল্লাহর নবীগণ, ওলীগণ, গৌছ কুতুব ও মাশায়েখের আভির্ভাব হয়েছে। তাদের সূত্রে সেই নূর অন্যদের মাঝেও সঞ্চারিত হয়। বস্তুত যাদের মাঝে দ্বীনি কাজের প্রবল আগ্রহ, তাতে আনন্দ পায়, মনে করতে হবে তাদের মাঝেও সেই নূরের বিচ্ছুরণ হয়েছে। এই নূর জীবনভর সাথে থাকে। কখনো আলোকিত কখনো নিভানো আকারে। মৃত্যুর সাথে সেই নূর তাদের সাথী হয়, জান্নাতের পথ দেখায়।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]