Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть কুরআন ও হাদীসের আলোকে জিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও আমলসমূহ। মুহাম্মদ তারেক নোমান।

  • Mohammad Tarek Noman
  • 2024-06-13
  • 7
কুরআন ও হাদীসের আলোকে জিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও আমলসমূহ। মুহাম্মদ তারেক নোমান।
জিলহজ্জ মাসের ফজিলতজিলহজ্জ মাসের আমলজিলহজ মাসের ফজিলতজিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও আমলজিলহজ্জ মাসের রোজাজিলহজ্জ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমলজিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলতজিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনজিলহজ্জ মাসেরজিলহজ মাসের আমলজিলহজ্ব মাসের আমলজিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমলজিলহজ মাসের রোজাজিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আমলজিলহজ মাসের প্রথম দশ দিনের ফজিলতজিলহজ্জ মাসের সিয়ামজিলহজ্জ মাসের ১০ দিনের আমলজিলহজ্জ মাসের প্রথম দশকের আমলজিলহজ্জজিলহজ্ব মাসের ফজিলত
  • ok logo

Скачать কুরআন ও হাদীসের আলোকে জিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও আমলসমূহ। মুহাম্মদ তারেক নোমান। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно কুরআন ও হাদীসের আলোকে জিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও আমলসমূহ। মুহাম্মদ তারেক নোমান। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку কুরআন ও হাদীসের আলোকে জিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও আমলসমূহ। মুহাম্মদ তারেক নোমান। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео কুরআন ও হাদীসের আলোকে জিলহজ্জ মাসের ফজিলত ও আমলসমূহ। মুহাম্মদ তারেক নোমান।

জিলহজ মাসের ফজিলত ও আমল
আরবি বারো মাসের সর্বশেষ মাস জিলহজ। এ মাসটি বছরের চারটি সম্মানিত মাসের একটি। অনেক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী এ মাস। এ পবিত্র মাসের ১০ তারিখে কুরবানির ঈদ পালনের মাধ্যমে বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর প্রিয় বান্দা হজরত ইবরাহিম (আ.) ও হজরত ইসমাইল (আ.)-এর অতুলনীয় আনুগত্য এবং মহান ত্যাগের পুণ্যময় স্মৃতি বহন করে। আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টির জন্য মুসলিম উম্মাহ প্রতিবছর হজব্রত পালন ও পশু কুরবানি করে থাকে।

যার ফলে ইসলামে জিলহজ মাসের গুরুত্ব অতি ব্যাপক।

প্রসিদ্ধ হাদিস বিশারদ ইবনে হাজার আসকালানি (রা.) বলেন, জিলহজের প্রথম দশটি দিনের বিশেষ গুরুত্বের কারণ হলো-এ দিনগুলোতে ইসলামের ৫টি রুকনের সমাহার রয়েছে। যেমন-ইমান ও সালাত অন্য দিনগুলোর মতো এদিনগুলোতেও বিদ্যমান। জাকাত বছরের অন্য যে কোনো সময়ের মতো এ সময়েও প্রদান করা যায়। আরাফার দিনে রোজার নির্দেশনার ফলে ইসলামের আরেকটি রুকন-রোজারও দৃষ্টান্ত এই দশকে পাওয়া যায়। আর পঞ্চম রুকন বা হজও।

অন্যদিকে কুরবানির বিধান তো কেবল এ দশকেই পালনযোগ্য। তাছাড়া এ দশকেই রয়েছে আরাফা ও কুরবানির দিন, আরাফার দিনের দোয়াকে শ্রেষ্ঠ দোয়া বলা হয়েছে। আর কুরবানির দিনকেও বছরের সেরা দিন বলে আবু দাউদ ও নাসাঈর এক হাদিসে বর্ণিত আছে। সুতরাং মাস হিসাবে রমজান আর দিন হিসাবে এ দশক শ্রেষ্ঠ ও সর্বাপেক্ষা মর্যাদাপূর্ণ। সূরা হজের ২৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তারা আল্লাহর নামের স্মরণ করে নির্দিষ্ট দিনসমূহে।’

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেছেন, নির্দিষ্ট দিন বলতে এখানে জিলহজ মাসের প্রথম দশককে বোঝানো হয়েছে। (ইবনে কাসির) এ মাসের নবম দিন ও রাত আল্লাহর কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এ দিনটি আরাফাতের ময়দানে সমবেত হওয়ার দিন। আর রাতটি হলো মুজদালিফায় অবস্থানের রাত। বিশেষ করে ৯ জিলহজ রোজা আদায়ের ব্যাপারে প্রিয়নবি সবচেয়ে বেশি আশাবাদী ছিলেন যে, এ দিনের রোজা পালনকারীর বিগত এক বছর এবং আগাম (সামনের) এক বছরের গোনাহ মাফ করে দেবেন। যেভাবে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে মহানবি (সা.) বলেন, ‘যে আরাফার দিনের রোজা রাখল অবশ্যই আল্লাহতায়ালা তার এক বছর পূর্বের এবং এক বছর পরের তথা দুই বছরের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন’ (মুসলিম)।

তবে যারা হজ আদায়ে ওই দিন আরাফায় থাকবেন তাদের জন্য এই বিধান নয়। কেননা হজরত নবি করিম (সা.) আরাফায় থেকে এই রোজা রাখেননি। আরাফায় যারা অবস্থান করবেন তারা যদি রোজা রাখেন তাহলে হয়তো অন্যান্য যে ইবাদত বন্দেগি রয়েছে তা সঠিকভাবে পালন করতে তাদের কষ্ট হতে পারে। তাই আরাফায় যারা অবস্থান করবেন তাদের জন্য রোজা না রাখাটাই শ্রেয়। জিলহজ মাসের প্রথম দশকের ফজিলত সম্পর্কে মহানবি (সা.) বলেন, এমন কোনো দিন নেই যে দিনগুলোর ইবাদত আল্লাহর কাছে জিলহজের প্রথম দশকের ইবাদত থেকে অধিক প্রিয়। জিলহজের প্রথম দশকের প্রত্যেক দিনের রোজা এক বছরের রোজার সমতুল্য। আর প্রত্যেক রাতের ইবাদত লাইলাতুল কদরের ইবাদতের সমতুল্য (তিরমিজি)।

মূলত যারা হজে যান তারা জিলহজ মাসের প্রথম দশকে বিশেষ ইবাদতে রত থেকে অতিবাহিত করারই চেষ্টা করে থাকেন। তাই দেখা যায়, ৮ জিলহজ সকাল থেকেই আকাশ বাতাস মুখরিত করে তালবিয়া পাঠ করতে করতে হাজিরা মিনার উদ্দেশে রওনা হয়ে যান। হজরত সহল ইবনে সাআদ (রা) বর্ণনা করেন মহানবি (সা.) বলেছেন, ‘একজন হজযাত্রী যখন তালবিয়া পাঠ করে তখন তার আশপাশের পাথর-নুড়ি, পাহাড়-পর্বত, বৃক্ষলতা সবকিছুই সে তালবিয়া পাঠে শরিক হয়’ (তিরমিজি ও ইবনে মাজাহ)। এর পরের দিন অর্থাৎ জিলহজের নবম তারিখটি আরাফার দিন। সেদিন আরাফার ময়দানে অবস্থান করা হজের সবচেয়ে বড় রুকন। এর মর্যাদা ও গুরুত্ব অপরিসীম।

মহানবি (সা.) বলেন, আরাফার দিনের মতো অন্য কোনো দিন আল্লাহ অধিক সংখ্যক ব্যক্তিকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন না। সেদিন তিনি দুনিয়ার নিকটবর্তী হয়ে ফেরেশতাদের সঙ্গে গর্ব করে বলেন, দেখ ‘আমার বান্দারা এলোমেলো চুল ও ধূলি-ধূসরিত শরীরে আমার দরবারে আগমন করেছে। লাব্বাইকা বলে চিৎকার করছে। তোমাদের সাক্ষী রেখে বলছি, আমি সবাইকে মাফ করে দিলাম। অন্য হাদিসে এসেছে, শয়তান আরাফার দিন সবচেয়ে বেশি ধিক্কৃত, অপদস্থ ও ক্রোধান্বিত হয়। কেননা সে তখন আল্লাহর অধিক রহমত এবং বান্দার পাপ মোচন দেখতে পায়’ (মেশকাত)।

জিলহজ মাসের আমল সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিস থেকে যা পাওয়া যায় তাহলো-মহানবি (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি কুরবানি করতে চায়, সে যেন জিলহজের চাঁদ দেখার পর চুল ও নখ না কাটে’ (ইবনে মাজাহ)। তাই জিলহজ মাসে প্রবেশ করার আগেই আমাদের চুল ও নখ কেটে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হতে হবে। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘এক ওমরাহ থেকে আরেক ওমরাহর মধ্যবর্তী সময়ের (সগিরা) পাপগুলো ক্ষমা করে দেওয়া হয়। আর জান্নাতই হচ্ছে মকবুল হজের একমাত্র প্রতিদান’ (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম)। এ দিনগুলোতে অধিকহারে তাকবির ইত্যাদি পাঠ করা উচিত। এ বিষয়ক হাদিসে হজরত ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, মহানবি (সা.) বলেন, ‘অতএব, তোমরা এই দিনগুলোতে বেশি বেশি করে তাহলিল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ), তাকবির (আল্লাহু আকবার) এবং তাহমিদ (আলহামদুলিল্লাহ) পড়বে’ (মুসনাদে আহমাদ)।

হজরত ইমাম বুখারি (রা.) বলেন, ইবনে ওমর (রা.) ও আবু হুরায়রা (রা.) এ দিনেগুলোতে বাজারে যেতেন এবং বেশি বেশি তাকবির পাঠ করতেন, যাতে লোকরা তাদের থেকে শিখতে পারে। ইবনে রজব (রা.) বলেছেন, বুখারির হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, নেক আমলের মৌসুম হিসাবে জিলহজ মাসের প্রথম দশক হলো সর্বোত্তম সময়, এ দিবসগুলোয় সম্পাদিত নেক আমল আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয়। হাদিসের কোনো কোনো বর্ণনায় সর্বাধিক প্রিয় শব্দ এসেছে আবার কোনো কোনো বর্ণনায় সর্বোত্তম শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। আল্লাহতায়ালা আমাদের সবাইকে জিলহজ মাসের বরকত থেকে কল্যাণ মতি হওয়ার সৌভাগ্য দান করুন, আমিন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]