Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সাজেক একসাথে ভ্রমণ । Let's Move With Shohag

  • Let's Move With Shohag
  • 2019-05-17
  • 6359
রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সাজেক একসাথে ভ্রমণ । Let's Move With Shohag
রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সাজেকরাঙ্গামাটিখাগড়াছড়িসাজেকLet's Move With Shohagজুলফিকার হুসাইন সোহাগzulfikar hossain shohagকুমিল্লার নুরজাহান হোটেলকর্ণফুলি নদীকাপ্তাই লেকস্বর্ণমুর্তিপেদাটিংটিংসুবলং ঝর্ণাচাংপাং রেষ্টুরেন্টরাজবন বিহারচাকমা রাজার বাড়িরাঙ্গামাটির দর্শনীয় স্থান
  • ok logo

Скачать রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সাজেক একসাথে ভ্রমণ । Let's Move With Shohag бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সাজেক একসাথে ভ্রমণ । Let's Move With Shohag или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সাজেক একসাথে ভ্রমণ । Let's Move With Shohag бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সাজেক একসাথে ভ্রমণ । Let's Move With Shohag

রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি সাজেক একসাথে ভ্রমণ । Let's Move With Shohag । জুলফিকার হুসাইন সোহাগ

নৈসর্গিক সৌন্দর্যের এক অপার লীলাভূমি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। এখানে পাহাড়ের কোল ঘেঁসে ঘুমিয়ে থাকে শান্ত জলের হ্রদ। সীমানার ওপাড়ে নীল আকাশ মিতালী করে হ্রদের সাথে ! মেঘ চুমু খায় পাহাড়ের বুকে।

বন্ধুরা..আমরা ঢাকা থেকে রওনা হই রাত সারে নয়টায়, রাত ১টা নাগাত বাস গিয়ে যাত্রাবিরতি দেয়, কুমিল্লার নুরজাহান হোটেলে, এখানে সবাই ফ্রেশ হয়ে নেই । কেউ কেউ আবার রাতের খাবারও সেরে নেয় ।

যাই হোক খুব ভোরেই আমরা রাঙ্গামাটি শহরে গিয়ে পৌছি । আমরা রাঙ্গামাটি রিজার্ভ বাজার সংলগ্ন মতিমহল হোটেলে উঠি । জেনে খুশি হবেন যে এ হোটেলের বারান্দায় বসেই কর্ণফূলী নদী দেখা যায় । খুব ভোরের কর্ণফুলি দেখতে কেমন সুন্দর, তাও আমাদের বেলকনিতে এসেই দেখা হয়ে গেল ।

আমরা সবাই যে যার মত ফ্রেশ হয়ে, সকালেরর নাস্তা করেই রেরিয়ে পরি নৌ ভ্রমনে । কাপ্তাই হ্রদ ভ্রমনের জন্য একটু ভোরে ভোরে রওয়ানা হওয়াই উত্তম।
আমাদের প্রথম গন্তব্য কর্ণফূলি পড়ি দিয়ে কাপ্তাই ঝুলন্ত ব্রীজের দিকে । বন্ধুরা যেদিকেই তাকাই, সেদিকেই যেন সুন্দরের পশরা সাজিয়ে রেখেছে প্রকৃতি । এখানকার প্রতিটি পরতে পরতে লুকিয়ে আছে অদেখা এক ভূবন যেখান আপনার জন্য অপেক্ষা করছে নয়ানাভিরাম দৃশ্যপট।

ঝুলন্ত ব্রিজ
রাঙ্গামাটি শহরের শেষ প্রান্তে কাপ্তাই হ্রদের তীর ঘেঁষে অবস্থিত ঝুলন্ত ব্রিজ । পর্যটকদের জন্য খুবই দৃষ্টিকাড়া ও আকর্ষনীয় স্থান এটি। পর্যটকদের প্রধান আকর্ষনের কারনে এবং এর নির্মানশৈলির কারনে ঝুলন্ত ব্রিজ আজ রাঙ্গামাটির নিদর্শন হয়ে দাড়িয়ে আছে। পর্যটকরা সাধারণত প্রথমেই ঝুলন্ত ব্রিজে আসে। এখান থেকে শুরু হয় রাঙামাটি ভ্রমণ। একটু ভিতরে গেলেই দেখতে পাবেন আদিবাসিদের জীবন বৈচিত্র । এবং রয়েছে একটি মিনি মার্কেট । চাইলে কিছু কিনতেও পারেন ।

পেদা টিং টিং চাং পাং
কাপ্তাই হ্রদের চারিদিকে কেবল পাহাড় আর হ্রদ, যেন প্রকৃতির মাঝে আপিন এক আগন্তুক মাত্র। বুনো প্রকৃতি ছাড়া আর কিছুই আশা করা যায় না এখানে। কিন্তু আপনি অবাক হবেন যখন চলতি পথে কোন একটি টিলার উপর দেখবেন পেদা টিং টিং নামক পাহাড়ি রেস্টুরেন্ট । এর আসে পাশের সুন্দর্য আপনার মন কারবেই । পেদা টিং টিং একটা চাকমা শব্দগুচ্ছ, যার অর্থ হচ্ছে পেট টান টান। অর্থাৎ মারাত্মকভাবে খাওয়ার পর পেটের যে টান টান অবস্থা থাকে, সেটাকেই বলা হয় পেদা টিং টিং।

চাং পাং
কাপ্তাই হ্রদে এমন এক পরিবেশে যেখানে আপনি এক গ্লাস খাবার পানি পাবেন না, সেখানে চাংপাং রেষ্টুরেন্ট আপনার জন্য চা, কফি আর চিকেন ফ্রাই নিয়ে অপেক্ষা করছে। সত্যিই হতবাক করার মত ব্যাপার। এছাড়াও এখানে পাবেন স্থানীয় খাবার "বিগল বিচি", "কচি বাঁশের তরকারী", "কেবাং"। বাম্বু চিকেন , কাচকি মাছের ফ্রাই সহ না পদের পাহাড়ি খাবার । সবই পাওয়া যাবে কিন্তু আগে অর্ডার দিয়ে যেতে হবে । তাই আমরাও নৌকা থামিয়ে আগে অর্ডার করে গেলাম ।
এবার আমাদের নৌবিহারের গন্তব্য স্বর্ণ মুর্তি হয়ে সুবলং......

হ্রদের মাঝখান দিয়ে নৌ-ভ্রমন আপনার মনে এমনই এক সুখস্মৃতি তৈরি করবে যা আপনি কখনোই ভূলতে পারবেন না। যে দিকে তাকাবেন কেবল পানি আর তার মাঝে মাঝে ছোট ছোট টিলা। লাল মাটির টিলাগুলোর গাঁয়ে সবুজের সমারোহ, যেন এগুলো ঢেকে আছে সবুজ কার্পেটে। অসহ্য সুন্দর যে দৃশ্য। কখনো ডানে কখনো বামে আবার কখনো বা মনে হবে সম্মুখে সীমাহীন পথ। এখানে জল, পাহাড় আর আপনি ছাড়া আর কিছুই নেই চারিদিকে। এ এক অসাধারন অনুভুতি।

স্বর্ণমুর্তি : কখনো কখনো বেশ বড় বড় পাহাড় আপনার চোখে পড়বে। এর দৃষ্টিনন্দন শীলা খন্ড আপনার নজর কাড়বেই। মন চাইবে উড়াল দিয়ে চলে যাই সেখানে। চাইলে অবশ্য যেতেও পারেন। একটু কষ্টসাধ্য- এই আর কি।

তবু কষ্ট করে যদি উপরে উঠতে পারেন তবে চোখে পরবে স্বর্ণ মুর্তি । তাছাড়া পাহাড়ের উপর থেকে কাপ্তাই হ্রদ যে দেখতে কত সুন্দর লাগে না দেখলে বুঝতে পারবেন না ।

এবার আমাদের গন্তব্য সুবলং ঝর্ণা....

সুবলং ঝরনা-
অসংখ্য পাহাড়ের কোল ঘেঁষে বয়ে চলা আঁকাবাঁকা বিশাল কাপ্তাই হ্রদে নৌবিহারে অনুভূতি এক অনন্য অভিজ্ঞতা। দেশীয় ইঞ্জিন নৌকা,লঞ্চ, স্পিডবোটে দিনভর নৌবিহার করা যেতে পারে। মজার ব্যাপার হলো আপনি চাইলে এই হ্রদ ঘুরতে ঘুরতেই দেখে ফেলতে পারবেন রাঙ্গামাটির অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলো। দেখতে দেখতে আমরা সুবলং ঝর্ণার কাছে চলে আসি
রাঙ্গামাটির অন্যতম সুন্দর দর্শনীয় স্থান এটি। চমৎকার একটি জলপ্রপাত এই স্থানকে দিয়েছে ভিন্ন একটি চরিত্র। এ ঝর্নার রূপ আপনাকে মোটেও আশাহত করবে না সময়টি যদি হয় বর্ষাকাল তবে আপনি সত্যিই ভাগ্যবান বলতে হবে। কেননা এই সময় ঝর্না হয়ে উঠে নবযৌবনা, সয়ম্বরা। অপলক দৃষ্টিতে সে ঝর্নার রূপ আপনি দেখবেন সম্মোহিত হয়। কিন্তু আমাদের এবারে ভ্রমনটি ছিল চৈত্র মাসের শেষের দিকে তাই ঝর্ণার দেখা এবার পেলাম না ।
একটি তথ্য সবাইকে দিয়ে রাখি সুবলং ২টি ঝর্ণা আছে ছোট ঝর্ণা আর বড় ঝর্ণা । অনেকই বড় ঝর্ণায় পানি না পেয়ে চলে যায় । একটু কাছেই সুবলং ছোট ঝর্ণা আছে মাঝিকে বললেই নিয়ে যাবে । এখানে গেলে অল্প হলেও পানি পাওয়া যায় । আমরা ও অল্প পানিতে মুখ হাত ধুয়ে নিলাম ।

ফিরার পথে সবার খুবই ক্ষুধা লেগে যায়....তাই চাংপাং রেষ্টুরেন্ট পেট পুরে খেয়ে নেই সব ।
পাহাড়ি রান্না যে কতটা টেষ্ট না খেলে বুঝতে পারবেন না । যারা খাবার খেতে পারেন, বা কম খান তারাও এখানে এই খাবার খেলা একটু হরেও বেশী খাবেন এটা চ্যালেন্জ করতে পারি ।
যাই হোক খেয়ে দেয়ে একটু রেষ্ট করেই আবার বোর্টে উঠে পরি সবাই... এবারের গন্তব্য রাজবন বিহার । প্রায় ৪০ মিনিটের ভিতরেই আমরা রাজবন বিহার পৌছে যাই ।

রাজবন বিহার এখানে অবস্থান করেন বৌদ্ব আর্য পুরুষ শ্রাবক বুদ্ধু সর্বজন পূজ্য শ্রীমৎ সাধনানন্দ মহাসহবির বনভান্তে। এই বৌদ্ব বিহারে প্রত্যেক বছরের কঠিন চীবর দানোৎসবে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটে। এছাড়া প্রতিদিন অসংখ্য দর্শনাথী ও পুণ্যানর্থীর ভিড়ে মুখরিত থাকে রাজবন বিহার এলাকা। এটি বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধান বৌদ্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। বেশ কয়েকটি বৌদ্ব মন্দির, বিশ্রামগার,

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]