Скачать или смотреть “কিডনি দিয়েও স্বামীকে আটকানো গেল না”—এমন ভাইরাল সংলাপের আসল সত্য যেটা কেউ জানতেন না!😲

“কিডনি দিয়েও স্বামীকে আটকানো গেল না”—এমন ভাইরাল সংলাপের আসল সত্য যেটা কেউ জানতেন না!😲

#টুনি #স্বামীকেকিডনিদান #তারেক #পরকিয়া



🔴 “কিডনি দিয়েও স্বামীকে আটকানো গেল না”—এমন ভাইরাল সংলাপের আসল সত্য যেটা কেউ জানতেন না!

সোশ্যাল মিডিয়ায় হঠাৎই ঝড় তুলেছিলেন এক নারী—টুনি। তিনি ভিডিও বার্তায় দাবি করেন, তার অসুস্থ স্বামীকে বাঁচাতে নিজের একটি কিডনি দান করেছিলেন। কিন্তু স্বামী সুস্থ হতেই তার জীবনে নেমে আসে প্রলয়ের কাল। টুনির অভিযোগ—“আমার স্বামী এখন আরেক নারীর সঙ্গে পরকীয়া করছে, এমনকি গোপনে বিয়ে পর্যন্ত করেছে।”

এই ঘটনায় দেশজুড়ে শুরু হয় তীব্র প্রতিক্রিয়া। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েন। নেটিজেনরা বলেন—
💬 “পুরুষ কিসে আটকায়? কিডনি দিয়েও তাকে আটকানো গেল না!”
এই সংলাপ রাতারাতি ভাইরাল হয়, মিম থেকে শুরু করে শিরোনাম পর্যন্ত দখল করে নেয়।

📌 কিন্তু কয়েক দিন পরেই বেরিয়ে আসে এক ভয়ঙ্কর উল্টো চিত্র, যা অনেকের চোখ খুলে দেয়।


---

🎤 স্বামীর ফেসবুক লাইভের ধাক্কা: “আমি পরকীয়া করিনি, আসল অপরাধী আমার স্ত্রী”

টুনির স্বামী একদিন ফেসবুক লাইভে এসে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন—
💬 “আমি নাকি পরকীয়া করেছি! কিন্তু সত্যটা কি কেউ জানেন? আমার অপারেশনের পরে আমি শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে যাই। চিকিৎসকরা আমাকে অনেক শক্তিশালী ওষুধ দিয়েছেন যা আমাকে সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত করেছে।”

তিনি আরও বলেন—
💬 “আমার স্ত্রী টুনি অপারেশনের পর তিন তিনটি সম্পর্কের মধ্যে জড়িয়ে পড়েছেন। প্রথমে প্রতিবেশীর সঙ্গে, তারপর এক অফিস সহকর্মীর সঙ্গে, আর শেষ পর্যন্ত আমাদের বাসার ভাড়াটিয়ার সঙ্গে ৯ মাসের শারীরিক সম্পর্ক।”

তার গলায় স্পষ্ট হতাশা—
💬 “হাতেনাতে ধরেছি, প্রমাণ আছে। আমি শারীরিকভাবে দুর্বল, কিন্তু আমার স্ত্রী তো নয়। সে সুন্দরী, স্বাধীন… তার পক্ষে পরকীয়া সম্ভব। কিন্তু আমি? আমি যে নিজেই শারীরিকভাবে সক্ষম নই!”


---

❤️ “অপারেশনের আগে আমরা সুখী ছিলাম”

লাইভে স্বামী জানান, অপারেশনের আগে তাদের সংসার ছিল সুখের। কিন্তু অপারেশনের পর তার শারীরিক সীমাবদ্ধতা নিয়ে টুনি অসন্তুষ্ট হয়ে পড়েন। একসময় বাইরে সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং শেষমেষ তাকে দোষারোপ করে পুরো ঘটনা উল্টোভাবে প্রকাশ করেন।


---

⚡ ভাইরাল সংলাপের বিপরীতে নেটিজেনরা বলছেন

এই উল্টো তথ্য সামনে আসার পর অনেকেই মন্তব্য করেছেন—
💬 “আমরা না জেনে কোনো দিকে পক্ষ নিলে এমন ভুল হতে পারে।”
💬 “যেখানে আমরা ভেবেছিলাম স্বামী খারাপ, সেখানে দেখা গেল আসল অপরাধী স্ত্রীই।”