Скачать или смотреть আসামের গ্রামে পাখির গণ আত্মহত্যার রহস্য: নিশ্চিতভাবে আপনার কর্নারে বসবেন

Mystery behind the mass suicide of birds in Assam village

Disclaimer
আসামের ওই গ্রামে কি এমন হয়েছিল সেটা জানার ব্যাকুলতা সবার মধ্যেই আছে। কোনো পক্ষিবিদ কানও এখনো কোনো উৎস খুজে বের করতে পারেনি। তবেকী কোনো অসরীরি বা ভৌতিক কারণে এই ঘটনা ঘটে চলেছে। চলুন আজ সেই গ্রামের সম্পর্কে কিছু তথ্য আপনাদের সনাই। আসামের জাতিঙ্গা গ্রামে হটাৎ অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত প্রায় 44 প্রজাতির পাখি আত্মহত্যা করে। কানও কি জন্যে হলো তা আজও মানুষের কাছে অজানা।
সুধুজে সেই গ্রামের পাখিরা আয় পদক্ষেপ নিয়েছে সেটা নয় ভিন রাজ্যের পাখিরাও সেই একই ভাবে আত্মহত্যা করতে আসছে।সোনা যায় সেই গ্রামে নাকি এক সাধু সেই রাজ্যের রাজকন্যা কে বিয়া করার প্রস্তাব দেয়,এবং রারকুমারি তাতে রাজি হয় না তাই সেই সাধুর অভিশাপে এই পরিণতি।
বর্ষা মাসের শেষে বিশেষ করে চন্দ্রহীন এবং কুয়াশাচ্ছন্ন অন্ধকার রাতে 6 টা থেকে 9:30 টার মধ্যে সাধারণত সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর মাসে পাখিরা স্থানীয়দের দ্বারা বিরক্ত হয় না তবে অন্ধকার উত্তরের আকাশ থেকে নামতে শুরু করে। তারা আলোর প্রতি আকৃষ্ট হয়। স্থানীয়রা বাঁশের খুঁটি ব্যবহার করে এই বিভ্রান্ত পাখিগুলোকে ধরে ফেলে। স্থানীয় আদিবাসীরা প্রথমে এই প্রাকৃতিক ঘটনাটিকে আতঙ্কিত করার জন্য আকাশ থেকে উড়ে আসা আত্মা হিসেবে গ্রহণ করেছিল। এই ঘটনাটি একটি একক প্রজাতির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, যার মধ্যে টাইগার বিটার্ন, ব্ল্যাক বিটার্ন, লিটল এগ্রেট, পন্ড হেরন, ইন্ডিয়ান পিট্রা এবং কিংফিশাররা সবাই আক্রান্ত হয়েছে, সেইসাথে হিল তিতির, সবুজ কবুতর, পান্না ঘুঘু, নেকলেসড লাফিংথ্রাশ কালো ড্রঙ্গো। আসামের সবচেয়ে পরিচিত পক্ষীবিদ আনোয়ারউদ্দিন চৌধুরীর মতে, পাখিরা বেশিরভাগই কিশোর।

প্রয়াত প্রকৃতিবিদ ইপি জি 1960 এর দশকে এই ঘটনাটি বিশ্বব্যাপী নজরে এনেছিলেন। তিনি বিখ্যাত পক্ষীবিদ প্রয়াত সেলিম আলীর সাথে জাটিঙ্গায় যান। এর কারণ সম্ভবত উচ্চ উচ্চতায় বিভ্রান্তি এবং উচ্চ গতির বাতাস সেই সময়ে বিস্তৃত কুয়াশার বৈশিষ্ট্যের কারণে। ভারতের প্রাণিবিদ্যা জরিপ সুধীর সেনগুপ্তকে এই রহস্য উদ্ঘাটনে পাঠায়। ঘটনাটির সাম্প্রতিক বর্ণনা এবং মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং মিজোরামের অন্যত্র অনুরূপ ঘটনার সাথে এর তুলনা দ্য বার্ডস অফ আসাম বইতে পাওয়া যায়। আনোয়ারউদ্দিন চৌধুরী দ্বারা। তিনি উপসংহারে এসেছিলেন যে পাখিরা, বেশিরভাগই কিশোর এবং স্থানীয় অভিবাসী, তাদের বাসস্থানে উচ্চ বেগের বাতাসের কারণে বিরক্ত হয়। অশান্ত পাখিরা আশ্রয় হিসাবে আলোর দিকে উড়ে গেলে বাঁশের খুঁটিতে আঘাত করে এবং নিহত বা আহত হয়।

ভারতে সংরক্ষণ গোষ্ঠী এবং বন্যপ্রাণী কর্মকর্তারা ভারত জুড়ে পাখি নিধন প্রতিরোধে পদক্ষেপ নিয়েছে। ডিমা হাসাও-এর অতিরিক্ত প্রধান বন সংরক্ষক বিকাশ ব্রহ্মা বলেন, হত্যার পাশাপাশি গত কয়েক বছর ধরে গ্রামে আসা পাখির সংখ্যা ক্রমশ কমছে। এর বেশিরভাগই "উন্নয়ন এবং পরিবেশের অবক্ষয়" এর কারণে আবাসস্থল হারানোর কারণে।

Tags
#jatinga
#birds
#suisidalpoint
#banglagolpo
#oitihasikkahini
#audiostory
#banglabook
#rupkothar
jatinga suicidal birds,jatinga assam india dead birds,jatinga bird suicide mystery,jatinga birds death video,jatinga bird mystery,jatinga village,the mass suicide of birds in assam,jatinga bird mystery in hindi,birds suicide in india,jatinga assam,mass suicide of birds in jatinga,jatinga bird suicide facts,mass bird suicide jatinga assam,what is the mystery behind birds suicide in jatinga assam india?,birds suicide,mystery behind birds suicide