Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть কল্পতরু উৎসব কেন পালিত হয়? | কল্পতরু শ্রীরামকৃষ্ণ

  • Udbodhan - Ramakrishna Math Baghbazar
  • 2025-01-04
  • 1166
কল্পতরু উৎসব কেন পালিত হয়? | কল্পতরু শ্রীরামকৃষ্ণ
বাগবাজার মায়ের বাড়ি ও মায়ের ঘাটbagbazar mayer barimayer baribagbazar maayer bariমায়ের বাড়িsarada mayer bari bagbazarmaa saradabagbazar ghatmaayer baribagbazar kolkatasri sri sarada mayer bari bagbazarmayer bari bagbazarRamakrishnaMissionRkmUdbodhan PublicationVedantaVedantathoughtsspirituallectureSpiritualitykalpataru utsavKalpataru Utsav 2025
  • ok logo

Скачать কল্পতরু উৎসব কেন পালিত হয়? | কল্পতরু শ্রীরামকৃষ্ণ бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно কল্পতরু উৎসব কেন পালিত হয়? | কল্পতরু শ্রীরামকৃষ্ণ или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку কল্পতরু উৎসব কেন পালিত হয়? | কল্পতরু শ্রীরামকৃষ্ণ бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео কল্পতরু উৎসব কেন পালিত হয়? | কল্পতরু শ্রীরামকৃষ্ণ

বরাহনগর ও বাগবাজারের সংযোগকারী রাস্তার উপরেই কাশীপুর উদ্যানবাটী। জীবনসায়াহ্নে এই উদ্যানবাটীই ছিল অবতারবরিষ্ঠ শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণের অন্যতম লীলাক্ষেত্র।

দিনটি ছিল ১লা জানুয়ারি, ১৮৮৬। ছুটির দিন হওয়ায় সেদিন উদ্যানবাটীতে অনেক ভক্ত সমবেত হয়েছিলেন। গৃহস্থ ভক্তরা মধ্যাহ্নের পর দলবদ্ধ হয়ে উদ্যানে আসতে শুরু করেন। পৌষমাসের অর্ধেকটাই অতিক্রান্ত হয়েছে—বহুদিন গুরুতর অসুস্থ থাকার পর, শ্রীশ্রীঠাকুর ঐদিন খানিকটা সুস্থ বোধ করায় অপরাহ্ণে রামলাল চট্টোপাধ্যায়কে ডেকে বললেন : “দেখ রামলাল, আজ ভালো আছি বলে মনে হচ্ছে, চল একটু নিচে বেড়িয়ে আসি।”

সেদিন ঠাকুরের সর্বাঙ্গ কাপড়ে আবৃত ছিল। মাথায় ছিল সবুজ বনাতের কান-ঢাকা টুপি আর হাতে একটা ছড়ি। রামলাল গায়ে চাদর জড়িয়ে তাঁকে নিয়ে নিচে এলেন। সেদিন ঠাকুরের মুখমণ্ডলে আশ্চর্য এক দিব্যজ্যোতির প্রকাশ সকলে প্রত্যক্ষ করেন।

অপরাহ্ণ তিনটে। ঠাকুর নিচে আসতেই জনা তিরিশের বেশি ভক্ত, যাঁরা এতক্ষণ উদ্যানবাটীর গাছের ছায়ায় বাক্যালাপে মত্ত ছিলেন, ঠাকুরকে দর্শনমাত্র সসম্ভ্রমে উঠে দাঁড়িয়ে প্রণাম করলেন। ঠাকুর নিচের হলঘরের পশ্চিমের দরজা দিয়ে নেমে দক্ষিণমুখী ফটকের দিকে ধীরে ধীরে এগোতে লাগলেন। ভক্তরাও খানিক দূর থেকে তাঁকে অনুসরণ করেন। এইভাবে বসতবাটী ও ফটকের মাঝামাঝি এসে ঠাকুর গিরিশ, রাম, অতুল প্রমুখ কয়েকজনকে পশ্চিমের গাছের তলায় দেখতে পেলেন। তাঁরা ঠাকুরকে দর্শনমাত্রেই প্রণাম করে সানন্দে তাঁর কাছে গেলেন। হঠাৎ গিরিশকে ঠাকুর বললেন : “গিরিশ তুমি যে সকলকে এত কথা বলে বেড়াও, তুমি কী দেখেছ ও বুঝেছ?”

প্রত্যুত্তরে গিরিশ তাঁর পায়ের কাছে মাটিতে বসে বললেন : “ব্যাস বাল্মিকী যাঁর ইয়ত্তা করতে পারেন নি, আমি তাঁর সম্বন্ধে অধিক কী আর বলতে পারি।”

গিরিশের সরল বিশ্বাসে ঠাকুর মুগ্ধ হলেন। ডান হাত উর্ধ্বে তুলে সমবেত ভক্তদের উদ্দেশ্যে বললেন : “তোমাদের কী আর বলব, আশীর্বাদ করি তোমাদের চৈতন্য হোক।”

কথাটি শেষ হতে না হতেই ঠাকুর ভাবাবিষ্ট হয়ে পড়লেন। চারিদিক তখন ‘জয় রামকৃষ্ণ’ ধ্বনিতে মুখরিত। কেউ তাঁকে প্রণাম করছেন, কেউ তাঁর পদধূলি নিতে ব্যাকুল, কেউ-বা তাঁর চরণে পুষ্পাঞ্জলি দিচ্ছেন, আবার কেউ কেউ পুষ্পবৃষ্টির মতো করে অঞ্জলির ফুল ঠাকুরের দিকে নিক্ষেপ করতে লাগলেন।

ঠাকুর খানিক ভাবসম্বরণ করে অক্ষয়কুমার সেনের বুকে হাত রাখলেন। অক্ষয়বাবু ভাবে বিভোর হয়ে কাঁদতে লাগলেন। তারপর একে একে নবগোপাল ঘোষ, উপেন্দ্রনাথ মজুমদার, অতুলকৃষ্ণ ঘোষ, কিশোরী রায়, বৈকুণ্ঠ প্রমুখ তাঁর কৃপাধন্য হলেন। রামলাল, ঠাকুরের ঠিক পিছনে দাঁড়িয়ে ভাবছিলেন : ‘সকলের তো এরকম হলো, আমার কি গাড়ু গামছা বওয়া সার হলো।’

ঠাকুর, যে অন্তর্যামী। রামলালের মনের ভাব বুঝতে পেরেই তিনি অমনি পিছনে ফিরে বললেন : “কিরে রামলাল, এত ভাবছিস কেন? আয় আয়।”

তাঁকে সামনে দাঁড় করিয়ে গায়ের চাদর খুলে বুকে হাত বুলিয়ে বললেন : “দেখ দিকিনি এইবার।”

এরপর হরমোহন মিত্র সম্মুখে এলে তাঁকে স্পর্শ করে ঠাকুর বললেন : “তোমার আজ থাক।”

কেউই সেদিন খনিকের জন্যেও বুঝতে পারেনি করুণাময় পতিতপাবন যুগাবতার তাঁর সকল সাধনশক্তি অকাতরে বিলিয়ে নিঃস্ব হলেন। সেই ছিল তাঁর লীলাসম্বরণের আগে—প্রেমভাণ্ড ভেঙে ফেলার পূর্বমুহূর্তে ভক্তদের ওপর শেষ কৃপাবর্ষণ। ভাবতে অবাক লাগে সেদিনের সেই দিব্যরূপ—যে ঘটনাকে রামচন্দ্র প্রমুখ কোনো কোনো ভক্ত ঠাকুরের ‘কল্পতরু’ রূপের প্রকাশ বলে আখ্যায়িত করেছেন—ঠাকুরের সন্ন্যাসী ভক্তগণের কেউই এই ঘটনার সাক্ষী ছিলেন না। নরেন্দ্রনাথসহ অন্য অন্তরঙ্গ পার্ষদগণ পূর্বরাতে ঠাকুরের সেবা এবং দীর্ঘক্ষণ সাধনভজনের দরুন ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। লাটু ও শরৎ জেগে ছিলেন তবে ঠাকুরের ঘর সাজানোর ব্যস্ততার জন্য তাঁরাও সেই দিব্যমুহূর্তের সাক্ষী হতে পারলেন না।

স্বামী সারদানন্দ সেই দিনটির স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে লিখেছেন : ঠাকুরের দিব্যপ্রকাশকে ‘কল্পতরু’ আখ্যা দেওয়ার পরিবর্তে ‘অভয়-প্রকাশ অথবা আত্মপ্রকাশে অভয়-প্রদান’ বলাই শ্রেয়।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]