Скачать или смотреть বাগানে গাঁদা ফুলের রঙিন মেলা ।। মাঠ কৃষি ফসল

বাগানে গাঁদা ফুলের রঙিন মেলা ।। মাঠ কৃষি ফসল

১. উপযুক্ত মাটি ও স্থান নির্বাচন:
গাঁদা ফুল চাষের জন্য বেলে-দোআঁশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী।
জমিতে পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পৌঁছায় এমন স্থান বেছে নিন।
মাটির পিএইচ মান ৬.৫-৭.৫ থাকা উচিত।
২. জমি প্রস্তুত:
মাটি ভালোভাবে চাষ ও চাষের পর সঠিক মাত্রায় সার প্রয়োগ করতে হবে।
প্রতি বর্গমিটারে ৫-৭ কেজি জৈব সার (কম্পোস্ট) এবং প্রয়োজনীয় পরিমাণ রাসায়নিক সার যেমন ইউরিয়া, টিএসপি এবং এমওপি ব্যবহার করা যায়।
৩. উন্নতমানের বীজ নির্বাচন:
রোগমুক্ত এবং উন্নত জাতের বীজ বা চারা ব্যবহার করুন।
হাইব্রিড জাত যেমন ‘ফ্রেঞ্চ মেরিগোল্ড’ ও ‘অ্যাফ্রিকান মেরিগোল্ড’ এর ব্যবহার করলে ফলন ভালো হয়।
৪. বীজতলা তৈরি ও রোপণ:
বীজতলা তৈরি করে তাতে চারা উৎপাদন করুন।
চারার উচ্চতা ১০-১২ সেমি হলে প্রধান জমিতে রোপণ করুন।
৫. সঠিক সেচ ব্যবস্থা:
প্রথমে বীজ বপনের পর মাটি সবসময় স্যাঁতসেঁতে রাখতে হবে।
ফসলের বয়স ও মাটি অনুযায়ী সেচ প্রদান করতে হবে। সঠিক ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখতে হবে যাতে পানি জমে না থাকে।
৬. সার প্রয়োগ:
চারার বয়স ২০-২৫ দিন হলে প্রথম দফায় ইউরিয়া, টিএসপি এবং এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
প্রতি ১৫ দিন পরপর সার প্রয়োগ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়।
৭. পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন:
পোকামাকড় দমনে বায়োফার্টিলাইজার এবং বায়োপেস্টিসাইড ব্যবহার করা যেতে পারে।
ছত্রাকনাশক ও কীটনাশক প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করুন।
৮. ফুল সংগ্রহ:
ফুল সম্পূর্ণ ফুটে যাওয়ার আগে সংগ্রহ করতে হবে যাতে ফুল দীর্ঘ সময় ধরে সতেজ থাকে।
ফুল সংগ্রহের পর শীতল স্থানে সংরক্ষণ করুন।
৯. ফুলের পরবর্তী পরিচর্যা:
ফুল সংগ্রহের পর বাগান পরিষ্কার রাখতে হবে এবং মরা পাতা বা অপ্রয়োজনীয় অংশ সরিয়ে ফেলতে হবে।
১০. ফুলের বিপণন:
স্থানীয় বাজার, ফুলের দোকান, বা পাইকারি ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিক্রি করা যেতে পারে।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেও ফুল বিক্রির প্রচার করতে পারেন।
#গাঁদাফুল
#গাঁদাফুলচাষ
#গাঁদাফুলেরযত্ন
#ফুলেরবাগান
#ফুলচাষ
#ফুলেরপরিচর্যা
#গাঁদাফুলেরউপকারিতা
#গাঁদাফুলেরসৌন্দর্য
#ফুলচাষেরটিপস
#বাগানপরিচর্যা
#ফুলেরমেলা
#ফুলেরশোভা
#ফুলেরবৈচিত্র্য
#গাঁদাচাষপদ্ধতি
#বাগানেরটিপস
#ফুলেরচারা
#নানারঙেরগাঁদা
#ফুলবাড়ি
#ফুলফোটানো
#গাঁদাফুলকিভাবে
#মাঠকৃষিফসল