Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть Tejgaon Church | Dhaka | Bangladesh হলি রোজারি চার্চ | ঢাকা | বাংলাদেশ

  • borhan express
  • 2017-10-10
  • 4439
Tejgaon Church | Dhaka | Bangladesh 
হলি রোজারি চার্চ | ঢাকা | বাংলাদেশ
  • ok logo

Скачать Tejgaon Church | Dhaka | Bangladesh হলি রোজারি চার্চ | ঢাকা | বাংলাদেশ бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно Tejgaon Church | Dhaka | Bangladesh হলি রোজারি চার্চ | ঢাকা | বাংলাদেশ или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку Tejgaon Church | Dhaka | Bangladesh হলি রোজারি চার্চ | ঢাকা | বাংলাদেশ бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео Tejgaon Church | Dhaka | Bangladesh হলি রোজারি চার্চ | ঢাকা | বাংলাদেশ

Tejgaon Church | Dhaka

উপমহাদেশের প্রাচীনতম "হলি রোজারি চার্চ"

ফার্মগেট থেকে তেজগাঁওমুখী রাস্তা ধরে সামান্য এগোলেই হলি রোজারি চার্চ। উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন গির্জা। প্রবেশ তোরণ পেরিয়েই দেখা যাবে বেশ কিছু খোলা জায়গা। অত্যন্ত নিরিবিলি পরিবেশ। শুরুতেই কবরস্থান, তারপর পুরনো গির্জা, এরপর নতুন গির্জা। পুরনো গির্জাটি এখন ব্যবহৃত হচ্ছে আরাধনালয় হিসেবে। স্থানীয়ভাবে চার্চটি ‘জপমালা রাণীর গির্জা’ নামে সমধিক পরিচিত। ১৬৭৭ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত এ গির্জাটি রোমান ও পর্তুগিজ স্থাপত্যশৈলীর মিশ্রণে গড়া। তবে এর সঠিক স্থাপত্য কাল নিয়ে রয়েছে বহু জল্পনা-কল্পনা।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৯৪০-৪২ সালের মধ্যে গ্রটো নামের একটি প্রার্থনাঘর নির্মিত হয় এ চার্চে। ফ্রান্সের লুদনগরে পাহাড়ের গুহায় মা মারিয়া দেখা দিয়েছিলেন কৃষকবালা জোসিনতাকে। তারপর থেকেই সে গুহায় জল উঠতে শুরু করে। সেখান থেকেই সে স্থানে প্রার্থনা করলে মনের আশা পূরণ হয় বলে কথিত আছে। আর সে গুহার আদলেই তৈরি হয়েছে এ গ্রটো। এখানে মনের আশা পূরণের জন্য প্রার্থনার পাশাপাশি দুই পাশে ভক্তির প্রকাশ হিসেবে মোমবাতি জ্বালান ভক্তরা।

১৭৪১ খ্রিস্টাব্দে ঢাকার দুই হাজার ক্যাথলিক খ্রিস্টিয়ান লোকের মধ্যে তেজগাঁওয়ে ছিল ৭০০ জন। ১৮৩৬ সালে কলকাতার ফাদার মুর এস জে ঢাকা সফরকালে হলি রোজারী চার্চটিকে অবহেলিত অবস্থায় দেখতে পান। ১৮৩৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গির্জাটির ব্যয় নির্বাহের জন্য তেজগাঁয়ের জনৈক ক্যাথলিক ফ্রান্সিস্কো ব্রাহ্মুন্ডি, করকমোড়া ও অন্যান্য গ্রাম দান করেন। ১৮৫৭ সালের ২৬ মার্চ তার পুত্র রড্রিকস্ একই উদ্দেশ্যে তেজকুনী পাড়ার অর্ধেকাংশ দান করেন। ১৯৩৬ সালে গির্জাটির জন্য স্থায়ী যাজক নিয়োগ করা হয়। নির্মাণের পরবর্তী সময়ে রোমান ক্যাথলিক মিশনারিদের দ্বারা পুনঃসংস্কার হয় ১৭১৪ সালে। তারপর ১৭৭৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত গির্জাটির চারবার সংস্কারের কথা জানা যায়। ১৯৪৭ সালে এ এলাকাকে শিল্পাঞ্চল ঘোষণা করলে বহু খ্রিস্টান পরিবারকে চলে যেতে হয় অন্যত্র। কিন্তু তারপরও ঢাকায় খ্রিস্টানদের সবচেয়ে বড় উপাসনালয় চার্চ হলি রোজারিও চার্চ।

#গীর্জা_ও_প্রার্থনার_সময়সূচী:
কবরস্থানের ঠিক দক্ষিণ পাশেই গীর্জাটি অবস্থিত। এই গীর্জায় একসাথে প্রায় ৮০০ থেকে ১,০০০ মানুষ প্রার্থনা করতে পারে।

কবরস্থান ও গীর্জা উভয়ই চারদিক দিয়ে উঁচু দেয়াল ঘেরা। এর একটি মাত্র প্রবেশ গেইট রয়েছে। অবশ্য এর ভিতরে কবরস্থান ও গীর্জার আলাদা আলাদা প্রবেশ পথ রয়েছে। প্রধান গেইট দিয়ে প্রবেশ সংরক্ষিত। এখানে খ্রিষ্টান নর-নারী ছাড়া আর কাউকেই প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না এবং তারা প্রার্থনার সময়েই শুধুমাত্র প্রবেশ করতে পারেন।

প্রার্থনার নির্দিষ্ট সময়সূচী রয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত, বিকাল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত।

#কবরস্থানের_জায়গা_বরাদ্দ:
গীর্জার প্রাঙ্গনে একটি কবরস্থান রয়েছে। এটি ৬ একর ভূমির উপর অবস্থিত।

কবরস্থানের জন্য জায়গা বরাদ্দ করা হয় মাত্র ৩.৫ থেকে ৪ ফুট পর্যন্ত। এর জন্য কোন প্রকার টাকা দিতে হয় না। তবে সামর্থবান ব্যাক্তির লাশের ক্ষেত্রে রেজিষ্ট্রেশন বাবদ ৫০০ টাকা জমা দিতে হয়। এখানের কবরে কোন প্রকার নাম ফলক ব্যবহার করা হয় না। শুধু মাত্র নম্বর দেওয়া হয় ১ থেকে ১,০০০ পর্যন্ত। নতুন কবরের ক্ষেত্রে পুরনো কবরের ক্রমিক নম্বর বহাল রাখা হয়। কেননা, পুরনো কবর খুঁড়েই নতুন কবরের ব্যবস্থা করা হয়। এই গীর্জা ও কবরস্থানের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন একজন ফাদার।

পারিবারিক ভাবে কোন জায়গা বরাদ্দ পাওয়া যায় না বা দেওয়া হয় না। যে কোন খ্রিষ্টান ব্যাক্তির লাশ এখানে দাফন করা যায়।

#লাশ_দাফন:
লাশ দাফনের ব্যয় নির্ভর করে লাশের অভিভাবকের সামর্থ্যের উপর। কেউ চাইলে অল্প খরচের মধ্যেই লাশ দাফন সম্পন্ন করতে পারে, আবার খরচ বেশিও করতে পারেন। কেউ ইচ্ছা করে যে দামী কাপড় দিয়ে লাশ দাফন করবে এবং লাশের সাথে মৃত ব্যক্তির শখের কিছু দিয়ে দিবে তাহলে খরচ বেশি পড়বে। আবার নরমাল প্যান্ট, শার্ট , টুপি পড়িয়েও লাশ দাফন করানো যায়। অর্থাৎ একটি লাশ দাফন কারতে ১,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ লাগবে।

একটি লাশ দাফন করতে শার্ট, প্যান্ট, টুপি আতর, সুগন্ধি, সুরমা, গোলাপজল, সাদা কাপড় ইত্যাদি জিনিসপত্রের প্রয়োজন হয়। আর এগুলো ঢাকার যে কোন ছোট-বড় অভিজাত মার্কেটে পাওয়া যায়। উল্লেখ্য যে, এখানে কফিনে করে কোন লাশ দাফন করা হয় না।

#কবর_করার_নিয়ম:
এখানে কবর করতে কোন কাগজপত্র লাগেনা। শুধুমাত্র ব্যক্তির নামে একটি রেজিষ্ট্রেশন ফরম পূরণ করতে হয়।

#স্নানঘর_ও_শৌচাগার
স্নানঘর ও শৌচাগার গীর্জার পাশে অর্থাৎ দক্ষিণ-পূর্ব পাশে অবস্থিত। এখানে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রয়েছে।

#ঠিকানা_ও_অবস্থান_অথবা_যেভাবে_যাবেন:-
"পবিত্র জপমালা রানীর গীর্জা" ৯, তেজকুনী পাড়া, তেজগাঁও, ঢাকা। ফার্মগেট ওভারব্রীজ থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে তেজকুনী পাড়ায় এর অবস্থান।

ফার্মগেট নেমে দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করলে তারা দিক নির্দেশনা দিবে। ফার্মগেট পূর্ব পাশে ওভারব্রিজ থেকে নেমে রিক্সাচালক ভাইকে জিজ্ঞাসা করে একটা গলি দিয়ে ২ মিনিট হেঁটে যেতেই রাস্তার ডান পাশে দেখা মিলবে সেই কাঙ্ক্ষিত ঐতিহাসিক চার্চের ফটক। হ্যাঁ, এটাই সেই চার্চ যা শিল্প এলাকার তেজগাঁও তেজকুনীপাড়ায় অবস্থিত।

#গীর্জা_বা_কবরস্থানে_প্রবেশের_নিয়ম:
কোন সংস্থার কর্মকর্তা প্রবেশ করতে চাইলে সংশ্লিষ্ট সংস্থানের আইডি কার্ড প্রদর্শন করতে হয়। অন্যথা, যে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।

#কর্তৃপক্ষ
ফাদার গ্যাব্রিয়েল,
মোবাইল-০১৮১৪-২০৯৩৫৩,০১৭২৮-০০১৪৭৬

সূত্র:
JJA Campos, History of the Portuguese in Bengal, Butterworth & Co., London, 1919; Sharif Uddin Ahmed (ed.), Dhaka : Past Present Future, Asiatic Society of Bangladesh, Dhaka, 1991
Architecture, Vol. 2, Asistic Society of Bangladesh, Dhaka, 2007. যতীন্দ্রমোহন রায়, ঢাকার ইতিহাস, প্রথম খন্ড, প্রথম দে’জ সংস্করণ, কলকাতা, ২০০৩।
  / borhanuddin.2012  

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]