Скачать или смотреть জান্নাতি সাহাবী ও খলিফা হযরত ওসমান রা: এর ইজতেহাদকে আঃ রাজ্জাক কর্তৃক বিদয়াত বলার ধৃষ্টতার জবাবঃ

হযরত উসমান রা: জুমার দ্বিতীয় আজান চালু করেন যা রাসূল সা: এর হাদিসের ভাষায় সুন্নাহ, কিন্তু গোমরাহ অমানুষ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফকে জিজ্ঞেস করা হল তাহলে কি উসমান রা: বিদয়াত চালু করেছেন? এই অমানুষ জবাব দিল জি এটাও বিদয়াত তবে এটা তার ইজতেহাদ! এই আবর্জনার কাছে মনে হয় শয়তান অহি নিয়ে এসেছিল! এই মুনাফিক তার কথাকে ঠিক রাখার জন্য আবার বিভিন্ন কৌষল অবলম্ভন করেছে! সে একবার বলছে উসমান রা: এর ইজতেহাদকে বিদয়াত বলেছে আবার বলছে হাজ্জাজী এবং হিশামী আজানকে বিদয়াত বলা হয়ে থাকে অথচ স্পষ্ট করে বলা আছে বুখারীতে এই আযান উসমান রা: চালু করেছেন যেটা কখনই বিদয়াত হবে না। আর কথাকে ঠিক রাখার জন্য সে চারটি হাদিস বলেছে যেখানে মুহদাছুন বা বিদয়াত বলা হয়েছে কিন্তু এখানে কিন্তু আভিধানিক অর্থে বলা হয়েছে। আর সে সেখানের ৫৪৩৫.৫৪৩৬.৫৪৩৭ এবং ৫৪৪১ নাম্বার হাদিস উল্লেখ করেছে সে যেভাবে বিদয়াত বলেছে সেভাবে ৫৪৩৮ এবং ৫৪৪০ হাদিসে উল্লেখ আছে আহদাছা শব্দে তার কথা অনুযায়ী অর্থ করলে অর্থ দাঁড়ায় সর্ব প্রথম উসমান রা: বিদয়াত করেছে নাউজুবিল্লাহ
সে যদি এই দুইটি হাদিস উল্লেখ করতো তাহলে তাকে আর উল্লেখিত হাদিস অনুযায়ী বলতে হতো উসমান রা: বিদয়াত করেছেন নাউজুবিল্লাহ তখন তার উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হত না এমনি করলে সে বাটপারি করতে পারতো না তাই উল্লেখ করেনি
সেই দুই হাদিস হতে বুঝা যায় এখানে আভিধানিক অর্থে বিদয়াত বলা হয়েছে কিন্তু যেই বিদয়াত গোমরাহ সেই অর্থে বলা হয়নি
আল্লাহ পাক এই গোমরাহ অমানুষ উসমান রা: এর দুশমন হতে মুসলিম উম্মাহকে হেফাজত করেন আমিন