Dhaka Metro Rail। ঢাকা মেট্রো রেল। উত্তরা দিয়াবাড়ি থেকে মিরপুর শেওড়াপাড়া মজার যাত্রা।
#metro_rail #dhaka_metro_rail #মেট্রো_রেল
This video tags are ; dhaka metro rail,ঢাকা মেট্রো রেল,metro rail,মেট্রো রেল,metro rail in dhaka, মেট্রোরেল ঢাকা,মেট্রোরেল, ঢাকা,উত্তরা দিয়াবাড়ি,মিরপুর,শেওড়াপাড়া,metro rail update, metro rail news,dhaka metro train,metro train,metro train in dhaka, dhaka metro rail,metro rail in dhaka,metro rail,metro rail dhaka,dhaka metro rail project,dhaka metro rail latest news,dhaka metro train,dhaka metro rail update, ,metro train dhaka, ,dhaka metro rail news,metro rail in dhaka city,metro rail news,metro rail in bangladesh,dhaka metrorail ,metrorail dhaka,metro train,bangladesh metro rail,
বাংলাদেশে মেট্রোরেল চালু করার জন্য সরকার ‘ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ নামে একটি প্রকল্পের ধারণা নিয়ে কাজ করছিল। অবশেষে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে, ‘ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ বা ‘মেট্রো রেল’ প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) দ্বারা অনুমোদিত হয়। প্রকল্পের জন্য মোট ৫টি রুট লাইন প্রস্তাব করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে এমআরটি লাইন ১, ২, ৪, ৫, এবং ৬। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) এর অর্থায়নে ‘দ্য ঢাকা আরবান ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক ডেভেলপমেন্ট সার্ভে (ডিএইচইউটিএস ১)’ মূল্যায়ন করা হয় এবং ‘এমআরটি লাইন-৬’ নামে মেট্রো রেলের জন্য প্রথম এমআরটি রুট নির্বাচন করা হয়। প্রকল্পের মোট ব্যয় আনুমানিক ২.৮২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে জাইকা ০.০১ শতাংশ সুদের হারে প্রায় ৭৫ শতাংশ বা ২.১৩ বিলিয়ন ডলার প্রদান করছে। বাকি ২৫ শতাংশ তহবিল দেবে বাংলাদেশ সরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জুন ২০১৬ সালে নির্মাণ কাজের সূচনা করেন। প্রাথমিকভাবে, ‘এমআরটি লাইন ৬’-এর দৈর্ঘ্য ২০.১ কিলোমিটার হিসাবে প্রস্তাব করা হয়েছিল, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত, যা পরে কমলাপুর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়, যার ফলে রুটটির দৈর্ঘ্য আরও ১.১৬ কিলোমিটার বৃদ্ধি পায়। এটির মোট দৈর্ঘ্য হবে ২১.২৬ কিমি.। রুটে মোট ১৭টি স্টেশন থাকবে এবং রুটে ২৪টি ট্রেন সেট চলবে। ২৯ আগস্ট ২০২১-এ, প্রথম ট্রায়াল রান দিয়া বাড়ি থেকে উত্তরা পর্যন্ত পরিচালিত হয়। মেট্রোরেল উত্তরা-আগারগাঁও রুটে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করবে। প্রকল্পটি সম্পূর্ণ হলে, সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রো রেলে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৬০,০০০ যাত্রী বা প্রতিদিন ৯৬০,০০০ জন যাত্রী যাতায়াত করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এমআরটি লাইন ১ মেট্রো রেল প্রকল্পের অধীনে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট। এমআরটি লাইন ১, দুটি ভিন্ন রুটে নির্মিত হবে। ‘এয়ারপোর্ট রেল লিংক’ নামে পরিচিত প্রথমটি কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছিল, যা পরে গাজীপুর পর্যন্ত সম্প্রসারিত করা হয়। এ রুটটি হবে প্রথম ভূগর্ভস্থ মেট্রো রেলব্যবস্থা যেখানে ভূগর্ভস্থ স্টেশনও থাকবে। ২০২২ সালের মার্চ মাসে এর নির্মাণ কাজ শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভূগর্ভস্থ লাইনটি প্রতিদিন প্রায় ৮০০,০০০ যাত্রী বহন করবে। এমআরটি লাইন ১-এর দ্বিতীয় রুটটি বারিধারা থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত নির্মাণ করা হবে, যা পূর্বাচল রুট নামে পরিচিত হবে। এ রুটটি হবে একটি এলিভেটেড রেল রুট। এমআরটি লাইন ১-এর দুটি রুটই ২০২৬ সালে নির্মাণ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মেট্রোরেল প্রকল্পটি বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক হবে কিনা তা নির্ধারণ করতে, আমাদের প্রথমে এর ভাড়া নির্ধারণ করতে হবে। তবে মেট্রো রেলের চূড়ান্ত ভাড়া এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। এমআরটি লাইন ৬-এর ভাড়া নির্ধারণের জন্য সেপ্টেম্বর ২০২০-এ একটি ‘ভাড়া নির্ধারণ কমিটি’ গঠন করা হয়েছিল। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে, কমিটি ভাড়া নির্ধারণের জন্য প্রথম বৈঠক করেছিল। বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে বিনিয়োগ, পরিচালন ব্যয় এবং জনগণের সক্ষমতা অন্তর্ভুক্ত ছিল। ঢাকা ট্রিবিউন অনুসারে, কমিটি প্রতি কিলোমিটারে ২.৪ টাকা প্রস্তাব করেছে এবং ২১.২৬ কিলোমিটার রুটের মোট ভাড়া হবে ৫১ টাকা। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিআরটিএর সর্বশেষ ভাড়ার হার অনুসারে, বাসের ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে ২.২ টাকা, যা মেট্রো রেলের ভাড়ার চেয়ে কম। তবে, বাসগুলো খুব কম ক্ষেত্রেই সরকারি ভাড়া অনুসরণ করে। কার্যত এর চেয়েও বেশি টাকা নেয় তারা।
তবে ভাড়া নির্ধারণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি, এ বিষয়ে অনেক কাজ বাকি আছে। প্রতিদিন মেট্রো রেল পরিচালনা করতে প্রায় ২.৩৩ কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। সুতরাং প্রতিদিন ৪৮৩,০০০ জন যাত্রী মেট্রো রেল ভ্রমণ করলে এটাকা উঠে আসবে। তবে ভাড়া সম্পর্কিত এ উপাত্তগুলো এখনো প্রাথমিক প্রস্তাবনা মাত্র, মেট্রো রেলে ভ্রমণের প্রকৃত খরচ এখনো ঠিক করা হয়নি।
কাজেই বিদ্যুৎ বিল, কর্মচারীদের বেতন, রক্ষণাবেক্ষণ, বৈদেশিক ঋণ এবং সরকারি বিনিয়োগের রিটার্নসহ এমআরটি-এর সব খরচ মেটানোর জন্য ভাড়ার টাকা যথেষ্ট হবে না। সে জন্য ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) নন-ফেয়ার উৎস থেকে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ রাজস্ব তৈরি করার পরিকল্পনা করছে। প্রতিটি স্টেশনে ট্রানজিট-ওরিয়েন্টেড ডেভেলপমেন্ট (টিওডি), স্টেশন প্লাজা এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক সুবিধা সংযুক্ত করা হবে। উত্তরা নর্থ স্টেশন, আগারগাঁও ও মতিঝিল স্টেশন সংলগ্ন স্টেশন প্লাজা নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া ফার্মগেট স্টেশনেও একটি স্টেশন প্লাজা দেখা যেতে পারে।
This Video link ;
• Dhaka Metro Rail। ঢাকা মেট্রো রেল। উত্তরা...
Информация по комментариям в разработке