Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть সব গুনাহ কি মাফ হয়? শুনা নিন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর গুরুত্ব পুন্য ওয়াজ Mizanur Rahman Azhari

  • AR ISLAMIC BANGLA
  • 2024-09-08
  • 6
সব গুনাহ কি মাফ হয়? শুনা নিন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর গুরুত্ব পুন্য ওয়াজ  Mizanur Rahman Azhari
  • ok logo

Скачать সব গুনাহ কি মাফ হয়? শুনা নিন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর গুরুত্ব পুন্য ওয়াজ Mizanur Rahman Azhari бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно সব গুনাহ কি মাফ হয়? শুনা নিন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর গুরুত্ব পুন্য ওয়াজ Mizanur Rahman Azhari или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку সব গুনাহ কি মাফ হয়? শুনা নিন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর গুরুত্ব পুন্য ওয়াজ Mizanur Rahman Azhari бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео সব গুনাহ কি মাফ হয়? শুনা নিন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারীর গুরুত্ব পুন্য ওয়াজ Mizanur Rahman Azhari

সব গুনাহ কি মাফ হয়?
অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, কাবীরা ও সগীরা সকল গুনাহ-ই কি মাফ হয়? এই প্রশ্নের উত্তরে বলবো, হ্যাঁ, আল্লাহ চাইলে সকল গুনাহ-ই মাফ করতে পারেন। তবে তিনি কুরআনে বলে দিয়েছেন যে, তিনি শির্কের গুনাহ মাফ করবেন না। এছাড়া অন্যান্য গুনাহ মাফ করবেন। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
‘‘নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে অংশী (শির্ক) করার অপরাধ ক্ষমা করেন না। এ ছাড়া অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করে দেন।’’[1]
শির্ক ছাড়া অন্যান্য কাবীরা গুনাহগুলো মাফ পেতে সাধারণত তাওবাহ্ করার দরকার হয়। কিন্তু সগীরা গুনাহ মাফের জন্য সবসময় তাওবার প্রয়োজন হয় না। দৈনন্দিন কিছু ‘আমলের মাধ্যমে এসব ছোট-খাট গুনাহগুলো মাফ হয়ে যায়। তাই কাবীরা গুনাহগুলো থেকে বেঁচে থাকলে সগীরা গুনাহগুলো আল্লাহ মাফ করে দেবেন বলে ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন। তিনি বলেন,

إِنْ تَجْتَنِبُوْا كَبَائِرَ مَا تُنْهَوْنَ عَنْهُ نُكَفِّرْ عَنْكُمْ سَيِّئَاتِكُمْ وَنُدْخِلْكُمْ مُدْخَلًا كَرِيمًا

‘‘তোমরা যদি নিষেধকৃত কাবীরা গুনাহগুলো বা গুরুতর/বড় পাপসমূহ পরিহার করো তাহলে আমরা তোমাদের (ছোট) লঘুতর পাপগুলোকে মোচন করে দেব এবং তোমাদেরকে সম্মানজনক স্থানে (জান্নাতে) প্রবেশ করাবো।’’[2]
অন্য আয়াতে তিনি বলেন,
‘‘যারা ছোট-খাট অপরাধ ছাড়া কাবীরা গুনাহ ও অশ্লীল কাজ হতে বিরত থাকে। নিশ্চয় তোমার রব অপরিসীম ক্ষমাশীল।’’[3]

আবূ হুরায়রাহ্ হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
‘পাঁচ ওয়াক্ত সলাত, এক জুমু‘আহ্ থেকে আরেক জুমু‘আহ্ এবং এক রমাযান থেকে আরেক রমাযান; এর মাঝে সংঘটিত (সগীরা) গুনাহ মুছে ফেলে, যদি কাবীরা গুনাহ থেকে সে বেঁচে থাকে তাহলে (নতুবা নয়)।’[4]

অর্থাৎ কেউ যদি ফজরের সলাত আদায় করে, তারপর যোহরের সময় যোহরের সলাত আদায় করে তাহলে সে ফজরের সলাতের পর থেকে যোহরের সলাত পর্যন্ত যে সব সগীরা গুনাহ করেছে, যোহরের সলাত আদায় করার সাথে সাথে তার সেই গুনাহগুলো মাফ হয়ে যাবে। এ রকমই এক সপ্তাহে জুমু‘আহর সলাত আদায় করে পরের সপ্তাহের জুমু‘আর সলাত আদায় করলে এই দুই জুমু‘আর মধ্যবর্তী সাত দিনের সগীরা গুনাহগুলো মাফ হয়ে যাবে।
একইভাবে এ বছর যারা রমাযান মাসের সিয়াম পালন করেছে এবং পরবর্তী বছরও রযামানের সিয়াম পালন করলে তার এই দুই রমাযানের মাঝের এক বছরের সগীরা গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। তবে শর্ত হচ্ছে এই সময়গুলোতে কাবীরা গুনাহ করা যাবে না।
আবূ হুরায়রাহ্ হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
‘‘পাঁচ ওয়াক্তের সলাত, এক জুমু‘আহ্ থেকে আরেক জুমু‘আহ্ পর্যন্ত এর মধ্যবর্তী সময়ে যেসব পাপ সংঘটিত হয়, সে সব পাপের মোচনকারী হয় (এই শর্তে যে,) যদি কাবীরা গুনাহসমূহ তাকে আবিষ্ট না করে (অর্থাৎ সে কোন কাবীরা গুনাহ না করে)।’’[5]
আরও একটি বর্ণনায় এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
‘‘যে ব্যক্তি ফরয সলাত উপস্থিত হলে সে জন্য উত্তমরূপে উযূ করবে। (অতঃপর) তাতে উত্তমরূপে ভক্তি-বিনয়-নম্রতা প্রদর্শন করবে এবং উত্তমরূপে ‘রুকূ‘’ করবে। তাহলে তার সলাত পূর্বে সংঘটিত কাবীরা গুনাহ ছাড়া অন্যান্য পাপরাশির জন্য কাফ্ফারা বা মাফের অবলম্বন হয়ে যাবে। আর এ বিধান সর্বযুগের জন্য প্রযোজ্য।’’[6]

সাধারণভাবে ভালো কাজ খারাপ কাজকে মুছে ফেলে। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
‘‘নিশ্চয় ভালো কাজগুলো মন্দকাজগুলোকে মিটিয়ে দেয়।’’[7]

উপরিউক্ত আয়াত ও হাদীস দ্বারা বুঝা যায় যে, কাবীরা গুনাহ ছাড়া অন্যান্য গুনাহ আল্লাহ তা‘আলা সাধারণ নেক কাজের মাধ্যমে এমনিতেই ক্ষমা করে দেন। এর জন্য বিশেষ তাওবাহ্ জরুরি নয়। বিভিন্ন ‘আমলের মাধ্যমেই এসব গুনাহ মাফ হয়ে যায়। তবে বিভিন্ন হাদীস দ্বারা জানা যায় যে, কিছু কিছু কাবীরা গুনাহও বিশেষ পরিস্থিতিতে আল্লাহ তা‘আলা সৎকর্মের মাধ্যমে ক্ষমা করে দেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা পরবর্তীতে আসছে।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
‘‘তিনি জিবরীল (আ.) আমার কাছে এসে বললেন, ‘আপনার উম্মতের মধ্যে যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক না করে (অর্থাৎ শির্ক না করে) মারা যাবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, ‘যদিও সে ব্যভিচার করে ও চুরি করে তবুও?’ তিনি বললেন, ‘যদিও সে ব্যভিচার করে ও চুরি করে তবুও’।’’[8]

আবূ যার (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
‘‘নিশ্চয় আমি সেই জান্নাতী ব্যক্তি সম্পর্কে জানি, যে সবার শেষে জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং সবার শেষে জাহান্নাম থেকে বের হবে। সে এমন এক ব্যক্তি, যাকে ক্বিয়ামাতের দিন হাজির করা হবে এবং বলা হবে, ‘ওর ছোট-ছোট পাপগুলো ওর কাছে পেশ কর এবং বড়-বড় পাপগুলো তুলে নাও।’ তারপর তার ছোট-ছোট পাপগুলো তার কাছে পেশ করা হবে এবং বলা হবে, ‘তুমি অমুক দিনে এই পাপ করেছ, অমুক দিনে এই এই পাপ করেছ? সে বলবে, হ্যাঁ। সে তো অস্বীকার করতে পারবে না। সে তার বড় পাপগুলো পেশ করার ভয়ে ভীত থাকবে। অতঃপর তাকে বলা হবে, ‘তোমার প্রত্যেক পাপের স্থলে একটি করে পুণ্য দেয়া হল।’ তখন সে বলবে, ‘হে আমার রব! আমি তো অনেক কিছু (এমন পাপ) করেছি, যা এখানে আমি দেখতে পাচ্ছি না।’ এ ঘটনা বর্ণনা করে নাবী (সা.) এমনভাবে হেসে ফেললেন যাতে তাঁর মাড়ির দাঁতগুলো প্রকাশিত হয়ে গেল।’’[9]
উপরিউক্ত বর্ণনা দ্বারা বোঝা গেলো আল্লাহ তা‘আলা বিশেষ প্রেক্ষাপটে কিছু কাবীরা গুনাহ বান্দার অজান্তে তাওবাহ্ ছাড়াও মাফ করেন।
কাবীরা গুনাহ ক্ষমা সম্পর্কে ক্বাযী ‘ইয়ায (রহিমাহুল্লাহ)[10] বলেন :
‘‘কাবীরা গুনাহ শুধু তাওবাহ্ অথবা আল্লাহর রহমত ও অনুগ্রহের মাধ্যমে মাফ হয়। আল্লাহ অধিক জানেন।’’[11]

অধিকাংশ (জুমহূর) ‘আলিমগণের মতে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্যমূলক বিভিন্ন ‘আমল এবং ফরয ‘আমলগুলো সগীরা গুনাহগুলোকে মাফ করিয়ে দেয়; কাবীরা গুনাহ মাফ করায় না। যা উপরিউক্ত আলোচনার প্রথমদিকের দলীলগুলোতে বর্ণিত হয়েছে। কাবীরা গুনাহ থেকে মাফ পাওয়ার জন্য অবশ্যই তাওবাহ্ করতে হবে। তবে হদ্দ বা দন্ড-বিধির আলোকে আদালত কর্তৃক প্রদত্ত শাস্তির রায় বাস্তবায়নের মাধ্যমেও সংশ্লিষ্ট কাবীরা গুনাহ মাফ হয়ে যায় যে কথা আমরা সামনে আলোচনা করবো।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]