ধানের ব্লাস্ট রোগের কার্যকরী সমাধান || ব্লাস্ট রোগ কেন হয় || Rice Blast Disease
#ধানের_ব্লাস্ট_রোগ
#ধানের_ব্লাস্ট_রোগের_লক্ষণ_ও_প্রতিকার
#ধানের_ব্লাস্ট_রোগের_চিকিৎসা
#ধানের_রোগ
#ধানের_ব্লাস্ট_রোগের_ওষুধ_কি
#ধানের_ব্লাস্ট_রোগ_ও_তার_প্রতিকার
#ধানের_ব্লাইট_রোগ
#ধানের_ব্লাস্ট_রোগ_কেন_হয়
#ধানের_ব্লাস্ট_রোগ_কি
ধানের ব্লাস্ট রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার,ধানের ব্লাস্ট রোগ ও প্রতিকার,ধানের ব্লাস্ট রোগের চিকিৎসা,ধানের ব্লাস্ট রোগের লক্ষণ,ধানের ব্লাস্ট রোগ,ধানের ব্লাস্ট রোগের প্রতিকার,ধানের ব্লাস্ট রোগ ও তার প্রতিকার,ধানের ব্লাস্ট রোগ দমন,ধানের ব্লাস্ট,ব্লাস্ট রোগের প্রতিকার,ধানের ব্লাস্ট রোগের ঔষধ,ধানের ব্লাস্ট রোগের সমাধান,ধানের বিভিন্ন রোগ ও প্রতিকার,ধানের ব্লাস্ট রোগের কারণ,ধানের ব্লাস্ট রোগের কীটনাশক,ধানের ব্লাস্ট রোগের কারণ ও প্রতিকার,ধানের ব্লাস্ট রোগ কি, ধানের ব্লাস্ট রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার,
ধানের ব্লাস্ট রোগ,
ধানের রোগ,
ধানের ব্লাস্ট
ধানের ব্লাস্ট একটি ছত্রাক জনিত মারাত্মক ক্ষতিকর রোগ। বোরো ও আমন মৌসুমে সাধারণত ব্লাস্ট রোগ হয়ে থাকে। অনুকূল আবহাওয়ায় এ রোগের আক্রমনে ফলন শতভাগ কমে যেতে পারে। চারা অবস্থায় থেকে শুরু করে ধান পাকার আগ পর্যন্ত যে কোন সময় রোগটি দেখা দিতে পারে। এটি ধানের পাতা ব্লাস্ট, গিট ব্লাস্ট ও নেক ব্লাস্ট নামে পরিচিত
রোগের লক্ষণঃ
পাতা ব্লাস্টঃ আক্রান্ত পাতায় প্রথমে ছোট ছোট কালচে বাদামি বর্ণের চোখের মত দাগ দেখা যায়।একাধিক দাগ মিশে গিয়ে শেষ পর্যন্ত পুরো পাতাটি শুকিয়ে মারা যেতে পারে
গিট ব্লাস্টঃ
গিট আক্রান্ত হলে কালো ও দুর্বল হয়। প্রবল বাতাসে আক্রান্ত স্থান ভেঙ্গে যেতে পারে
নেক বা শীষ ব্লাস্টঃ
শীষ এর গোড়ায় ব্লাস্ট রোগের জীবানু (স্পোর) আক্রমন করে কালচে বাদামি দাগ তৈরি করে। পরবর্তীতে আক্রান্ত শীষের গোড়া পচে যাওয়ায় গাছের খাবার শীষে যেতে পারে না, ফলে শীষ ভেঙ্গে যেতে পারে। শীষের গোড়া ছাড়াও যে কোন স্থানে এ রোগের জীবানু আক্রমন করতে পারে
অনুকুল পরিবেশঃ
দিনের বেলায় গরম ও রাতে ঠান্ডা শিশির ভেজা দীর্ঘ সকাল, অধিক আদ্রতা (শতকরা ৮৫ ভাগ বা তার বেশি), মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, ঝড়ো আবহাওয়া এবং গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি এ রোগের আক্রমনের জন্য খুবই অনুকুল
রোগের বিস্তার যেভাবে ঘটেঃ
ব্লাস্ট রোগের জীবানু প্রধানত বাতাসের মাধ্যমে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দ্রুত ছড়ায়। আর যেখানেই অনুকূল পরিবেশ পায় সেখানেই জীবানু গাছের উপর পড়ে রোগ সৃষ্টি করে। বীজের মাধ্যমে ধানের চারায় রোগটি ছড়াতে পারে, তবে তা পরিমানে খুবই কম
দমন ব্যবস্থাপনাঃ
প্রাথমিক অবস্থায় নেক ব্লাস্ট রোগের আক্রমন সহজে সনাক্ত করা যায় না।সাধারণত যখন জমিতে নেক ব্লাস্ট রোগের উপস্থিতি সনাক্ত করা হয়,তখন জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়ে থাকে । সে সময় অনুমোদিত মাত্রায় বালাই নাশক প্রয়োগ করেও রোগ দমন করা সম্ভব হয় না, তাই আমরা প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করব। এই রোগ দমনের জন্য আপনারা স্টেনজা ও গিলজিম ব্যবহার করেন
আধুনিক কৃষি সম্পর্কে জানতে আমাদের পেইজে Like ও চ্যানেলটি Subscribe করুন
Our facebook Page link
/ krishidiganto24
Our Instagram link
/ krishidiganto24
Our Youtube Channel link
/ krishidiganto24
#কৃষিদিগন্ত
#krishidiganto24
#কৃষি
#Krishi
#Agriculture
#Agriculturelife
#Pesticide
#PGR
#Fungicide
#Petrochem
#Agro
#আধুনিক_কৃষি
#Viralvideo
#Viral
#Adhunik_Krishi
#Agro1
#Krishi_Dibanishi
#Shykh_Siraj
#Fertilizer
Copyright Disclaimer under Section 107 of the copyright act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use
Информация по комментариям в разработке