Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть ইস্তানবুল বিজয় | Conquest of Istanbul | সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহ | Sultan Fatih | সূর্যোদয়

  • Surjodoy
  • 2022-05-29
  • 9
ইস্তানবুল বিজয় | Conquest of Istanbul | সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহ | Sultan Fatih | সূর্যোদয়
  • ok logo

Скачать ইস্তানবুল বিজয় | Conquest of Istanbul | সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহ | Sultan Fatih | সূর্যোদয় бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно ইস্তানবুল বিজয় | Conquest of Istanbul | সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহ | Sultan Fatih | সূর্যোদয় или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку ইস্তানবুল বিজয় | Conquest of Istanbul | সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহ | Sultan Fatih | সূর্যোদয় бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео ইস্তানবুল বিজয় | Conquest of Istanbul | সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহ | Sultan Fatih | সূর্যোদয়

ইস্তানবুলের ৫৬৯ তম বিজয় বার্ষিকী। ঐতিহাসিকগণ বলে থাকেন যে, ভৌগলিক দিক থেকে বিবেচনা করলে ইস্তানবুল হলো পৃথিবীর রাজধানী।

মহাবীর সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহ ৫৬৯ বছর পূর্বে ২৯ শে মে পৃথিবীর এই গুরুত্ত্বপূর্ণ স্থানটিকে বিজয় করেন। তিনি শুধু ইস্তানবুলের মাটিকেি বিজয় করেননি, ইস্তানবুলে বসবাসরত সকল ধর্ম বর্ণের মানুষের মন জয় করে এই গুরুত্ত্বপূর্ণ শহরটিকে ইসলামী সভ্যতার একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ রাজধানীতে রূপান্তরিত করেন।

একটি মূল্যায়নঃ কনসটান্টিনোপলকে কেন বিজয় করা হয়েছে?

মানুষজন যদি সমগ্র নবীদের নিকটে আসা ওহী এবং বিশেষ করে রাসূলে আকরাম (সঃ) এর নিকটে আসে ওহীকে ভালোভাবে বুঝতে না পারে, তাহলে তাঁদের সংগ্রাম, তাঁদের জিহাদ এবং তাঁদের দাওয়াতের মূল উদ্দেশ্য কি ছিল সেটাও বুঝতে পারবে না।

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নির্বাচিত এই নবী ও রাসূলগণ মানবতাকে কি দিয়েছেন?

তাঁরা মানবতাকে যা দিয়েছেন এর বিনিময়ে তারা কি পেয়েছেন? কেবলমাত্র  তাঁদের আনিত ওহীকে বিশ্বাস করেই  এই সকল কিছুকে ভালোকরে উপলব্ধি করা সম্ভব। তা না হলে অবিশ্বাসীদের মতই বলা শুরু করবে যে, নবীগণ সারা দুনিয়াকে শোষণ করার জন্য সম্রাট হতে চেয়েছিলেন (নাউযুবিল্লাহ)। যারা ইসলামকে এবং ইসলামের বিধান সমূহের প্রতি বিশ্বাস পোষণ করে না তারা  মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর জিহাদকে এই পন্থাতেই মূল্যায়ন করে থাকে। তারা শাম বিজয়ী খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ), ইরান বিজয়ী সা’দ বিন আবি ওয়াক্কাস (রাঃ) কে এবং ইস্তানবুল বিজয়ী সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মাদকে একই ভাবে মূল্যায়ন করে থাকে।

আল্লাহর কালেমাকে বুলন্দ করাঃ 

হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এবং তার পদাঙ্ক অনুসরণকারী মু’মিন সেনাপতিগণকি এক এক জন শোষক ছিলেন; নাকি আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী তার দ্বীনকে পৃথিবীর বুকে বিজয় করার জন্য প্রচেষ্টাকারী মু’মিন ছিলেন?

এই বিষয়টিকে ভালো ভাবে বিশ্লেষণ করতে হলে আমাদেরকে সপ্তদশ শতকের পৃথিবীকে খুব ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।

মুহাম্মাদ (সঃ) যখন নবুয়ত প্রাপ্ত হন তখন সমগ্র দুনিয়া ছোট ছোট অনেক রাষ্ট্রে  ছিল বিভক্ত ছিল আর এই রাষ্ট্র সমূহকে নিয়ন্ত্রকারী এবং শোষণকারী হিসাবে দুটি রাষ্ট্র ছিল। একটি ছিল পারস্য সাম্রাজ্য যার কেন্দ্র ছিল ইরানে আর অপরটি ছিল বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য যার কেন্দ্র ছিল ইস্তানবুল (তৎকালীন কনস্টান্টিনোপল)। এই দুটি রাষ্ট্র ৭০০ খ্রিস্টাব্দে পৃথিবীর সুপার পাওয়ার ছিল এবং সমগ্র পৃথিবীতে তারাই সকল হর্তাকর্তা। এই বৃহৎ ও শক্তিশালী রাষ্ট্র দুটি তাঁদের অধিনস্থ স্যাটেলাইট রাষ্ট্র সমূহকে নিজের ইচ্ছামত পরিচালনা করত এবং তাঁদেরকে দিয়ে যা ইচ্ছা তাই করাত।

হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) তার নবুয়তের প্রথম দিক থেকেই এই দুটি রাষ্ট্রকে লক্ষ্য হিসাবে নির্ধারণ করেছিলেন। তিনি বলতেন— “বল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, ইরান এবং বাইজান্টাইনের প্রসাদ সমূহ ধ্বসে পড়বে”।

এর অর্থ ছিল, মানুষ যদি এই কালেমা পাঠ করে তাহলে তারা তাঁদেরকে তাঁদেরই মত  মানুষদের গোলামী থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারবে এবং তারা যদি কেবলমাত্র মহান আল্লাহর দাসত্ত্ব গ্রহন করে তাহলে তাঁদেরকে শোষণ কারী ইরান এবং বাইজান্টাইনদের থেকেও নিজেদেরকে রক্ষা করতে পারবে।

নবী করীম (স.) এই দাওয়াত মানুষের নিকটে পৌঁছে দিতেন। অর্থাৎ রাসূলে আকরাম (স.) মানুষকে মানুষের গোলামী থেকে এবং যাবতীয় মূর্তিপূজা থেকে মুক্ত করে তাওহীদের উপর প্রতিষ্ঠিত একটি জীবন ব্যবস্থার কথা জানানোর মাধ্যমে সকল প্রকার শোষণ, জুলুম, নির্যাতন এবং আধিপত্যবাদকে মুলোৎপাটন করার কথা প্রচার করতেন।

রাসূলে আকরাম (স.) এর ওফাতের পরে হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) এর সময় ফিলিস্তিনে বাইজান্টাইনদের নিয়ন্ত্রিত শহর সমূহ একের পর এক বিজিত হওয়া শুরু হয়।

দ্বিতীয় খলিফা হযরত উমর ফারুক (রাঃ) এর সময়ে এক দিক থেকে বাইজান্টানদের অধ্যুষিত এলাকা সমূহ বিজত হতে থাকে এবং অপর দিকে সা’দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) এর নেতৃত্বে সমগ্র পারস্য সাম্রাজ্য ইসলামী রাষ্ট্রের অধীনে চলে আসে।

১৪৫৩ সালের বসন্ত কালে দ্বিতীয় মেহমেদ তার সেনাবাহিনী নিয়ে কনসটানটিনিয়াকে অবরোধ করেন এবং মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে ২৯শে মে কনসটানটিনিয়াকে বিজয় করতে সক্ষম হন। এর পর থেকে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মাদের নাম হয়ে যায় ফাতিহ (বিজয়ী)। বিশাল বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য ইসলামের শক্তির সামনে মাথানত করতে বাধ্য হয়।

#ইসলামের_ইতিহাস #SURJODOY
#সূর্যোদয় #Islamic_History
#সালতানাত_সওগাত

Follow Us:
→ Facebook: fb.com/surjodoynews
→ YouTube:    / @surjodoy6456  

Connect Us:
[email protected]

© SURJODOY MEDIA 2022

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]