গোরক্ষনাথ মন্দির রানীশংকৈল ঠাকুরগাঁও ২০২৩ !! Ranishankail Thakurgaon

Описание к видео গোরক্ষনাথ মন্দির রানীশংকৈল ঠাকুরগাঁও ২০২৩ !! Ranishankail Thakurgaon

ঠাকুরগাঁও জেলার রানিশংকৈল উপজেলার অতি প্রাচীন গোরক্ষনাথ মন্দিরটি বাংলাদেশের হিন্দু সমপ্রদায়ের কাছে আকর্ষণীয়। মন্দির এলাকায় অবস্থিত বৈচিত্র্যময় প্রস্তর নির্মিত আশ্চর্য কূপ ও তার পানি মহা পবিত্র বলে তাদের কাছে বিবেচিত হয়ে আসছে। প্রতিবছর এ পবিত্র কূপের পানিতে স্নান করে পাপ মুক্ত হয়ে পূত পবিত্র হওয়ার জন্য হাজার হাজার নরনারী আসে এখানে।

নাথ মন্দিরের সাথেই উত্তরপাশে গোরকুই কূপ। কূপটি সম্পূর্ণ বেলে পাথরে নির্মিত। বাংলাদেশের কোথাও পাথরের নির্মিত এধরনের কূপের সন্ধান পাওয়া যায় না। কূপটির চারদিকে ইটের প্রাচীর। তবে পূর্ব ও পশ্চিমদিকে একটি করে দরজা আছে। মূল ভূমি থেকে প্রায় তিন ফুট নিচুতে কূপের মেঝে। মেঝেটি বেলে পাথরে নির্মিত। মূল ভূমি থেকে মেঝেতে নামার জন্য সিঁড়িগুলোও বেলে পাথরের। কূপটির গভীরতা সাড়ে সাত ফুট এবং এর ব্যস আড়াই ফুট। বেলে পাথর সামান্য বাঁকানোভাবে কেটে কূপের মুখ থেকে তলদেশ পযন্ত অত্যন্ত নিখুঁতভাবে বসানো হয়েছে। কূপের তলটুকুতেও মাটি নেই। একটি পাথরের সাথে আরেকটি পাথরের জোড়া লাগাতে কোনো মসলা ব্যবহার করা হয়নি। মনে করা হয় পাথরের জোড়াগুলো দিয়ে কূপটি পানিতে ভর্তি হতো। আবার এরূপ কথাও প্রচলিত রয়েছে যে কূপের তলদেশে পাথরের মাঝখানে দুটি ছিদ্র ছিল। সেই ছিদ্র দুটি বন্ধ করে দিলে কূপের ভিতরে পানি আসত না এবং খুলে দিলে পানিতে পূর্ণ হতো। এখানকার হিন্দুরা কূপের পানিকে পবিত্র মনে করে। ফালগুন মাসে প্রতি বছর এখানে মেলা বসে। মানুষের বিশ্বাস মেলার তিথিতে এই কূপের পানি দিয়ে গোসল করলে রোগমুক্তি ঘটে।

#Historicalplace #heritagesite #heritageBangladesh
#গোরক্ষনাথমন্দিরঠাকুরগাঁও

Комментарии

Информация по комментариям в разработке