বাড়িতে পিঁপড়ের সারি দেখলেই সতর্ক হোন!! কোরআন পিঁপড়ের কাছ থেকে কি দেয় আমাদের।

Описание к видео বাড়িতে পিঁপড়ের সারি দেখলেই সতর্ক হোন!! কোরআন পিঁপড়ের কাছ থেকে কি দেয় আমাদের।

বিশ্বে জানার কোনো শেষ নেই। পিঁপড়ার কান নেই। পিঁপড়ার হাঁটু এবং পায়ে আছে বিশেষ এক ধরণের সেনসিং ভাইব্রেসন যার মাধ্যমে আশেপাশের পরিস্থিতি পিঁপড়ারা বুঝতে পারে। পোকামাকড়ের মধ্যে সবচেয়ে বড় মস্তিষ্কের অধিকারী পিপড়া।

বিশ্বে পিঁপড়ার প্রায় ১২ হাজার প্রজাতি রয়েছে। এই প্রাণীটি তার শরীরের ওজনের চেয়েও ২০ গুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে! পিঁপড়াদেরও একজন রাণী থাকে যার থেকে লক্ষাধিক বাচ্চা হয়। পিঁপড়ার কান নেই। তাই মাটির কম্পন থেকেই শব্দের ব্যাপারটি বুঝে নেয়। পিঁপড়ার লড়াই শুরু হলে তা কতক্ষণ চলতে পারে ধারণা করুন তো?

জানলে সত্যিই অবাক হবেন। কারণ পিঁপড়ার লড়াই মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে! পিঁপড়া সর্বদা একই রেখায় চলতে থাকে। চলার পথে প্রতিটি পিঁপড়াই এক ধরণের তরল পদার্থ (ফেরোমন) নির্গত করে। ফলে পিছনে থাকা পিঁপড়াগুলো সামনের গুলোকে অনুসরণ করতে পারে। রাণী পিঁপড়ার পাখা গজায়।



পিঁপড়ার ফুসফুস নেই। শরীরে অনেক সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম ছিদ্র থাকে যার মাধ্যমে শরীরের ভিতর ও বাইরে অক্সিজেন চলাচল করে! সাধারণত পিঁপড়ার জীবনকাল ২৮ বছর। তবে রাণী পিঁপড়া ৩০ বছরেরও অধিক সময় পর্যন্ত বাঁচতে পারে। যখন একটি পিঁপড়া মারা যায় তখন তার শরীর থেকে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়। ফলে অন্য পিঁপড়ারা সহজেই মৃত পিঁপড়া সম্পর্কে তথ্য পেয়ে যায়।

আবার নির্গত এই রাসায়নিক পদার্থ যদি অন্য পিঁপড়ার শরীরের লাগে তবে সেই পিঁপড়াও মারা যেতে পারে! মানুষ ও পিঁপড়ার মাঝে একস্থানে মিল পাওয়া যায়! উভয়েই খাদ্য মজুত করে রাখে। পিঁপড়ার শরীরের গঠন এমন যে এটিকে উড়ন্ত উড়োজাহাজ থেকে ফেলে দিলেও সামান্যতম ব্যথা পাবে না। পিঁপড়া কখনই ঘুমায় না। এরা পানির তলদেশে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত বাঁচতে পারে। পিঁপড়ের পেট দুটো। একটিতে নিজের জন্য খাদ্য জমা রাখে, অন্যটিতে অন্যের জন্য!

জানি এই কথাটি সত্য হলেও বিশ্বাস করা কঠিন। কথাটি হচ্ছে বিশ্বে যত জনসংখ্যা রয়েছে তাদের ওজন আর সমস্ত পিঁপড়ার ওজন প্রায় সমান হবে! অধিকাংশ পিঁপড়া লাল ও কালো রংয়ের হয়ে থাকে। কিন্তু অনেক স্থানে সবুজ পিঁপড়ারও সন্ধান পাওয়া যায়।

Fair Use Disclaimer:
=================
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."

Комментарии

Информация по комментариям в разработке