#Thakurgaon #ঠাকুরগাঁও #TravelerRoman
খরচের হিসাব:
ঢাকা টু ঠাকুরগাঁও ট্রেন=৬৫০ টাকা।
১ম দিনের খরচ:
মোহিনী তাজ, বুড়ির বাধ, বুড়ির বাধ সংলগ্ন কল্পনা পিকনিক স্পট,
সপ্ন-জগৎ পার্ক ঘুরার জন্য অটোরিক্সা রিজার্ভ=৩৫০ টাকা (২ জন । জনপ্রতি খরচ ১৭৫ টাকা ),
মোহিনী তাজ প্রবেশ মূল্য=৫০ টাকা,
কল্পনা পিকনিক স্পট প্রবেশ মূল্য=৫০ টাকা,
সপ্ন-জগৎ পার্ক প্রবেশ মূল্য=৫০ টাকা,
ঠাকুরগাঁও শহর টু বালিয়া জ্বীনের মসজিদ অটো রিক্সা রিজার্ভ ৪০০ টাকা । জনপ্রতি = ২০০ টাকা,
ঠাকুরগাঁও শহর টু লোকায়ন জীববৈচিত্র শিল্প জাদুঘর যাওয়া আসা অটোরিক্সা ৮০ টাকা ( ২জন) ৷ জনপ্রতি খরচ = ৪০ টাকা,
লোকায়ন জীববৈচিত্র শিল্প জাদুঘর প্রবেশ মূল্য=৫০ টাকা,
ঠাকুরগাঁও শহর টু বেগুনবাড়ি গোলাপ বাগান অটো রিক্সা রিজার্ভ ২৫০ টাকা (২ জন)। জনপ্রতি খরচ =১২৫ টাকা,
বেগুনবাড়ি গোলাপ বাগান প্রবেশ মূল্য=৩০ টাকা,
হোটেল ভাড়া ৫০০ টাকা (২ জন )। জনপ্রতি ২৫০ টাকা,
২য় দিনের খরচ:
ঠাকুরগাঁও শহর টু বালিয়াডাঙ্গি লোকাল অটো ভাড়া ৩০ টাকা ।
বালিয়াডাঙ্গি বাজার টু প্রাচীন আম গাছ , কাশিপুর-বালিয়াডাঙ্গি ব্রীজের জন্য ভেন রিজার্ভ =২৫০ টাকা , জনপ্রতি ১২৫ টাকা,
বালিয়াডাঙ্গি টু রাণীশংকৈল লোকাল সিএনজি = ৩০ টাকা,
রাণীশংকৈল টু রাম রায় দিঘী ভেন রিজার্ভ= ১৬০ টাকা । জনপ্রতি ৮০ টাকা,
রাণীশংকৈল টু রাজা টংকো নাথের রাজবাড়ী ভেন = ১০ টাকা জনপ্রতি,
রাণীশংকৈল টু পীরগন্জ লোকাল সিএনজি=৩০ টাকা,
পীরগন্জ ফানসিটি এমিউজমেন্ট পার্ক প্রবেশ মূল্য=৫০ টাকা,
২ দিনের ৬ বেলা খাবার=৮০০ টাকা,
ঠাকুরগাঁও (পীরগন্জ স্টেশন) টু ঢাকা ট্রেন = ৬৫০ টাকা,
অন্যান্য খরচ=৮০ টাকা,
মোট খরচ = ৩৫০০ টাকা।
ঠাকুরগাঁও জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।ঠাকুরগাঁও জেলা ৫টি উপজেলায় বিভক্ত।
বাংলাদেশের সর্বউত্তরে (পঞ্চগড় জেলার পরেই) একটি ছোট্ট জেলা ঠাকুরগাঁও। দিনাজপুর জেলার (বৃহত্তর) অন্তর্গত ঠাকুরগাঁও মহকুমা ১৯৮৪ সালে জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানকার অধিবাসী অধিকাংশই মুসলমান। তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হিন্দু অধিবাসী রয়েছে।
টাংগন, শুক ও সেনুয়া বিধৌত এই জনপদের একটি ঠাকুর পরিবারের উদ্যোগে ব্রিটিশ শাসনমলে বর্তমান পৌরসভা এলাকার কাছাকাছি কোনো স্হানে একটি থানা স্হাপিত হয়। এই পরিবারের নাম অনুসারে থানাটির নাম হয় ঠাকুরগাঁও থানা।
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের কাছাকাছি নেপালের রাজদরবার থেকে। নিশ্চয়ই নেপালীরা চর্যাপদের পদ রচনা করেন নি, রচনা করেছেন বাংলা ভাষাভাষী মানুষ এবং তা অবশ্যই সংলগ্ন এলাকার কোনো মানুষ। কেননা সে সময়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত ছিলনা বলে দূরের কোনো কিছু পাওয়া বা সংগ্রহ করা দুস্কর ছিল। তাই চর্যাপদ যে নেপালেরই কাছাকাছি কোনো বাংলা ভাষাভাষী এলাকার সম্পদ তাতে বোধহয় সন্দেহ থাকার কথা নয়। আবার দেখা যায় যে, ঠাকুরগাঁও ও সংলগ্ন এলাকার মানুষের মুখের ভাষার সঙ্গে চর্যাপদের ভাষার যথেষ্ট মিল রয়েছে।
ইতিহাস সমৃদ্ধ এই জনপদটিতে ছড়িয়ে আছে প্রাচীন সভ্যতার বহু মূল্যবান সম্পদ। হিন্দু, বৌদ্ধ ও মুসলিম সভ্যতার অসংখ্য প্রাচীন নিদর্শনে পরিপূর্ণ ঠাকুরগাঁওয়ের বিভিন্ন অঞ্চল। এখানে বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে আছে অজস্র প্রত্নসম্পদ। মাটি খুঁড়লেই এখানে এখনো পাওয়া যায় প্রাচীন অট্টালিকার ধবংসাবশেষ সহ বহু মূল্যবান পুরাকীর্তি। কিন্তু পরিকল্পিত সংরক্ষণ, অধ্যয়ণ ও গবেষণা কাজের অভাবে বাংলার প্রাচীনতম জনপদ পুন্ড্র-বরেন্দ্রর কেন্দ্রস্থল ঠাকুরগাঁওয়ের ইতিহাস আজো অনাবিষ্কৃত আছে।
Points of interest:
ঠাকুরগাঁও জেলায় বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত দুটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা আছে। সেগুলো হচ্ছে
ঢোলার হাট মন্দির ও জামালপুর জামে মসজিদ।
এছাড়াও বাংলাদেশ সরকার নিয়ন্ত্রিত গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হচ্ছে
হরিপুর রাজবাড়ি,
রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি,
জগদল রাজবাড়ি,
রামরাই দিঘি,
২০০ বছরের পুরোন এশিয়ার বৃহত্তম আম গাছ,
ভুল্লির বাঁধ,
ছোট বালিয়া মসজিদ
টাংগন ব্রীজ ,
বুড়ির বাঁধ,
বলাকা উদ্দ্যান,
লোকায়ন জীববৈচিত্র জাদুঘর,
বেগুনবাড়ি গোলাপ বাগান , ঠাকুরগাঁও শহর
অপরাজেয় ৭১ , টাংগন ব্রীজ সংলগ্ন , ঠাকুরগাঁও শহর
জেলা পরিষদ শিশু পার্ক ঠাকুরগাঁও শহর
ফান সিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক - পীরগঞ্জ;
কল্পনা পিকনিক স্পট, বুড়ির বাধ সংলগ্ন
সপ্ন-জগৎ, দুরামারি ও রুহিয়া হাইওয়ে রোড সংলগ্ন, দুরামারি থেকে আনুমানিক তিন কিলোমিটার
My Gears ➤
✔️ Camera - DJI Action 4 , Google pixel 4 ,
✔️ Drone Camera - DJI Air2S
✔️ Microphone - DJI Mic 2
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
✅ Let's CONNECT
Facebook ► / https://www.facebook.com/profile.php?...
My Profile ►https://www.facebook.com/profile.php?...
Business Inquiries Contract me:
[email protected]
Информация по комментариям в разработке