Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть 🍉 জেরুজালেম জায়নবাদ এর ঘৃণার চাষকে পরাজিত করবে | Jerusalem Will Rise | Masjid Al Aqsa | Islamic Way

  • Islamic Way | الطريقة الإسلامية
  • 2025-09-06
  • 99
🍉 জেরুজালেম জায়নবাদ এর ঘৃণার চাষকে পরাজিত করবে | Jerusalem Will Rise | Masjid Al Aqsa | Islamic Way
holy cityjerusalemmasjid al aqsaal aqsa masjidal aqsa mosqueal qudsফিলিস্থিন
  • ok logo

Скачать 🍉 জেরুজালেম জায়নবাদ এর ঘৃণার চাষকে পরাজিত করবে | Jerusalem Will Rise | Masjid Al Aqsa | Islamic Way бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно 🍉 জেরুজালেম জায়নবাদ এর ঘৃণার চাষকে পরাজিত করবে | Jerusalem Will Rise | Masjid Al Aqsa | Islamic Way или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку 🍉 জেরুজালেম জায়নবাদ এর ঘৃণার চাষকে পরাজিত করবে | Jerusalem Will Rise | Masjid Al Aqsa | Islamic Way бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео 🍉 জেরুজালেম জায়নবাদ এর ঘৃণার চাষকে পরাজিত করবে | Jerusalem Will Rise | Masjid Al Aqsa | Islamic Way

#jerusalem #masjidalaqsa #alaqsamosque #alquds #alqudsday #alqudscapitalofpalestine
#alaqsamasjid #holycity #আল্লাহু_আকবার #আল্লাহভীতি #আল্লাহর_নিয়ামত #আল্লাহর_উপর_ভরসা #আল্লাহর_দান #islam #prophets #dawah2jannah #khutba #religionofislam #deen #sermons #tawhid #tauheed #tawheed #tawheed_tv #islamichistory #storyofprophets #storyofprophet #islamicguidance #prophets #prophetstories #prophetstories #prophetic #prophetmuhammadﷺ #prophet #prophetic #propheticword #palestine #palestinewillbefree #palestine #palestina #palestinian #palestinians #ফিলিস্থিন

জেরুজালেম হলো আরবিতে আল কুদ্স বা বাইত আল মাকদিস বাংলায় পবিত্র শহর। মক্কা ও মদিনার পর ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম মসজিদ আল আকসা এই জেরুজালেমে অবস্থিত। জেরুজালেম বৃহত্তর শাম অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। বর্তমান ফিলিস্তিন ও সিরিয়ার পুরো অঞ্চল এবং ইরাক, তুরস্ক, জর্দান ও লেবানন প্রত্যেকের কিছু অঞ্চল শাম অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) শাম অঞ্চলের দিকে ইশারা করে বলেছেন যে শাম অঞ্চল বরকতময়, আশীর্বাদপুষ্ট। শাম অঞ্চলেই আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জা সকল নবী ও রাসূলদের পাঠিয়েছেন। জেরুজালেমের প্রতিটি কোনায় কোনায় নবী ও রাসূলগন (আলাইহিস সালাম) হেটেছেন এবং ইবাদত করেছেন।
জায়নবাদীদের তথাকথিত জেরুজালেম দিবস উপলক্ষে দখলদার, উপনিবেশবাদী শক্তি পুরাতন জেরুজালেম শহর দখলের উদযাপন করে, তবে আদতে শহরটি উদযাপন করা হয় না, বরং অপবিত্র করা হয়।
জায়নবাদীদের বর্ণবাদী, শ্রেষ্ঠত্ববাদী গর্বের পতাকাতলে প্রতি বছর অনুষ্ঠিত এই পদযাত্রাটি অবাধ ঘৃণার এক রঙ্গমঞ্চে পরিণত হয়েছে এবং দৈনিক হারেৎজের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৫ সালে এটি অবক্ষয়ের ও কলুষতার নতুন গভীরে নেমে গেছে।
হারেৎজের প্রতিবেদন অনুসারে, জায়নবাদী যুবকরা জেরুজালেমের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় উস্কানিমূলক স্লোগান দিয়ে মিছিল করে "আরবদের মৃত্যু হোক", তাদের গ্রাম পুড়িয়ে দাও, "গাজা ধ্বংস করো, সমতল করো," এবং "গাজায় কোনও স্কুল নেই, কোনও শিশু অবশিষ্ট নেই" ইত্যাদি। অন্যরা চিৎকার করছে "আইডিএফকে আরবদের উপর ছেড়ে দাও।"
জেরুজালেমের প্রাচীন দরজাগুলিতে পতাকার খুঁটিগুলি ধাক্কা দেওয়া হয়েছিল, এবং মিছিলকারীরা নবী মুহাম্মদ (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে অভিশাপ দিয়েছিল এবং ফিলিস্তিনের স্মৃতিকে উপহাস করেছিল, ফিলিস্তিনের মৃত শিশুদের উপহাস করেছে। উস্কানির জন্য একজনকেও গ্রেপ্তার করা হয়নি।
এসব কর্মকাণ্ড হামাসের বিষয় নয়, নিরাপত্তার বিষয় নয়, এটা আরবদের বিরুদ্ধে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, জেরুজালেমের আত্মার বিরুদ্ধে যুদ্ধ, এরা কোন প্রান্তিক চরমপন্থী গোষ্ঠী নয়, এরা মূলধারার।
হারেৎজ লিখেছে, "বর্ণবাদীরা সংখ্যালঘু নয়, বরং যারা তাদের সাথে যোগদান থেকে বিরত থাকে তারাই সংখ্যালঘু।"
৭ লক্ষ শেকেল, টেন্ডার ছাড়াই, সরাসরি আয়োজকদের হাতে দেওয়া হয়, এটি কোনও বিস্ফোরণ নয়, এটি পুষ্ট করা মতবাদ, শ্রেষ্ঠত্বের ধর্মতত্ত্বের নির্লজ্জ আস্ফালন।
এর মূলে রয়েছে শান্তির দৃষ্টিভঙ্গি নয়, বহুত্ববাদের নয়, বরং জাতিগত নিধনের বিজয়ের দৃষ্টিভঙ্গি।
পশ্চিম তীরের গ্রামগুলিতে সাপ্তাহিক হামলার জন্য এখন অবৈধ বসতি স্থাপনকারী মিলিশিয়ারা দায়ি। রাব্বি ইয়েটস্যাক জিনসবার্গ, যিনি পাহাড়ি যুবক নামক সংগঠনের আধ্যাত্মিক পিতা বলেন, জায়নবাদী রাষ্ট্র হলো চারটি খোলসের মধ্যে আবৃত ফলের মতো যা ভেঙে ফেলতে হবে গণমাধ্যম, বিচার বিভাগ, সরকার এবং সেনাবাহিনীর নৈতিক কোড ।
এটা বিশৃঙ্খলা নয়, এটা মৃত্যুদণ্ড, এই বছর জেরুজালেমে ঘটনাগুলি কোনও অসঙ্গতির লক্ষণ নয়, একটি শাসনব্যবস্থা যখন তার নীতি, নৈতিকতা ও সুবিচার বিসর্জন দেয় তখন এমনটিই হয়। যা অবশিষ্ট আছে তা হল মেসিয়ানিক জাতিগত জাতীয়তাবাদ, সুরে সর্বনাশ, সম্ভাবনায় গণহত্যা, সেই স্বপ্ন এখন শুধু ফিসফিস করে বলা হয় না, সম্প্রচারিত হয়।
জায়নবাদী প্রধানমন্ত্রী আল আকসার নীচে খনন করা তথাকথিত ভূগর্ভস্থ তীর্থযাত্রীদের পথ ধরে হেঁটে যান এবং যিশিভা ছাত্রদের বলেন যে তোমরা সেখান থেকে মন্দিরে যাবে।
জায়নবাদী আরেক উগ্রপন্থী মন্ত্রী বরাবরের মতো একদল ধর্মান্ধের সামনে দাঁড়িয়ে স্পষ্ট করে ঘোষণা করেন, আমাদের সময়ে সম্পূর্ণ মুক্তি এবং মন্দির নির্মাণের জন্য জায়নবাদী দেশের সীমানা সম্প্রসারণের জন্য আমরা ঈশ্বরের সাহায্যে পুরস্কৃত হব।
এটি কেবল স্থিতাবস্থার লঙ্ঘন নয়, এটি ধর্মীয় যুদ্ধের ঘোষণা, ইহুদিবাদী প্রকল্পটি খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ চালাচ্ছে।
কিন্তু আরেকটি জেরুজালেম আছে, যা বিজয়ের উপর নয় বরং বিবেকের উপর নির্মিত। সপ্তম শতাব্দীতে জেরুজালেমই একমাত্র শহর যেখানে ইসলামের ২য় খলিফা উমর ইবনে আল-খাত্তাব (রাযিআল্লাহু আনহু) চাবি গ্রহণের জন্য খ্রিস্টান ধর্মীয় নেতা প্যাট্রিয়ার্ক সোফ্রোনিয়াসের অনুরোধে ভ্রমণ করেছিলেন।
যখন উমর ইবনুল খাত্তাব (রাযিআল্লাহু আনহু) সালাতের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখন প্যাট্রিয়ার্করা পবিত্র সমাধির গির্জাটি প্রস্তাব করেছিলেন কিন্তু উমর ইবনুল খাত্তাব (রাযিআল্লাহু আনহু) তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন, তিনি ব্যাখ্যা করেছিলেন যে তিনি আশঙ্কা করেছিলেন যে যদি মুসলমানরা তাকে সেখানে সালাত আদায় করতে দেখেন তবে তারা পরে এটি দখল করতে পারে।
পরিবর্তে তিনি বিনীতভাবে সিঁড়ির বাইরে সালাত আদায় করেন এবং ইসলামী শাসনের অধীনে এর ব্যবহার নিষিদ্ধ করে একটি ফরমান জারি করেন।
বায়জেন্টাইনদের অধীনে দীর্ঘদিন ধরে জেরুজালেমে নিষিদ্ধ ইহুদিদের স্বাগত জানিয়েছিল মুসলিমরা। মুসলিমরা তাদের সম্পত্তি, তাদের উপাসনা, তাদের জীবনের সুরক্ষা দিয়েছিলো।
যেমন ইহুদি ইতিহাসবিদ বার্নার্ড রাইখ লিখেছেন "ইসলামী শাসনের শুরুতে ইহুদি বসতি সুরক্ষার অধীনে পুনরায় শুরু হয়েছিল এবং যখন খ্রিস্টান সম্প্রদায় গির্জা নিয়ে ঝগড়া করেছিল, তখন সুলতান সালাহউদ্দিন (রহিমাহুল্লাহ) দুটি মুসলিম পরিবার, জুদা এবং উসাবাকে চাবি দিয়েছিলেন, তারা 850 বছর ধরে এর দরজা খুলে এবং বন্ধ করে দিয়েছে, যা মর্যাদা সহাবস্থান এবং সম্মানের প্রতীক"। জেরুজালেম এমনই হতে পারে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]