Скачать или смотреть বাচ্চা যতদিন খুশি বুকের দুধ পান করবে বিস্তারিত ভিডিও তে শুনোন

সন্তানের যতদিন ইচ্ছে বুকের দুধ খেতে পারবে এতে কোন সমস্যা নেই। বিস্তারিত জানতে ভিডিও টি দেখুন.

শিশুকে 2 বছর বয়সের পরে দুধ খাওয়ানো কি হারাম?
🎙️আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহু

___________________________________

দুই বছর পর্যন্ত সন্তানকে দুধ খাওয়ানো এটা সন্তানের হক।মানে হলো কোন মা যদি দুই বছরের কম দুধ পান করায় ইচ্ছে করে তাহলে সন্তানকে তার হক থেকে বঞ্চিত করছে।তাই দুই বছর পর্যন্ত দুধ খাওয়ানো বাধ্যতামূলক করা হয়েছে পবিত্র কোরআনে।

এ বিষয়ে একদম আলেম বলেছেন আড়াই বছর আর একদল আলেম বলেছেন দুই বছর।
তবে পবিত্র কোরআনে ৩০ মাস বলা হয়েছে সে ব্যাপারে আলেম গন ব্যাখ্যা এভাবে করেছেন যে মায়ের পেটে ৬ মাস আর জন্মের পর ২৪ মাস। এই হলো পূর্ন ৩০ মাস।

তবে দুই বছর অতিক্রান্ত হলে সেটা কিন্ত হারাম হবে না।

তবে দুই বছর পর্যন্ত সন্তান মায়ের যে দুই টা পান করে সেটা হলো উপকারী দুধ সন্তানের জন্য(বৈজ্ঞানিক মতে)।দুই বছরের পর যে দুধ টা পাওয়া যাবে এটা ততটা উপকারী না। তাই বাদ দেওয়া যেতে পাড়ে।

কিন্ত বাচ্চা যদি এমন হয় সে অন্য খাবার তেমন খেতে পাড়ে না দুধ টা খেলে একটু পেট ভরা থাকবে সে ক্ষেত্রে খাওয়ানো যাবে।

তবে দুই বছর এর পর বা তার আগে থেকে চেষ্টা করা ছাড়িয়ে ফেলার।কারন দুই বছর অতিক্রান্ত হলে সন্তান কে দুধ ছাড়ানো বেশি কষ্টকর হয়ে যায় আর অভ্যেস টা বেশি হয়ে যায় সে সাথে বাড়তি খাবার খেতে চায় না সেই বাচ্চা।

বোনদের আমি সব গুলো বিষয় ক্লিয়ার করে বললাম।আশা করি বুঝতে পাড়বেন সবাই সেই সাথে নিচে দলিল দেওয়া হলো।⤵️

প্রশ্ন: সন্তানকে কত বছর পর্যন্ত মায়ের দুধ খাওয়ানো যাবে?
~~~~~~~
সন্তানকে দুধ পান করানোর সময়কাল হ’ল দু’বছর। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘মায়েরা তাদের সন্তানকে পূর্ণ দু’বছর দুধ পান করাবে’
(বাক্বারাহ ২৩৩, লোকমান ১৪ ও আহক্বাফ ১৫)।

তবে দু’বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরেও দুধ পান করালে কোন দোষ নেই। মূলতঃ আয়াত সমূহে দু’বছর দুধ পান করানোর সময়সীমা নির্ধারণের উদ্দেশ্য হ’ল, দু’বছর পর যদি কোন বাচ্চা অন্য কোন মহিলার দুধ পান করে, তাহ’লে ঐ বাচ্চা তার দুধ সন্তান হিসাবে গণ্য হবে না। বরং তা সাধারণ খাদ্য হিসাবে গণ্য হবে’
(তাফসীর ইবনে কাছীর; ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৩৪/৬৩)।

দুধ পান সহ সন্তানের সার্বিক প্রতিপালন পিতা-মাতার দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালন না করলে তাদেরকে আল্লাহ্র নিকট জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হবে।

রাসূল (ছাঃ) বলেন, মহিলা ও তার স্বামী তার সন্তানের দায়িত্বশীল। অতএব তাদেরকে স্বীয় দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হতে হবে
(বুখারী হা/২৪০৯, মুসলিম হা/৪৮২৮)।

তবে মি‘রাজের রাত্রে রাসূল (ছাঃ) মহিলাদের বুকে সাপে কামড়াতে দেখলেন এবং পরে জানলেন যে, তারা দুনিয়াতে সন্তানদের বুকের দুধ খাওয়াতো না’ এ কথা ভিত্তিহীন।

এই বিষয় টা নিয়ে অনেকের অনেক ভুল ধারণা রয়েছে। না জেনে অনেকেই অনেক কথা বলে থাকে।

#চ্যালেনটি_সাবস্ক্রাইব_করে_দেন