Скачать или смотреть বিশ্বরেকর্ড করা ৫৭ তলার সমান উচু মসজিদ ২০১ গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের ইতিহাস 201 Gombuj Masjid 2020

💻 SR MULTEMEDIA
👉 Subscribe Now
🤘 Our New Entertainment Channel

📝DISCLAIMER
__

No Copyright infringement intended. Music is not owned by me. No Commercial use intended.
For Entertainment/promotional Purposes Only.
If You Have Any Problem Wish To Remove This Music Please Tell Me I Try To Remove Too Fast.
Pls Just Contact Us Directly Before Doing Anything
My Email📧👉 [email protected]

🤝-------------------------------------------------------------------------------------
For Business Promotion & Sponsors
Email : [email protected]
phone: 01976557668
-------------------------------------------------------------------------------------
Thanks for watching, Do you like this video? Please Don't forget to SUBSCRIBE my Youtube Channel. Like, Comments & Share Feedback is always appreciated.
with your friends.
Do you have any question? You can comments......
Thanks a lot for bring with us.
Subscribe For Our Channel

💻 SR MULTEMEDIA
https://www.youtube.com/channel/UCbSq...

💃💃💃💃💃💃💃💃
👉Program & Party Call
👉 Our Contact Number
📲 01976557668

** ANTI-PIRACY WARNING **
This content is Copyright to " SR MULTIMEDIA". Any unauthorized reproduction, redistribution or re-upload is strictly prohibited from this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented! All rights reserved by " SR MULTIMEDIA". This Visual and Audio Element is Copyrighted Content of " SR MULTIMEDIA". Any Unauthorized Publishing is Strictly Prohibited.
সকল খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

বিশ্বরেকর্ড করা বাংলাদেশের ২০১ গম্বুজ মসজিদ এর পক্ষ থেকে ঈদ মুবারক | 201 Gombuj Masjid 2020

দর্শক মণ্ডলী পর্দায় যে স্থাপনাটি দেখতে এটি বিশ্বের সবচেয়ে বেশী গম্বুজের ২০১ গম্বুজ মসজিদ! মসজিদ টি নির্মিত হচ্ছে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার দঃ পাথালিয়া গ্রামে, ২০১ গম্বুজ মসজিদের পাশেই নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচাইতে উঁচু ৪৫১ ফুট তথা ৫৭ তলার সমান উচু মিনার যা দিল্লীর কুতুব মিনারের চাইতে প্রায় দ্বিগুণ উচ্চতা মিনার হবে এটি । সব মিলিয়ে আমাদের বাংলাদেশের এই মসজিদটি বিশ্বে মসজিদের ইতিহাসে বিশ্ব রেকর্ড করবে ।
আল্লাহর ঘর এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটি বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন করে পরিচিত করে তুলতে সহায়ক হবে এবং প্রচুর বিদেশি পর্যটক ও অলি আউলিয়ার আগমন ঘটবে বলে মনে করছেন মসজিদ কর্তৃপক্ষ। বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টিকারী এই মসজিদ নির্মাণের দায়িত্বে রয়েছে বীরমুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্ট ।
মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে। এ কাজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন বীরমুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন।
মসজিদটি নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যে ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে। অত্যাধুনিক মার্বেল পাথর ও টাইলস দ্বারা ইসলামিক কারুকাজ করন দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে ।
নির্মাণাধীন ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদে থাকছে অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা, মসজিদটিতে একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। মসজিদের দেয়ালে অংকিত থাকবে পূর্ণাঙ্গ ৩০ পারা পবিত্র কোরআন শরীফ । শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত মসজিদের প্রধান দরজায় ব্যবহার করা হবে ৫০ মণ পিতল সেখানে লেখা থাকবে আল্লাহর ৯৯টি পবিত্র নাম, ইসলামী কনটেন্ট দেখার জন্য থাকবে ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবস্থা, নিরাপত্তার জন্য রয়েছে নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মী এবং থাকবে সিসি টিভি ক্যামেরা, মিহরাবের উপরে পবিত্র কালেমা “লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ” (সাঃ) লেখা হবে স্বর্ণ দিয়ে, নির্মাণ করা হচ্ছে সুবিশাল ওযুখানা, মসজিদটি প্রতিটি গম্বুজের উপর ও নিচে অত্যাধুনিক ইসলামিক কারুকার্যে সাজানোর জন্য চীন, ইতালি থেকে আমদানি করা হয়েছে মার্বেল পাথর, টাইলস ও অন্যন্য উপকরন । ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব অধ্যক্ষ মতিউর রহমান ইতিমধ্যে উদ্বোধন করেছেন মসজিদের নিজস্ব ২টি হ্যালিপ্যাড ।
৪৫১ ফুট অর্থাৎ প্রায় ৫৭ তলার সমপরিমাণ বিশ্বের সবচেয়ে উচুঁ ইটের তৈরি মিনার থেকে প্রচারিত হবে আযানের সুমধুর ধ্বনি ।
মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হয়েছে ৫ম তলা আলাদা ভবন। ওই ভবনে থাকবে দুঃস্থ নারীদের চিকিৎসার জন্য বিনামূল্যের হাসপাতাল, এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের পুর্নবাসনের ব্যবস্থা ও দেশ বিদেশ থেকে আগত পর্যটক/ মেহমানদের থাকার জন্য নির্মাণ করা হচ্ছে আলাদা ডাক বাংলো!
এই মসজিদের সংবাদ প্রথম অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সারাবিশ্বে প্রচারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন পার্শ্ববর্তি চরচতিলা গ্রামের মোঃ রুবেল আহমেদ, যা পরবর্তীতে ভাইরাল হয়ে প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়াতে স্থান করে নেয় ।
২০১ গম্বুজ মসজিদের আইটি অফিসার মোঃ রুবেল আহমেদ জানিয়েছেনঃ
মসজিদটির সার্বক্ষণিক আপডেট জানানোর জন্য রয়েছে নিজস্ব ওয়েবসাইট, ভেরিফাইড গুগল প্লাস পেইজ, ফেইসবুক পেইজ এবং ইউটিউব চ্যানেল । “২০১ গম্বুজ মসজিদ” লিখে ফেসবুক, ইউটিউব বা গুগলে সার্চ করলেই পাওয়া যাবে সার্বক্ষণিক আপডেট
নির্মাতাদের প্রত্যাশা, শৈল্পিক স্থাপনা হিসেবে এ মসজিদটি অনন্য বৈশিষ্ট্যের এক প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে। ইতোমধ্যেই (নির্মাণাধীন অবস্থায়) মসজিদটি দেশি-বিদেশি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিদিন অসংখ্য দেশি-বিদেশি পর্যটক নির্মাণ কাজ দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন।