Скачать или смотреть পুকুরে থাই পাঙ্গাস মাছের রেনু পুকুরে চাষ ও খাদ্য নিরাপত্তা||অর্ডার করুন: 01717692416

পুকুরে পাঙ্গাস মাছের রেনু চাষ একটি লাভজনক উদ্যোগ।

আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত মৎস্য খামারি ভাই ও বন্ধুরা মাছের রেনু পোনা চাষে সকল ধরনের তথ্য ও পরামর্শ জানতে পারবেন

ও মাছের রেনু পোনার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন

আমাদের ঠিকানা ময়মনসিংহ ত্রিশাল
নাম প্রোঃ মোঃ রহমত শেখ
মোবাইল নাম্বার ☎️ (01717692416)


✅ ১. পুকুর প্রস্তুতি:

আয়তন: রেনু চাষের জন্য ১-২ শতক থেকে শুরু করে বড় পুকুর ব্যবহার করা যায়।

জলস্তর: ৩-৫ ফুট গভীর হওয়া উচিত।

পরিস্কার: আগাছা, অবাঞ্ছিত মাছ ও কাঁদা সরিয়ে ফেলুন।

চুন প্রয়োগ: প্রতি শতকে ১ কেজি হারে চুন প্রয়োগ করুন (পানির গুণগত মান অনুযায়ী)।

জৈব সার: গোবর বা কম্পোস্ট সার ব্যবহার করা যায়, প্রতি শতকে ৫-১০ কেজি।

✅ ২. রেনু মজুদ:

রেনুর আকার: সাধারণত ১-২ সেমি দৈর্ঘ্যের রেনু ব্যবহার করা হয়।

সংখ্যা: প্রতি শতকে ৫০০-৮০০টি রেনু মজুদ করা যায়।

অভিযোজন: পুকুরের পানির সঙ্গে ধীরে ধীরে মিলিয়ে রেনুকে ছাড়তে হবে (১-২ ঘণ্টা সময় নিয়ে)।

✅ ৩. খাদ্য ও পুষ্টি:

প্রথম ৭ দিন:

সিদ্ধ ডিমের কুসুম + ভাজা শুঁটকি + সরিষার খৈল মিশিয়ে দিন।

দিনে ৪-৫ বার অল্প করে ছিটিয়ে খাওয়াতে হবে।

৮-১৫ দিন:

চালের কুড়া + সরিষার খৈল + সামান্য মাছের গুঁড়ো দিয়ে প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরি করে ছিটানো যায়।

১৬-৩০ দিন:

তৈরিকৃত পিলেট ফিড (৩০-৩২% প্রোটিন) ব্যবহার করুন। দিনে ২-৩ বার।

✅ ৪. পানি ব্যবস্থাপনা:

পর্যাপ্ত পানি: পানি কখনোই একেবারে শুকিয়ে যাওয়া উচিত নয়।

পানির মান: প্রতি সপ্তাহে ১০-২০% পানি পরিবর্তন করুন।

অক্সিজেন: প্রয়োজনে পানিতে অ্যারেটর ব্যবহার করা যেতে পারে।

✅ ৫. রোগব্যবস্থাপনা:

রেনুর মৃত হার বেশি হলে:

পানি পরীক্ষা করুন (pH, অ্যামোনিয়া)।

প্রয়োজনে প্রতি শতকে ৫০ গ্রাম হারে লবণ দিন।

প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা: প্রতি সপ্তাহে চুন ও লবণ প্রয়োগ করুন।

✅ ৬. বিক্রয়যোগ্য আকারে রুপান্তর:

সাধারণত ২৫-৩০ দিনের মধ্যে রেনু ১-২ ইঞ্চি ফ্রাই আকার ধারণ করে।

এরপর এগুলো বড় পুকুরে স্থানান্তর করে মূল পাঙ্গাস মাছ চাষ শুরু করা যায়।

প্রয়োজনে আপনি চাইলে পাঙ্গাস মাছের মূল চাষ পদ্ধতি সম্পর্কেও বিস্তারিত জানতে পারেন।



#পাঙ্গাস_মাছের_রেনু #পাঙ্গাস_মাছের_রেনু_চাষ #পুকুরে_পাঙ্গাস_মাছের_রেনু_চাষ_পদ্ধতি