পারাবত ১৮ এর সমস্ত কিছু একসাথে Parabat 18 launch Dhaka to barishal LOFBD
#launchofbd#parabat18#dhakatobarisal
Dhaka to Barishal
parabat 18 launch ticket price
Single AC/Non AC Cabin - 1400 TK
Double AC/Non AC - 2400 TK
Total 8 VIP Cabin - Fare Range: 5000/6500/ 8000/10,000
TK
Family Cabin AC - 4000 TK
Deluxe Cabin - 2000 TK
DECK - 300 to 350 TK
Cabin Booking Number - 01711276597
..................................................................
Facebook 👉https://www.facebook.com/profile.php?...
_____________
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। দেশের প্রায় প্রতিটি প্রান্ত ভ্রমণের জন্যই রয়েছে ছোট বড় নৌপথ। তবে, বিশেষভাবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে যাতায়াতের জন্য সহজ ও আরামদায়ক উপায় হচ্ছে নৌপথ। আর এই নৌপথের প্রধান বাহন লঞ্চ। ঢাকা থেকে নোয়াখালী, চাঁদপুর, বরিশাল, মাদারীপুর, ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, ভান্ডারিয়া এবং এর আশপাশের এলাকায় যেতে লঞ্চই নিরাপদ মাধ্যম। অন্যান্য মাধ্যমের চেয়ে কম খরচে আরামদায়ক ভ্রমণ নিশ্চিত করে লঞ্চ।
এসব রুটে কয়েক ধরনের লঞ্চ রয়েছে। এদের অধিকাংশই তিন তলা বিশিষ্ট হয়ে থাকে। তবে, বরিশাল বিভাগীয় শহরগামী বর্তমানের অধিকাংশ লঞ্চ এখন ৪ তলা বিশিষ্ট। এখনকার কোন কোন লঞ্চে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে। পাশাপাশি এটাচ বাথরুমও রয়েছে। এছাড়া ফ্লাট-স্ক্রিন টিভি, সিঙ্গেল ও ডাবল কেবিন, সেলুন, ষ্টেশনারী শপ, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, নামাজের স্থান প্রভৃতি সুযোগ-সুবিধাও সংবলিত রয়েছে বেশ কিছু লঞ্চে। এসব লঞ্চের টিকিট চাইলে অগ্রিম বুকিং করা যায়। তার জন্য সংশ্লিষ্ট লঞ্চ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। বুকিং করা টিকিটের জন্য লঞ্চ ছাড়ার দুই ঘণ্টা আগে লঞ্চে আসতে হবে। এছাড়া সরাসরিও টিকিট কেনার ব্যবস্থাও রয়েছে।
বেশিরভাগ লঞ্চেই ৩ ধরনের আসন ব্যবস্থা রয়েছে। তৃতীয় শ্রেণি বা ডেক, শোভন চেয়ার, দ্বিতীয় শ্রেণির কেবিন, প্রথম বা ভিআইপি কেবিন এর ব্যবস্থা রয়েছে, আছে বিলাসবহুল বিজনেস ক্লাস। বেশি সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন প্রতিটি কেবিনের ভাড়া ১,০০০ থেকে ৭,০০০ টাকা। ফ্যামিলি রুমের ভাড়া ৪,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকাএ মধ্যে। নরমাল ডাবল কেবিনের ভাড়া ১৮০০ থেকে ২,০০০ টাকার মধ্যে ( লঞ্চ ও গন্তব্যের ওপর নির্ভর করে)। নরমাল সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া ৮০০ থেকে ১,০০০ টাকা। সাধারণ ডেকের ভাড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকা।
ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন রুটে যেসব লঞ্চ ছাড়ে। বেসরকারি মালিকানাধীন লঞ্চের মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে সুরভী, গ্রিন লাইন, পারাবত, সুন্দরবন, কালাম খান ১, কীর্তনখোলা, সপ্তবর্ণা, গাজী সালাউদ্দিন, তরীকা, অ্যাডভেঞ্চার, ফারহান, ক্রিস্টাল ক্রুজ, কর্ণফুলী, দিঘলদী, টিপু, পূবালী, ইয়াদ, দীপরাজ, সাব্বির, কিং সম্রাট, অগ্রদূত, রাজদূত প্রভৃতি।
যদিও একসময় সন্ধ্যা বা রাতেই লঞ্চগুলো বেশি চলাচল করত। তবে, এখন দিনেও চলে। ভোর সোয়া ৬টায় ও সকাল ৯টায় লঞ্চ ছাড়ে। বিকেল ৫টা থেকেও লঞ্চ ছাড়ে। এছাড়া রাত সাড়ে ৭টা ও সোয়া ৯টায় দু’দিক থেকে লঞ্চ ছাড়ে। তবে সঠিক সময় জানতে সংশ্লিষ্ট লঞ্চের সঙ্গে যোগাযোগ করে নেওয়াই উত্তম। নৌপথে ভ্রমণে একই সাথে সস্তা ও আরামদায়ক, সামান্য ঝুঁকি থাকলেও আনন্দের। বেশির ভাগ লঞ্চেই খাবারের ও বন্দবস্ত রয়েছে। দাম সামান্য বেশি হলেও নৌ পথে ভ্রমণের ক্ষেত্রে এটি বেশ আনন্দ জোগায়। অসাধারণ। ভ্রমণ উপভোগ করে দেশের দক্ষিণাঞ্চল দেখতে চাইলে নৌপথ ভ্রমণ আপনার জন্য হতে পারে অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা।
চলাচলের সময়সূচী ও পন্টুন নং
ঢাকার সদরঘাট থেকে লঞ্চগুলো সাধারণত সকাল ৬ টা থেকে শুরু করে রাত ১২ টা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সদরঘাটের ১৩ টি পন্টুন দিয়ে যাত্রী লঞ্চে উঠানামা করে।
ধারণ ক্ষমতা
১৮০০ বর্গফুট থেকে ৩০০০ বর্গফুট আয়তনের লঞ্চগুলো ২৫০ থেকে ১৫০০ যাত্রী বহন করতে পারে। লঞ্চগুলোতে ভিআইপি কেবিন, ডাবল কেবিন, সিঙ্গেল কেবিন, সাইড বেঞ্চ, ফ্লোর এবং ডেকে যাত্রীদের বহনের ব্যবস্থা থাকে। এছাড়া প্রত্যেক লঞ্চেই নামাজ পড়ার আলাদা ব্যবস্থা বা জায়গা রয়েছে। এই জায়গায় এক সাথে ১৫ থেকে ৩০ জন একসাথে নামাজ পড়তে পারে।
লঞ্চের আকৃতি
ঢাকা সদরঘাট থেকে বিভাগীয় শহর বরিশালের যাত্রীবাহী লঞ্চগুলো আকার আকৃতিতে বেশ বড় ও আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত পটুয়াখালী, ঝালকাঠী, পিরোজপুর, ভোলা ও বরগুনার লঞ্চগুলো বরিশালের লঞ্চগুলোর তুলনায় বেশ ছোট। এসকল দূরযাত্রার লঞ্চগুলোর অনেকগুলোই আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন। বরিশালগামী বড় লঞ্চগুলো প্রায় ১,৫০০ (দেড় হাজার) যাত্রী ধারণক্ষমতা সম্পন্ন। এই লঞ্চগুলোতে রয়েছে অত্যাধুনিক আর আরামদায়ক সব ব্যবস্থা। যেমন:-
ডুপ্লেক্স ভিআইপি কেবিন, ফ্যান ও এয়ার কন্ডিশনার
ফ্ল্যাট টিভি
মেডিকেল সেন্টার
সেলুন
রেস্টুরেন্ট
আধুনিক অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা
টিকিট সংগ্রহ:
০১. লঞ্চের কেবিনে ভ্রমনের চাহিদা বাড়ার ফলে। এখন ৩ থেকে ৪ দিন আগে কেবিন বুকিং না দিলে পাওয়া দুস্কর।
০২. শুধুমাত্র কেবিন ও সোফার ক্ষেত্রে কেবিন বুকিং দেয়া যায়। ডেকের জন্য অগ্রীম টিকিটের কোন ব্যবস্থা নেই।
০৩. ফোনে ৫০% অগ্রীম দিয়ে লঞ্চের কেবিন বুকিং দেয়া যায়। অনেক লঞ্চের ক্ষেত্রে পুরোটাই অগ্রীম দিতে হয়।
০৪. কোন কারণে যাত্রা বিরতি করতে চাইলে লঞ্চ কর্তৃপক্ষকে লঞ্চ ছাড়ার কমপক্ষে দু’ঘন্টা আগে জানাতে হবে।
""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
mv parabat 18 launch,mv sundarban 16 launch,Dhaka to barisal,barisal to Dhaka launch,mv sundarban 10,mv manami launch,Dhaka to barisal launch service,mv parabat 12 launch,parabat 18,Dhaka to barisal launch ticket Booking Number,Barisal launch ticket price,Dhaka to barisal launch VIP cabin,mv adventure 9 launch,Dhaka to barisal online ticket,Dhaka to barisal launch cabin booking,Dhaka to barisal launch schedule,Kirtonkhola 10,Kuakata 2 launch,Sundarban 11,Bd
Информация по комментариям в разработке