Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть ২০১১ সালের শেয়ারবাজার কারসাজি | ৩৩ লক্ষ বিনিয়োগকারী ফতুর | Stock market manipulation of 2011

  • Foridi Numan
  • 2024-08-14
  • 121
২০১১ সালের শেয়ারবাজার কারসাজি | ৩৩ লক্ষ বিনিয়োগকারী ফতুর | Stock market manipulation of 2011
  • ok logo

Скачать ২০১১ সালের শেয়ারবাজার কারসাজি | ৩৩ লক্ষ বিনিয়োগকারী ফতুর | Stock market manipulation of 2011 бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно ২০১১ সালের শেয়ারবাজার কারসাজি | ৩৩ লক্ষ বিনিয়োগকারী ফতুর | Stock market manipulation of 2011 или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку ২০১১ সালের শেয়ারবাজার কারসাজি | ৩৩ লক্ষ বিনিয়োগকারী ফতুর | Stock market manipulation of 2011 бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео ২০১১ সালের শেয়ারবাজার কারসাজি | ৩৩ লক্ষ বিনিয়োগকারী ফতুর | Stock market manipulation of 2011

২০০৯ সালের বেশিরভাগ সময় স্টক মার্কেটে অস্থিতিশীলতা দেখা দেয় দুই বছরের রাজনৈতিক সংকট শেষে ডিসেম্বর ২০০৮-এ আওয়ামী লীগের ক্ষমতা লাভের সময় থেকেই বুলিশ ট্রেন্ড এর প্রবণতা শুরু হয়েছিল এবং এটি বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার মাঝেও অপরিবর্তিত ছিল। পুঁজি বাজারে গ্রামীণফোন প্রবেশের মাধ্যমে সমগ্র বাজারে ব্যপকভাবে সহায়তার সুযোগ তৈরি হয়েছিল, ১৬ নভেম্বর ২০০৯ একদিনে মূল্যসূচক ২২% বৃদ্ধি পেয়েছিল। শেয়ার মূল্যের অস্থিরতা চলতে থাকে এবং ২০০৯ এর মধ্যভাগে এই হার বাৎসরিক সর্বোচ্চে পৌছায়। ২০০৯ এর শেষভাগে দর পতনের পূর্ব মুহুর্তে খুচরা বিনিয়োগকারীরা অনশন ধর্মঘট এর হুমকি দেয় উল্লেখ্য যে, এর আগে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে শেয়ার বাজার পতনের আরো একটি অভিজ্ঞতা রয়েছে। দুইটি পতনই সংগঠিত হয়েছে আওয়ামী লীগের শাসন আমলে। সম্পূর্ণ ২০১০ শেয়ার বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করে, ডিএসই একই মাসে সর্বকালের সর্বোচ্চ্য সূচক স্পর্শ করা এবং ১৯৯৬ সালের পরবর্তি সময়ের বিচারে কোন একক দিবসে সর্বোচ্চ দর পতনের অভিজ্ঞতা অর্জন করে।
রক্ষণশীল আর্থিক নিতিমালা পুঁজি বাজারের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে এবং ফলাফল হিসাবে ১৩ ফেব্রুয়ারি পুনরায় বাজার ২৮৫ পয়েন্ট মুল্য সূচক হারায়, ডিজিএন সূচক ৩% এর অধিক হারিয়ে ৮,৫০০ পয়েন্ট এর কাছাকাছি এসে পৌছায়। ১৯ ডিসেম্বর দ্বিতীয় বারের মতো শেয়ার বাজারে ধস নামে, সূচক ৫৫১ পয়েন্ট হারায় যা প্রায় ৭% এর কাছাকাছি। কোন একক দিনে শেয়ার বাজারের এই ৭% ধস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ৫৫ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পতন যা ১৯৯৬ এর বাজারকে অতিক্রম করে। বিশ্লেষকরা বিশ্বাস করেন বাজারকে অতিমূল্যায়িত করা হয়েছে তাদের কাছে এই ধস স্বাভাবিক পরিণতি হিসাবে দেখেন।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সম্মিলিতভাবে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাৎক্ষনিকভাবে পতন রক্ষা করতে পূর্ববর্তী কঠোর নীতিমালাকে শিথিল করে। ফলাফলে, পরের দিনই সূচক ১.৯% বৃদ্ধি পায়। সুপরিকল্পিতভাবে ধস নামান ধসের বা কেলেঙ্কারির আনুমানিক টাকা ৫০ বিলিয়ন ($ ৬৬৭ মিলিয়ন) এর মুল অংশই ডিসেম্বর ২০১০ থেকে জানুয়ারী ২০১১ এর মাঝে সংগঠিত হয় যা ডিজিইএন সূচকে ৮,৫০০ থেকে ১,৮০০ পয়েন্টে নেমে আসে, এবং শতকরা হিসাবে ২১% পতন।
১২ জুন বাজারের ৫% পতন এবং পরবর্তী ১১ অক্টোবরের ৪% পতন শেয়ার বাজারকে পুনরায় অস্থির করে তোলে। এই পতনের সাথে সাথে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ১৬ অক্টোবর বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুসারে আমরণ অনশনে যায় বিরোধী দলের রাজনীতিবিদগণ আন্দোলনকারীদের সাথে একাত্ত্তা ঘোষণা করেন। অক্টোবর ২০১১ এ বাজার, পয়েন্ট সূচক ৫,৫০০ এর কাছাকাছি পৌছায় যা ঠিক একবছর আগে ছিল ৮,৯০০।
বিক্ষোভ কর্মসুচি সম্পূর্ণ মাস জুড়ে সক্রিয় ছিল, নভেম্বর ২০১১ ডিএসই-এর সামনে সারারাত্রি অবস্থান সবচাইতে উল্লেখযোগ্য ছিল। ডিএসই অফিসের সামনের রাস্তায় বিক্ষোভ কর্মসূচি হয়ে উঠে তৎকালীন সাধারন ঘটনা। আন্দোলন সক্রিয় থাকে সম্পূর্ণ জানুয়ারী এবং ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে। প্রায়শই আন্দোলনকারী এবং পুলিশের মাঝে সংঘর্ষ বেধে যেত।
পরবর্তীকালে মার্কেটে পুনরায় ধস নামলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা অনশন ধর্মঘটে যায়, বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ গঠিত হবার পূর্ব পর্যন্ত পৃথক পৃথক ভাবে এবং পরবর্তীতে ১৬ অক্টোবর সম্মিলিত ভাবে আমরণ অনশনে যায়।
অর্থমন্ত্রী মুহিত বাজার ধসের জন্যে প্রবলভাবে সমালোচনার মুখোমুখি হন। তিনি সাংবাদিকদের সামনে তার ব্যর্থতা স্বীকার করেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।২৮ এপ্রিল ২০১১, তদন্ত কমিটি কর্তৃক অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশে অস্বীকৃতি জানালে পুনরায় সমালোচনার মুখোমুখি হন। অক্টোবর ২০১১, অর্থমন্ত্রীর সেকেন্ডারি বাজার সম্বন্ধে বক্তব্য "বাজার কীভাবে ঠিক হবে আমি জানি না" আন্দোলনকারীদের পুনরায় তাঁতিয়ে তোলে। বিরোধীদল এবং আন্দোলনরত বিনিয়োগকারীররা তার পদত্যাগ দাবী করে।
পুজিবাজারের ধসের তদন্ত করার জন্যে ২৪ জানুয়ারী ২০১১ বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রাক্তন গভর্নর খন্দকার ইব্রাহীম খালেদের নেতৃত্বে চার উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন সদস্যের সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়, তিন মাস পর ৭ এপ্রিল কমিটি তাদের প্রতিবেদন জমা দেয়। সেখানে ৬০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে যাদের সম্মিলিত কারসাজিতে বাজারে এই ধস নেমেছে। কমিটি প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্বে ডিএসই এবং সিএসই উভয় পুজিবাজারের সকল সদস্যের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন এবং বিভিন্ন সাংবাদিক ও বিশ্লেষকদের সাথে আলোচনা করেন। কমিটি বিভিন্ন অনিয়মের সন্ধান পায়, এরমধ্যে অমনিবাস একাউন্ট অন্যতম, যার সাহায্যে কিছু বাজারের কৌসুলি খুচরা বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের উপর মাত্রাতিরিক্ত লাভ দেখাতে করতে সক্ষম হয়। চিহ্নিত প্রাথমিক ৬০ জনের মধ্যে ছিলেন ১৯৯৬ এর বাজার ধসের অন্যতম পরিকল্পনাকারী এবং বেক্সিমকো'র চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, ডিএসই এর সাবেক সভাপতি রাকিবুর রহমান, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খন্দকার, এসইসির সাবেক সদস্য মনসুর আলম। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে সালমান এবং রাকিবুর এর মতো সহ-সরকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারগন এসইসি এ সদস্য নিয়োগের ক্ষেত্রে অনৈতিক প্রভাব প্রয়োগ করেছে। প্রতিবেদনটির শেষে, এসইসি কে ব্যাপকভাবে সংস্কারের সুপারিশ এবং দায়ী ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ ও তাদের প্রভাব সমন্ধে সরকারকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনের ফলাফল সরূপ, এসইসি এর চেয়ারম্যান জিয়াউলসহ অপর এসইসি এর সদস্যদের বরখাস্ত করা হয় The report resulted in the dismissal of SEC chairman Ziaul along with other SEC members accused. তবে অর্থমন্ত্রী এএমএ মুহিত জানান যে, পরবর্তী তদন্ত ব্যতীত সরকার কোন দোষী ব্যক্তির নাম প্রকাশ করবে না বা কোন প্রকার শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে না, যদিও নতুন তদন্তের জন্যে এখানে কোন প্রকার সময়ের উল্লেখ করা হয়নি।
•
তথ্যসূত্র : উইকিপিডিয়া

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]