Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть আলিপুর চিড়িয়াখানার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড || Alipore Zoo Complete Travel Guide

  • Bengali Travel Guide
  • 2022-12-24
  • 49629
আলিপুর চিড়িয়াখানার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড || Alipore Zoo Complete Travel Guide
  • ok logo

Скачать আলিপুর চিড়িয়াখানার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড || Alipore Zoo Complete Travel Guide бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно আলিপুর চিড়িয়াখানার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড || Alipore Zoo Complete Travel Guide или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку আলিপুর চিড়িয়াখানার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড || Alipore Zoo Complete Travel Guide бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео আলিপুর চিড়িয়াখানার সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড || Alipore Zoo Complete Travel Guide

১৮০০ সালে বাংলার তদনীন্তন গভর্নর-জেনারেল আর্থার ওয়েলেসলি কলকাতার নিকটস্থ ব্যারাকপুরে তাঁর গ্রীষ্মাবাসে ভারতীয় প্রাকৃতিক ইতিহাস প্রকল্পের অঙ্গ হিসেবে একটি ছোটো পশু উদ্যান গড়ে তোলেন।আর্থার ওয়েলেসলি তাঁর দাদা ভারতের তদনীন্তন গভর্নর-জেনারেল রিচার্ড ওয়েলেসলির সঙ্গে ইংল্যান্ডে ফিরে গেলে, বিশিষ্ট স্কটিশ চিকিৎসক প্রাণীতত্ত্ববিদ ফ্রান্সিস বুকানন-হ্যামিলটন এই পশুগুলির রক্ষণাবেক্ষণের ভার নেন। চার্লস ডি'ওইলি এই পশু উদ্যানের জলরং ছবি এঁকেছিলেন এবং বিশিষ্ট ফরাসি উদ্ভিদতত্ত্ববিদ ভিকতর জ্যাকমঁ এই উদ্যান পরিদর্শন করেছিলেন বলে জানা যায়।১৮১০ সালে স্যার স্ট্যামফোর্ড র‌্যাফেল এই উদ্যানে এসে প্রথম টাপির শিকার করেন। মনে করা হয়, এই উদ্যানের কতকগুলি বৈশিষ্ট্য লন্ডন চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষকেও অণুপ্রাণিত করেছিল।

এরপর বিশ্বের বিভিন্ন শহরে চিড়িয়াখানা স্থাপিত হতে থাকলে, কলকাতার ব্রিটিশ সম্প্রদায়ও এই পশু উদ্যানটিকে একটি বিধিবদ্ধ চিড়িয়াখানার রূপ দেওয়ার কথা ভাবতে থাকেন। ১৮৪১ সালের জুলাই মাসে ক্যালকাটা জার্নাল অফ ন্যাচারাল হিস্ট্রি পত্রিকায় কলকাতায় চিড়িয়াখানা স্থাপনের পক্ষে সওয়াল করা হয়। ১৮৭৩ সালে লেফটানেন্ট-গভর্নর স্যার রিচার্ড টেম্পল কলকাতায় একটি চিড়িয়াখানা স্থাপনের প্রস্তাব দেন। সরকার এশিয়াটিক সোসাইটি ও এগ্রি-হর্টিকালচার সোসাইটিকে যৌথভাবে চিড়িয়াখানা স্থাপনের জমি প্রদান করে।

১৮৭৬ সালের ১ জানুয়ারি প্রিন্স অফ ওয়েলস সপ্তম এডওয়ার্ড আনুষ্ঠানিকভাবে চিড়িয়াখানাটির উদ্বোধন করেন কলকাতার অভিজাত শহরতলি আলিপুর অঞ্চলে। প্রথমদিকে চিড়িয়াখানা গঠিত হয়েছিল ভারতীয় রেলওয়ে স্টেশনে বৈদ্যুতিককরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত জার্মান ইলেকট্রিশিয়ান কার্ল লুইস সোয়েন্ডলারের ব্যক্তিগত পশু উদ্যানের পশুপাখি নিয়ে। সাধারণ জনসাধারণের থেকে প্রাপ্ত উপহারও গৃহীত হয়। চিড়িয়াখানায় প্রথম দিকে যে পশুপাখিগুলি ছিল সেগুলি হল: আফ্রিকান বাফেলো, জ্যাঞ্জিবার ভেড়া, গৃহপালিত ভেড়া, চার-শৃঙ্গবিশিষ্ট ভেড়া, সংকর কাশ্মীরি ছাগল, ইন্ডিয়ান আন্টেলোপ, ইন্ডিয়ান গেজেল, সম্বর হরিণ, চিত্রা হরিণ ও প্যারা হরিণ।

প্রথমদিকে একটি সাম্মানিক ম্যানেজিং কমিটি এই চিড়িয়াখানা চালাতো। এই কমিটির সদস্য ছিলেন সোয়েন্ডলার ও বিখ্যাত উদ্ভিদবিদ জর্জ কিং। চিড়িয়াখানার প্রথম ভারতীয় সুপারইনটেনডেন্ট ছিলেন রামব্রহ্ম সান্যাল। তিনি এই চিড়িয়াখানার অনেক উন্নতি করেছিলেন এবং সেই যুগে বন্দী প্রজননে সাফল্য অর্জন করেছিলেন। ১৮৮৯ সালে চিড়িয়াখানায় তিনি দুর্লভ সুমাত্রাণ গণ্ডারের প্রজনন ঘটান। প্রাণী রক্ষণে সেই যুগে আলিপুর চিড়িয়াখানা খুবই সুনাম অর্জন করে।

১৯৭০ সালে বাঘ ও সিংহের মধ্যে প্রজনঅন ঘটিয়ে টাইগন নামের এক নতুন প্রজাতির জন্ম দেওয়া হয়, রুদ্রানী(১৯৭১) এবং রঞ্জিনী (১৯৭৩)। রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার এবং আফ্রিকান লায়নের মধ্যে এই প্রজনন ঘটানো হয়। আফ্রিকান সিংহের সাথে মিলিত হয়ে রুদ্রানী আবার আরও সাতটি লিটিগনের জন্ম দেয়। এই শংকর প্রজাতীর প্রাণীগুলি প্রজননে অক্ষম ছিল এবং জিনগত কারণে এরা বেশীদিন বাঁচে নি। তবে এই নতুন লিটিগনগুলির মধ্যে কিউবাকানান নামে একটি লিটিগণ পূর্ণবয়স পর্যন্ত বেঁচে ছিল। দাবী করা হয় এটাই পৃথিবীর বৃহত্তম বিগ ক্যাট।পরবর্তীকালে আইন করে প্রাণী সংকরায়ণ নিষিদ্ধ হলে ১৯৮৫ সালে কলকাতা চিড়িয়াখানা সংকরায়ন প্রথা বন্ধ করে । ২৫ বছর বয়সে, ১৯৯৫ সালে পৃথিবীর শেষ লিটিগন রঞ্জিনী মারা গেলে এই শঙ্কর প্রজাতির পশু পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়।

আলিপুর কলকাতা শহরের একেবারে প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। দক্ষিণ কলকাতার একটি অভিজাত স্থান হল আলিপুর। এখানে ট্রেন পথে আসতে হলে প্রথমে শিয়ালদহ বা হাওড়া আসতে হবে। শিয়ালদহ বা হাওড়া থেকে বহু বাস রয়েছে যা ২০ থেকে ৪০ মিনিটের মধ্যে আপনাকে আলিপুর চিড়িয়াখানার সামনে নিয়ে আসবে। এছাড়া কলকাতার যে কোনো স্থান থেকে আপনি ট্যাক্সি করেও কলকাতা আলিপুর চিড়িয়াখানায় আসতে পারেন। মেট্রো করে যারা আসবেন তারা নেতাজী ভবন বা রবীন্দ্রসদন মেট্রো স্টেশান নেমে সেখান থেকে বাস বা ট্যাক্সি করে নিতে পারেন।

এমনিতে সারা বছরই কলকাতার এই বিখ্যাত চিড়িয়াখানা খোলা থাকে। তবে নিশ্চিন্তে আরাম করে কলকাতার চিড়িয়াখানা সম্পূর্ণ ঘুরে দেখতে হলে ফাঁকা দিনেই আসা ভালো। সাধারণত ছুটির দিন এবং বিশেষ বিশেষ দিনে এখানে পা ফেলার জায়গা থাকে না। সেই সব দিনে এখানে বেড়াতে না আসাই ভালো। চিড়িয়াখানা যাওয়ার সব থেকে ভালো সময় হল শীতকালের শুরুর দিকে।

আলিপুর চিড়িয়াখানা জনসাধারণের জন্য রবিবার থেকে শনিবার, সকাল 9:00 থেকে বিকাল 4:30 পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রতি বৃহস্পতিবার আলিপুর দর্শনার্থীদের জন্য বন্ধ থাকে। বৃহস্পতিবার কোনো ছুটির দিন পড়লে, সেই দিন বাগানটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে এবং পরবর্তী উপলব্ধ কার্যদিবসে সাপ্তাহিক বন্ধ পালন করা হয়। 15 dec থেকে 1jan অবধি চিড়িয়াখানা রোজদিন খোলা ।

চিড়িয়াখানার প্রবেশ মূল্য 50 টাকা। ভিডিও ফটোগ্রাফির জন্যে আলাদা করে চার্জ দিতে হবে 250 টাকা, ক্যামেরা দিয়ে ছবি, মোবাইলে ছবি তোলায় বাঁধা নেই। অনলাইন এর মাধ্যমেও টিকিট কাটা যায় -https://eticketaliporezoo.com/ticket/...

চিড়িয়াখানার উলটো দিকে একটি অ্যাকোয়ারিয়াম রয়েছে, সারা বিশ্বের বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ এবং জীবের সমাহার এখানে রয়েছে। সময় থাকলে এখানেও খানিকক্ষণ কাটিয়ে নিন

চিড়িয়াখানায় গাড়ী পার্কিং-এর সমস্যা রয়েছে, খুব প্রয়োজন না থাকলে গাড়ি নিয়ে না যাওয়াই ভালো।

ভিতরে খাবার নিয়ে প্রবেশে বাঁধা নেই, তবে নোংরা করলে ফাইন দিতে হতে পারে, শুকনো খাবার নিয়ে ঢোকা যেতেই পারে।

আলিপুর চিড়িয়াখানায়, শুধু পশু পাখির জন্যে নয়, এটি তার সুন্দর বাগানের জন্যেও বিখ্যাত। পথের ধারে ধারে সুন্দর ফুলগুলোর দিক থেকে আপনার নজর যেন না সরে।


#alipurzoo
#kolkatazoo
#zoo

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]