Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть কাব ইবনে মালিক ও আবু শাইবা আল খুদরী (রাঃ) এর কবর | তুরস্ক

  • Creature Entertainment BD
  • 2022-04-23
  • 415
কাব ইবনে মালিক ও আবু শাইবা আল খুদরী (রাঃ) এর কবর | তুরস্ক
কাফেলাKafelaMusafirCreature EntertainmentJamuna TVIslamic Documentaryসৌদি আরবmustafiz rahmaniইসলামআরব ভ্রমণMadinaMeccaIslamic Historyযমুনা টিভিমুসাফিরmuslimislamicquotesallahquranlovemuslimahdeenসাহাবীদের জীবনীসাহাবী হযরত আবু দারদা (রাঃ)কাফেলা চ্যানেল আই ২০২১maulana nurul islam faruqiwazbangla wazmustafizur rahmanjamuna tv liveযমুনা টিভি liveকাফেলা চ্যানেল আইকাফেলা চ্যানেল আই নুরুল ইসলাম ফারুকীকাফেলা ২০২২কাব ইবনে মালিক
  • ok logo

Скачать কাব ইবনে মালিক ও আবু শাইবা আল খুদরী (রাঃ) এর কবর | তুরস্ক бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно কাব ইবনে মালিক ও আবু শাইবা আল খুদরী (রাঃ) এর কবর | তুরস্ক или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку কাব ইবনে মালিক ও আবু শাইবা আল খুদরী (রাঃ) এর কবর | তুরস্ক бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео কাব ইবনে মালিক ও আবু শাইবা আল খুদরী (রাঃ) এর কবর | তুরস্ক

সাহাবী হযরত কাব ইবনে মালিক (রাঃ) ও আবু শাইবা আল খুদরী (রাঃ) এর কবর

কা’ব বিন মালেক (রহঃ) বলেন- নাবী (ﷺ) যত যুদ্ধ করেছেন, তাবুক যুদ্ধ ব্যতীত তার সবগুলোতেই আমি শরীক ছিলাম। তবে এর আগে আমি বদরের যুদ্ধেও অনুপস্থিত ছিলাম। বদরের যুদ্ধে যারা অনুপস্থিত ছিল, তাদের কাউকেই তিনি দোষারোপ করেন নি। কারণ তিনি বের হয়েছিলেন কুরাইশদের একটি বাণিজ্যিক কাফেলাকে ধরার জন্য। পরিশেষে আল্লাহ্ তা‘আলা তাদেরকে এবং তাদের শত্রুবাহিনীকে অনির্দিষ্ট একটি স্থানে এবং সময়ে একত্রিত করেছেন। আর আমি রসূল (ﷺ) এর সাথে আকাবার রাত্রিতে উপস্থিত ছিলাম। সেখানে আমরা সকলেই ইসলামের বায়আত করেছিলাম। আকাবার বায়আতের চেয়ে আমার কাছে বদরের যুদ্ধে শরীক হওয়া অধিক পছন্দনীয় ছিল না। যদিও বদরের যুদ্ধের ঘটনাটি আকাবার ঘটনার চেয়ে অধিক আলোচিত বিষয় ছিল।

কা’ব বিন মালেক (রাঃ) বলেন- তাবুক যুদ্ধ হতে পিছিয়ে থাকার সময় আমি অন্য সময়ের চেয়ে অধিক শক্তিশালী ও স্বচ্ছল অবস্থায় ছিলাম। আল্লাহর শপথ! ইতিপূর্বে আমার নিকট কখনো একসাথে দু’টি সওয়ারী ছিলনা। অথচ এ যুদ্ধের সময় আমি দু’টি সওয়ারীর মালিক হয়ে গিয়েছিলাম। রসূলুল্লাহ্ (ﷺ)এর নিয়ম ছিল তিনি যখনই কোন যুদ্ধের ইচ্ছা করতেন, তখন সুস্পষ্ট করে যুদ্ধের স্থানের নাম জানাতেন না; বরং তিনি প্রথমে অস্পষ্ট কতিপয় শব্দ ব্যবহার করতেন। রসূল (ﷺ) যখন তাবুক যুদ্ধ করলেন তখন ছিল প্রচন্ড গরম। পথ ছিল দীর্ঘ ও বিপদাপদপূর্ণ। শত্রুর সংখ্যা ছিল প্রচুর। এ জন্যই তিনি মুসলমানদের কাছে বিষয়টি খোলাখুলিভাবে প্রকাশ করলেন। যাতে তারা ভালভাবে যুদ্ধের প্রস্ত্ততি গ্রহণ করতে পারে। সুতরাং তিনি সেই যুদ্ধের কথা সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলেন। বিপুল সংখ্যক মুসলমান তাঁর সাথে যাত্রা করলেন। রসূল (ﷺ) এবং তাঁর সাথীগণ যুদ্ধের প্রস্ত্ততি গ্রহণ করলেন। আমি সকাল বেলা প্রস্ততি গ্রহণ করার কথা চিন্তা করতাম। কিন্তু সারা দিন চলে যেতো অথচ আমি কোন সিদ্ধামেত্মই উপনীত হতে পারতাম না। দিনের পর দিন আমার এ অবস্থা চলতে থাকলো। সূলুল্লাহ্ (ﷺ) বের হয়ে যাওয়ার পর আমি যখন শহরে লোকদের মাঝে বের হতাম এবং পথে-ঘাটে ঘুরাফেরা করতাম তখন এ বিষয়টি আমাকে খুবই ব্যথিত করতো যে, তখন শহরে মুনাফিক অথবা দুর্বল হওয়ার কারণে যাদেরকে আল্লাহ্ পিছনে থাকার অনুমতি দিয়েছেন তাদেরকে ব্যতীত অন্য কাউকে দেখতে পেতাম না। তাবুক না পৌঁছে রসূল (ﷺ) রাস্তায় কোথাও আমার কথা জিজ্ঞেস করলেন না। তবে তাবুকে পৌঁছে যখন তিনি সবাইকে নিয়ে বসলেন, তখন আমার কথা জিজ্ঞেস করলেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন- কাবের কি হয়েছে। বনী সালামার এক লোক বলল- হে আল্লাহর রসূল! তার সুস্বাস্থ্য ও সম্পদের দু’টি চাদর তাকে আটকে দিয়েছে এবং সেই চাদর দু’টির কিনারায় তাকিয়ে দেখাতে ব্যস্ত রয়েছে। এ কথা শুনে মুআয ইবনে জাবাল (রাঃ) বললেন- তুমি কতই না নিকৃষ্ট কথা বললে। আল্লাহর কসম! হে আল্লাহর রসূল! আমি তার ব্যাপারে ভাল ছাড়া আর কিছুই দেখিনি। রসূল (ﷺ) এ কথা শুনে চুপ করে থাকলেন।

কা’ব বিন মালিক (রাঃ) বলেন- যখন আমি জানতে পারলাম রসূল (ﷺ) ফিরে আসছেন। আর তাঁর নিয়ম ছিল যখনই তিনি সফর হতে ফিরে আসতেন প্রথমে মদ্বীনায় মসজিদে প্রবেশ করে দু’রাকআত সলাত পড়তেন। তারপর লোকদের সাথে কথা বলার জন্য বসে যেতেন। যখন তিনি সলাত শেষ করে বসে গেলেন, তখন তাবুক যুদ্ধ হতে পিছিয়ে থাকা লোকেরা আসতে লাগল। তারা নিজেদের ওযূহাত পেশ করতে লাগল এবং শপথ করতে লাগল। তাদের সংখ্যা ছিল আশির উপরে। রসূল (ﷺ) তাদের ওযর কবুল করে নিলেন। তাদের কাছ থেকে পুনরায় বায়আত নিলেন এবং তাদের জন্য মাগফেরাত কামনা করলেন। আর তাদের মনের গোপন বিষয় আল্লাহর হাতে সোপর্দ করলেন। কা’ব বলেন- আমিও তাঁর কাছে আসলাম। আমি সালাম দিলে তিনি ক্রোধ মিশ্রিত মুচকি হেসে সালামের জবাব দিলেন। তিনি আমাকে বললেন- তোমাকে কিসে আটকে রেখেছিল? তুমি কি সওয়ারী কিনে রাখোনি? আমি বললামঃ হ্যাঁ আমি তা করেছিলাম। তবে আল্লাহর কসম! আমি যদি আপনি ছাড়া দুনিয়ার আর কোন মানুষের সামনে বসতাম, তাহলে তার ক্রোধ থেকে বাঁচার জন্য কোন মিথ্যা ওযূহাত পেশ করে চলে যেতাম। কারণ আমাকে কথা বলার যথেষ্ট যোগ্যতা প্রদান করা হয়েছে। আল্লাহর কসম! আমি অবশ্যই অবগত আছি যে, আমি যদি আজ আপনার কাছে মিথ্যা বলে আপনাকে খুশী করে যাই, তাহলে কাল আল্লাহ্ আপনাকে আমার উপর নাখোশ করে দিবেন। আর আজ যদি আমি আপনার সামনে সত্য কথা বলে যাই, তাতে নাখোশ হলেও এতে আল্লাহর ক্ষমা লাভের আশা আছে। আল্লাহর কসম! আমার কোন ওযূহাত ছিলনা। আল্লাহর কসম! আমি যখন আপনার থেকে পিছনে রয়ে যাই তখন আমি যে রকম শক্তিশালী ছিলাম তেমন শক্তি ও সামর্থের অধিকারী অন্য কোন সময় ছিলামনা।

এ কথা শুনে রসূল (ﷺ) বললেন- কা’ব সত্য কথা বলেছে। ঠিক আছে চলে যাও। দেখো আল্লাহ্ তোমার ব্যাপারে কি ফয়সালা দেন।

এদিকে রসূল (ﷺ) পিছনে থেকে যাওয়া লোকদের মধ্য থেকে এই তিনজনের সাথে কথা বলা সকল মুসলমানের জন্য নিষেধ করে দিলেন। কাজেই লোকেরা আমাদেরকে এড়িয়ে চলতে লাগল। তাদের অবস্থা এত পরিবর্তন হয়ে গেল যে, তারা যেন আমাদেরকে চিনেইনা।

পঞ্চাশ রাত পূর্ণ হওয়ার পর ফজরের সলাত পড়লাম। ফজরের সলাতের পর রসূল (ﷺ) আমাদের তাওবা কবুল হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। লোকেরা আমাদের কাছে এসে সুসংবাদ দিতে লাগলো। আমি যখন মসজিদে গেলাম, তখন দেখলামঃ রসূল (ﷺ) বসে আছেন। লোকেরা চার পাশ থেকে তাঁকে ঘিরে বসে আছে। আমি রসূল (ﷺ)কে সালাম দিলাম। তখন তাঁর চেহারা খুশীতে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল। তিনি বললেন- হে কা’ব! তুমি সুসংবাদ গ্রহণ করো। আজকের দিনটি তোমার জন্য মুবারক হোক, যা তোমার জন্মের পর থেকে আজ পর্যন্ত অতিক্রান্ত দিনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভাল। কা’ব বলেন- আমি বললামঃ হে আল্লাহর রসূল! এ ক্ষমা কি আপনার পক্ষ হতে? না আল্লাহর পক্ষ হতে? তিনি বললেন- না; বরং তা আল্লাহর পক্ষ হতে। আমি তাঁর সামনে বসে বললামঃ হে আল্লাহর রসূল! আমার তাওবা কবুলের শুকরিয়া স্বরূপ আমি আমার সমস্ত সম্পদ আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের পথে সাদকা করতে চাই। রসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বললেন- সম্পদের কিছু নিজের জন্য রেখে দাও। তাতে তোমার ভাল হবে। সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত আমি কোন মিথ্যা কথা বলিনি। জীবনের অবশিষ্ট দিনগুলোয় আল্লাহ্ আমাকে মিথ্যা থেকে বাঁচাবেন বলে আশা করি।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]