Скачать или смотреть যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী-

Question:
যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী-

A) Mycrobacterium tuberculosis
B) Salmoonella typhi
C) Vibrio cholerae
D) Clostridium tetani

✅ সঠিক উত্তরঃ A) Mycrobacterium tuberculosis

✅ Source Url : https://addresacademy.com/?questions_id=AP...

📘 যক্ষ্মা: কারণ ও বিস্তারিত 🦠

ভূমিকা
যক্ষ্মা (Tuberculosis বা TB) একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এটি সাধারণত Mycrobacterium tuberculosis নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে। এটি ফুসফুসকে আক্রমণ করে, তবে শরীরের অন্যান্য অঙ্গকেও আক্রান্ত করতে পারে। 🤔

Mycrobacterium tuberculosis: অপরাধী কে? 🕵️‍♀️

Mycrobacterium tuberculosis একটি জটিল গঠনযুক্ত ব্যাকটেরিয়া। এর কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:


আকৃতি: এটি দণ্ডাকার (rod-shaped) 📏
কোষ প্রাচীর: এর কোষ প্রাচীর খুবই পুরু, যা একে অন্যান্য ব্যাকটেরিয়া থেকে আলাদা করে। 🧱
অ্যাসিড-ফাস্ট: এটি অ্যাসিড-ফাস্ট স্টেইনিং পদ্ধতিতে রঞ্জিত হয়। 🔬
বৃদ্ধি: এটি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। ⏳
অক্সিজেন: এটি বাঁচার জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় (অ্যারোবিক)। 💨


রোগের বিস্তার 🌍

যক্ষ্মা সাধারণত বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়। যখন যক্ষ্মায় আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি হাঁচি দেয়, কাশি দেয় বা কথা বলে, তখন জীবাণু বাতাসে মিশে যায়। সুস্থ মানুষ সেই বাতাস থেকে শ্বাস নিলে সংক্রমিত হতে পারে। 😷

ঝুঁকির কারণসমূহ ⚠️

কিছু বিষয় যক্ষ্মা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়:


এইচআইভি/এইডস 🎗️
ডায়াবেটিস 🩸
কিডনি রোগ 🫘
দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা 🛡️
ধূমপান 🚬
মাদক দ্রব্য সেবন 💉
অপুষ্টি 🥭


লক্ষণসমূহ 🤒

যক্ষ্মার কিছু সাধারণ লক্ষণ:


তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি 🗣️
কাফির সাথে রক্ত যাওয়া 🩸
বুকে ব্যথা 🤕
জ্বর 🌡️
রাতে ঘাম হওয়া 🌃
ক্লান্তি 😩
ওজন কমে যাওয়া 📉
ক্ষুধামন্দা 😞


রোগ নির্ণয় 🧪

যক্ষ্মা রোগ নির্ণয়ের জন্য কিছু পরীক্ষা করা হয়:




পরীক্ষার নাম
বিবরণ




ত্বকের পরীক্ষা (Mantoux test)
ত্বকের নিচে টিউবারকুলিন নামক পদার্থ প্রবেশ করিয়ে পরীক্ষা করা হয়।


রক্ত পরীক্ষা (IGRA)
রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে দেখা হয়।


কাশি পরীক্ষা (Sputum test)
কাশি থেকে শ্লেষ্মা নিয়ে মাইক্রোস্কোপের নিচে পরীক্ষা করা হয়।


বুকের এক্স-রে (Chest X-ray)
ফুসফুসের অবস্থা দেখার জন্য।




চিকিৎসা 💊

যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা সাধারণত ৬ থেকে ৯ মাস ধরে চলে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হয়।💊নিয়মিত ওষুধ সেবন করা খুবই জরুরি, নাহলে রোগ মারাত্মক হতে পারে। 😠

প্রতিরোধ 🛡️

যক্ষ্মা প্রতিরোধের কিছু উপায়:


বিসিজি টিকা (BCG vaccine) গ্রহণ করা। 💉
যক্ষ্মা রোগীর সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা। 🫂➡️🙅‍♀️
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা। 🍎🥦💪
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো। 🏋️
সুষম খাবার গ্রহণ। 🍉


গুরুত্বপূর্ণ বার্তা 📣

যক্ষ্মা একটি নিরাময়যোগ্য রোগ। সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা শুরু করলে এটি সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়। তাই, লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। 👍

মনে রাখবেন, আপনার স্বাস্থ্য আপনার হাতে। ❤️:
যক্ষ্মা: কারণ ও বিস্তারিত 🦠

ভূমিকা
যক্ষ্মা (Tuberculosis বা TB) একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এটি সাধারণত Mycrobacterium tuberculosis নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে। এটি ফুসফুসকে আক্রমণ করে, তবে শরীরের অন্যান্য অঙ্গকেও আক্রান্ত করতে পারে। 🤔

Mycrobacterium tuberculosis: অপরাধী কে? 🕵️‍♀️

Mycrobacterium tuberculosis একটি জটিল গঠনযুক্ত ব্যাকটেরিয়া। এর কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:


আকৃতি: এটি দণ্ডাকার (rod-shaped) 📏
কোষ প্রাচীর: এর কোষ প্রাচীর খুবই পুরু, যা একে অন্যান্য ব্যাকটেরিয়া থেকে আলাদা করে। 🧱
অ্যাসিড-ফাস্ট: এটি অ্যাসিড-ফাস্ট স্টেইনিং পদ্ধতিতে রঞ্জিত হয়। 🔬
বৃদ্ধি: এটি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। ⏳
অক্সিজেন: এটি বাঁচার জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় (অ্যারোবিক)। 💨


রোগের বিস্তার 🌍

যক্ষ্মা সাধারণত বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়। যখন যক্ষ্মায় আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি হাঁচি দেয়, কাশি দেয় বা কথা বলে, তখন জীবাণু বাতাসে মিশে যায়। সুস্থ মানুষ সেই বাতাস থেকে শ্বাস নিলে সংক্রমিত হতে পারে। 😷

ঝুঁকির কারণসমূহ ⚠️

কিছু বিষয় যক্ষ্মা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়:


এইচআইভি/এইডস 🎗️
ডায়াবেটিস 🩸
কিডনি রোগ 🫘
দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা 🛡️
ধূমপান 🚬
মাদক দ্রব্য সেবন 💉
অপুষ্টি 🥭


লক্ষণসমূহ 🤒

যক্ষ্মার কিছু সাধারণ লক্ষণ:


তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি 🗣️
কাফির সাথে রক্ত যাওয়া 🩸
বুকে ব্যথা 🤕
জ্বর 🌡️
রাতে ঘাম হওয়া 🌃
ক্লান্তি 😩
ওজন কমে যাওয়া 📉
ক্ষুধামন্দা 😞


রোগ নির্ণয় 🧪

যক্ষ্মা রোগ নির্ণয়ের জন্য কিছু পরীক্ষা করা হয়:




পরীক্ষার নাম
বিবরণ




ত্বকের পরীক্ষা (Mantoux test)
ত্বকের নিচে টিউবারকুলিন নামক পদার্থ প্রবেশ করিয়ে পরীক্ষা করা হয়।


রক্ত পরীক্ষা (IGRA)
রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে দেখা হয়।


কাশি পরীক্ষা (Sputum test)
কাশি থেকে শ্লেষ্মা নিয়ে মাইক্রোস্কোপের নিচে পরীক্ষা করা হয়।


বুকের এক্স-রে (Chest X-ray)
ফুসফুসের অবস্থা দেখার জন্য।




চিকিৎসা 💊

যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা সাধারণত ৬ থেকে ৯ মাস ধরে চলে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হয়।💊নিয়মিত ওষুধ সেবন করা খুবই জরুরি, নাহলে রোগ মারাত্মক হতে পারে। 😠

প্রতিরোধ 🛡️

যক্ষ্মা প্রতিরোধের কিছু উপায়:


বিসিজি টিকা (BCG vaccine) গ্রহণ করা। 💉
যক্ষ্মা রোগীর