Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть মুজাফ্ফর একটা জাহেল বাণীতে মাদানী শায়েখ। তার বাপ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।

  • Muslim Connect
  • 2025-01-30
  • 193346
মুজাফ্ফর একটা জাহেল বাণীতে মাদানী শায়েখ। তার বাপ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।
ahle hadees and hanafiahle hadees and salafiahle hadees asr time todayমোজাফফর বিন মহসিনমতিউর রহমান মাদানীআব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফঅর্থ না জানলে নামাজ হবে নাMuzaffar bin mohsinmotiur Rahman Madaniবাসার বিন হায়াত আলীহানাফি ও আহলে হাদিস সেমিনারআহলে হাদিস কি ও কেনহানাফি | আহলে হাদিসমাজহাব কি আহলে হাদিস কিহানাফী থেকে আহলে হাদিসপ্রকৃত আহলে হাদিস কারা?সুরা না জানলে কি নামাজ হবেঅর্থ না জানলে নামাজ হবে কিসূরা ফাতিহা না পড়লে কি নামাজ হবে
  • ok logo

Скачать মুজাফ্ফর একটা জাহেল বাণীতে মাদানী শায়েখ। তার বাপ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно মুজাফ্ফর একটা জাহেল বাণীতে মাদানী শায়েখ। তার বাপ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку মুজাফ্ফর একটা জাহেল বাণীতে মাদানী শায়েখ। তার বাপ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео মুজাফ্ফর একটা জাহেল বাণীতে মাদানী শায়েখ। তার বাপ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।

কুরআনের অর্থ না জেনে সালাত পড়লে কবুল হবে না- এমন কথা জাহিল মুযাফফার কই পেলো ?

যদিও তারমত তারচিড়া লোকের কথাই আশ্চর্য হয় না কেননা এটা তার চিরচারিত অভ্যাস। কেবল আশ্চর্য হয় এই জাহিলকে জো+তা দিয়ে মা+ইর দেয় না কেন কেউ ?

সালাত কখন অন্যায় কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখে?

প্রকৃত অর্থেই সালাত মুসল্লিকে অন্যায় ও অশোভন কাজ থেকে বিরত রাখে। কিন্তু তা কখন? এ ঘোষণার চূড়ান্ত ফল লাভ করার জন্য কোনো শর্ত রয়েছে কি না? এক্ষেত্রে মুসল্লিরও কিছু করণীয় ও বর্জনীয় আছে কি না? এটা অবশ্যই যথার্থ ও যুক্তিসঙ্গত প্রশ্ন। অনেক আয়াত ও হাদীস থেকেই এ প্রশ্নের জবাব পাওয়া যায়। এখানে শুধু একটি আয়াত ও একটি হাদীস উল্লেখ করা হচ্ছে। আল্লাহ পাক কুরআন মাজীদে ইরশাদ করেছেন-

فَوَیْلٌ لِّلْمُصَلِّیْنَ، الَّذِیْنَ هُمْ عَنْ صَلَاتِهِمْ سَاهُوْنَ، الَّذِیْنَ هُمْ یُرَآءُوْنَ.

দুর্ভোগ ঐসকল মুসল্লির, যারা তাদের সালাত থেকে উদাসীন। যারা শুধু (মানুষদেরকে) দেখানোর জন্য সালাত আদায় করে। -সূরা মাউন (১০৭) : ৪-৫

অতএব স্পষ্ট যে, মুল্লি মাত্রই সালাতের এই মহা সুফল লাভ করবে, বিষয়টি এমন নয়। সালাতের মধ্যে উদাসীনতা মুসল্লির জন্য সুফল নয়; বরং কুফল বয়ে আনে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-

خَمْسُ صَلَوَاتٍ افْتَرَضَهُنَّ اللهُ عَلَى عِبَادِهِ مَنْ أَحْسَنَ وُضُوءَهُنَّ وَصَلَّاهُنَّ لِوَقْتِهِنَّ، فَأَتَمَّ رُكُوعَهُنَّ وَسُجُودَهُنَّ وَخُشُوعَهُنَّ كَانَ لَهُ عِنْدَ اللهِ عَهْدٌ أَنْ يَغْفِرَ لَهُ، وَمَنْ لَمْ يَفْعَلْ فَلَيْسَ لَهُ عِنْدَ اللهِ عَهْدٌ إِنْ شَاءَ غَفَرَ لَهُ، وَإِنْ شَاءَ عَذَّبَهُ.

আল্লাহ তাআলা বান্দাদের উপর পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন। যে ব্যক্তি উত্তমরূপে ওযু করবে এবং যথাসময়ে সালাত আদায় করবে- এভাবে যে, রুকু-সিজদা ও খুশূ পূর্ণরূপে সম্পাদন করবে, তার জন্য আল্লাহ পাক ক্ষমার (অন্য বর্ণনায়, জান্নাতের) প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আর যে ব্যক্তি (এসব) করবে না তার জন্য আল্লাহর পক্ষ হতে কোনো প্রতিশ্রুতি নেই। ইচ্ছা হলে মাফ করবেন নতুবা শাস্তি দিবেন। -মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২২৭০৪; সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৪২৫

নবীজীর এই পবিত্র ইরশাদ থেকে বোঝা যায়, সালাতের মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মাঝে একটি ‘আহ্দ’ বা চুক্তি সম্পাদিত হয়। আর সে চুক্তিটি একটু বিস্তর। এর জন্য কিছু অপরিহার্য শর্ত রয়েছে, যার অন্যতম হল, সালাতে খুশূ-খুযূ অবলম্বন করা এবং রুকু-সিজদা ধীরস্থির ও যথাযথভাবে সম্পাদন করা।

মূলত সালাতের গুণগত মান হিসাবেই তা মুসল্লিকে পাপাচার ও অন্যায় কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখে।
আম্মার ইবনু ইয়াসির (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন,

আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ এমন লোকও আছে (যারা সালাত আদায় করা সত্ত্বেও সালাতের রুকন ও শর্তগুলো সঠিকভাবে আদায় না করায় এবং সালাতে পরিপূর্ণ একাগ্রতা ও খুশুখুযু না থাকায় তারা সালাতের পরিপূর্ণ সাওয়াব পায় না)। বরং তারা দশ ভাগের এক ভাগ, নয় ভাগের এক ভাগ, আট ভাগের এক ভাগ, সাত ভাগের এক ভাগ, ছয় ভাগের এক ভাগ, পাঁচ ভাগের এক ভাগ, চার ভাগের এক ভাগ, তিন ভাগের একভাগ বা অর্ধাংশ সাওয়াব প্রাপ্ত হয়। (আবু দাউদ, হা: নং ৭৯৬)

অর্থাৎ যদি সালাতটি আদায় করা হয় পূর্ণ খুশূ-খুযূর (হৃদয়ের একাগ্রতা ও অঙ্গ-প্রতঙ্গের স্থিরতার) সাথে এবং তিলাওয়াত ও তাসবীহসমূহও পাঠ করা হয় যথাযথভাবে। ফরয, ওয়াজিব, সুন্নত ও আদবসমূহও সম্পাদন করা হয় উত্তমরূপে। তবে সেই মুসল্লিকে আখেরাতে পূর্ণ প্রতিদান ও সওয়াব দান করা হবে এবং দুনিয়াতে তা মুসল্লিকে মন্দ ও অশোভন কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখবে। পক্ষান্তরে যে সালাত হয় অন্তঃসারশূন্য আনুষ্ঠানিকতা, যা সীমাবদ্ধ থাকে নিছক অঙ্গ-প্রতঙ্গ সঞ্চালনের মধ্যে, যাতে রুকু-সিজদা, কিরাত-কিয়াম যথাযথভাবে সম্পাদন করা হয় না সেই সালাত কীভাবে মুসল্লিকে অন্যায় ও অশোভন কাজ থেকে বাঁচাবে? তার সালাত তো তাকে সালাতরত অবস্থাতেই অশোভন কাজ ও চিন্তা থেকে ফিরাতে পারছে না। আল্লাহ পাক ইরশাদ করেছেন-
قَدْ اَفْلَحَ الْمُؤْمِنُوْنَ، الَّذِیْنَ هُمْ فِیْ صَلَاتِهِمْ خٰشِعُوْنَ.
সফলকাম সেসকল মুমিন, যারা সালাতে খুশূ-খুযূ অবলম্বন করে। (সূরা মুমিনূন- ১-২)

মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবীদের পরিচয় দিতে গিয়ে অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে-
سِیْمَاهُمْ فِیْ وُجُوْهِهِمْ مِّنْ اَثَرِ السُّجُوْدِ.

তাদের লক্ষণ তাদের মুখম-লে সিজদার প্রভাব পরিস্ফুট থাকবে। (সূরা ফাত্হ- ২৯)

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় হযরত মুজাহিদ রাহ. থেকে বিশুদ্ধ সূত্রে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন-
ليس بهذا الأثر الذي في الوجه ولكنها الخشوع.
এখানে কপালে সেজদার দাগ উদ্দেশ্য নয়; উদ্দেশ্য হল, ‘খুশূ’। (ওয়াকী ইবনুল র্যারাহ, আয্যুহদ ২/৫৯৮, হাদীস ৩২৭; তাফসীরে সুফিয়ান ছাওরী পৃ. ২৭৮; ইবনুল মুবারক, আয্যুহদ পৃ. ৮৯)

আল্লামা আলূসী রাহ. বলেন-
الخشوع التذلل مع خوف وسكون للجوارح.
‘খুশূ’ হল, অন্তরের ভয় এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের স্থিরতার সাথে চূড়ান্ত পর্যায়ের বিনয় প্রকাশ করা। (রূহুল মাআনী ৯/২৭৫)

প্রখ্যাত মুফাসসীর হাফেয ইবনে কাসীর রাহ. বলেন, সালাতে খুশূ-খুযূর দৌলত তাঁরই হাছিল হয়, যে নিজের অন্তরকে সবকিছু থেকে ফিরিয়ে শুধু সালাতের মধ্যেই নিবিষ্ট রাখে। (তাফসীরে ইবনে কাছীর ৩/২৯৫)

প্রসিদ্ধ হাদীস ‘হাদীসে জিবরীল’-এ সকল ইবাদতের একটি মূলনীতি বর্ণনা করা হয়েছে। তাতে ফুটে উঠেছে খুশূ-খুযূর চূড়ান্ত রূপ-
أَنْ تَعْبُدَ اللهَ كَأَنّكَ تَرَاهُ، فَإِنْ لَمْ تَكُنْ تَرَاهُ فَإِنّهُ يَرَاكَ.
ইহসান হচ্ছে, আল্লাহর ইবাদত এমনভাবে করবে যেন তুমি তাঁকে দেখছ। আর তুমি তাঁকে না দেখলেও তিনি তো (অবশ্যই) তোমাকে দেখছেন। (সহীহ বুখারী, হাদীস ৫০)

এই হাদীসের মূল কথাও ‘খুশূ’। সুতরাং কথা এটাই যে, সালাতের চূড়ান্ত সুফল অর্জন করতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই সালাতে খুশূ-খুযূ অবলম্বন করতে হবে। খুশূ-খুযূ ওয়ালা নামাযই মুমিনকে সকল অন্যায়-অনাচার, অপকর্ম-অশ্লীলতা থেকে বিরত রাখে।

#আহলে_হাদিস #ভাইরাল #মতিউর_রহমান_মাদানী #মুজাফফরবিনমহসিন #আব্দুর_রাজ্জাক_বিন_ইউসুফ_ওয়াজ

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]