Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть দুইজন সাহাবী (রাদিঃ) এর কবর স্থানান্তর DuiJon Sahaba Keram Er Majar / kobor Poriborton in Iraq, 1932

  • Mehedi Hassan (KRATAL)
  • 2018-02-04
  • 1012
দুইজন সাহাবী (রাদিঃ) এর কবর স্থানান্তর DuiJon Sahaba Keram Er Majar / kobor Poriborton in Iraq, 1932
  • ok logo

Скачать দুইজন সাহাবী (রাদিঃ) এর কবর স্থানান্তর DuiJon Sahaba Keram Er Majar / kobor Poriborton in Iraq, 1932 бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно দুইজন সাহাবী (রাদিঃ) এর কবর স্থানান্তর DuiJon Sahaba Keram Er Majar / kobor Poriborton in Iraq, 1932 или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку দুইজন সাহাবী (রাদিঃ) এর কবর স্থানান্তর DuiJon Sahaba Keram Er Majar / kobor Poriborton in Iraq, 1932 бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео দুইজন সাহাবী (রাদিঃ) এর কবর স্থানান্তর DuiJon Sahaba Keram Er Majar / kobor Poriborton in Iraq, 1932

দুইজন সাহাবী (রাদিঃ) এর কবর স্থানান্তর

১৯৩২ সাল। ঐতিহ্যবাহী নগরী মাদায়েন যার বর্তমান নাম সালমান পার্ক। 

সালমান পার্ক, একটি প্রাচীন জনপদ, যার অবস্থান ইরাকের রাজধানী বাগদাদ থেকে ৪০ মাইল দূরে। এক সময় এটি ছিল পারস্য সম্রাজ্যের রাজধানী। কিন্তু কালক্রমে ছোট হতে হতে এটি আজ ছোট জনবসতির আকারে এসে ঠেকেছে।

সালমান পার্কে সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে সর্বপ্রথম কবরস্থ হন বিখ্যাত সাহাবী হযরত সালমান ফার্সী (রাদিঃ)। এর প্রায় তেরশত বছর পর সেখানে সমাহিত হন আরো দুজন সাহাবী ! একজন হলেন হযরত হুজাইফা (রাদিঃ) এবং অপরজন হলেন হযরত জাবের বিন আবদুল্লাহ আনসারী (রাদিঃ)।

প্রথমে সাহাবীদ্বয় (রাদিঃ)-এর কবর ছিল সালমান পার্ক থেকে দু ফার্লং দূরে একটা অনাবাদী জায়গায়, যার নিকট দিয়ে বয়ে চলছে ঐতিহাসিক দজলা নদী। একটি বিস্ময়কর ঘটনার কারণে তাদের কবর সেখান থেকে সরিয়ে নেয়া হয়।

তখনকার ইরাকের বাদশাহ বাদশাহ ফয়সাল। বকে রাতে তিনি স্বপ্নে দেখেন হযরত হুজাইফা (রাদিঃ) বলছেন- "আমাদের বর্তমান অবস্থান থেকে সরিয়ে অন্যত্র দাফন করা হোক। কারণ আমার কবরে পানি জমতে শুরু করেছে আর হযরত জাবের (রাদিঃ) এর কবরে পানি প্রবেশ করার উপক্রম হয়েছে"।

বাদশাহ ফয়সাল বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে তিনি স্বপ্নের কথা ভুলে যান। পরের রাতেও তিনি একই স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু এবারও নানাবিধ ঝামেলার কারণে স্বপ্নের সে নির্দেশ পালন করতে পারেননি।

তৃতীয় রাতে হযরত হুজাইফা (রাদিঃ) ইরাকের প্রধান মুফতি সাহেবকে স্বপ্ন যোগে একই নির্দেশ দেন। সেই সাথে এও বলেন যে, আমি পরপর দু'রাত বাদশাকে এ ব্যাপারে অবহিত করেছি। কিন্তু তিনি এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোন পদক্ষেপ নেয়নি। এখন আপনার দায়িত্ব হচ্ছে, আমার এ নির্দেশটি তাকে স্মরণ করিয়ে দেয়া এবং যথা-শীঘ্র আমাদেরকে স্থানান্তরিত করার ব্যবস্থা করা।

পরদিন সকালে হওয়া মাত্রই মুফতী সাহেব প্রধানমন্ত্রী নূরী আস সাঈদকে টেলিফোন করলেন। বললেন, আমি বিশেষ প্রয়োজনে আপনার কাছে এক্ষুণি আসছি। আপনার কোন কাজ থাকলে পরে বের হবেন। প্রধানমন্ত্রী বললেন, ঠিক আছে আপনি আসুন। আমি আপনার অপেক্ষায় রইলাম। নূরীর সাথে সাক্ষাৎ হলে মুফতি সাহেব স্বপ্নের বিস্তারিত বিবরণ পেশ করলেন। সবশুনে প্রধানমন্ত্রী তৎক্ষণাৎ বাদশাহর সাথে মুফতি সাহেবের সাক্ষাতের সুযোগ করে দেন, সাথে নিজেও তার সাথে উপস্থিত হন। মুফতি সাহেবের মুখ থেকে সব কিছু শোনে বাদশাহ বলেন, হ্যাঁ আমি পর পর দু রাত এ স্বপ্ন দেখেছি এবং সে নির্দেশ পেয়েছি। আমি তো ভেবেই পাচ্ছিলাম না এ আমি কি দেখলাম আর কি কবর? আপনি এসে ভালই করেছেন। এখন আপনিই বলেন করণীয় কি হতে পারে। মুফতি সাহেব বললেন, তিনি তো স্পষ্ট করেই লাশ সরানোর নির্দেশ দিয়েছেন। তাই, আমার মনে হয় অতিসত্বর তাঁর আদেশ পালন করা উচিৎ। বাদশাহ বললেন, ঠিক আছে, তাহলে আপনি আপনি আগে স্থানান্তর করার ফতোয়াটা দিন।

তখন মুফতি সাহেব সাহাবায়ে কেরাম (রাদিঃ)-এর কবর স্থানান্তরের করার ফতোয়া লিখে দেন। এরপর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, সামনের কুরবানীর ঈদের দিন জোহরের নামাজের পর সম্মানিত দুই সাহাবীর কবর খুঁড়ে লাশ মুবারক তুলে কোন নিরাপদ স্থানে দাফন করা হবে।

ইরাকের পত্র পত্রিকায় খবরটি প্রচারিত হওয়ার সাথে সাথে সমগ্র ইরাকে আনন্দের ঢেউ খেলে যায়। তাছাড়া রয়টারসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা গুলো মুহূর্তের মাঝে খবরটি সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেয়।

তখন ছিল হজের মৌসুম। তাই লক্ষ লক্ষ মুসলমান মক্কা নগরীতে সমবেত ছিল। এ সংবাদ শোনার পর হাজী সাহেবরা বাদশার কাছে আবেদন জানালেন, তারাও মহান সাহাবীদের চেহারা দর্শনে আগ্রহী, তাই অনুগ্রহ পূর্বক তারিখটা আরো কদিন পিছিয়ে দিলে ভালো হত। এদিকে ইরান, তুরস্ক, লেবানন, ফিলিস্তিন, হেজাজ, বুলগেরিয়া, উত্তর আফ্রিকা, রাশিয়া, ভারত প্রভৃতি রাষ্ট্র থেকে বাদশার কাছে একই আবেদন সম্বলিত অসংখ্য বার্তা আসতে থাকে।

বাদশাহ ফয়সাল পড়লেন মহা বিপাকে। একদিকে গোটা মুসলিম বিশ্বের তারিখ পেছানোর আবেদন আর অন্যদিকে দ্রুত লাশ স্থানান্তরের স্বাপ্নিক নির্দেশ। এমতাবস্থায় কি করবেন তিনি? তার চিন্তা হলো, যদি সত্যি সত্যি মাজারে পানি এসে থাকে, তবে তো বিলম্ব করার কারণে মাজারদ্বয়ের ক্ষতি হবে।

অবশেষে এ ব্যপারে পরামর্শ হলো। বহু আলোচনা পর্যালোচনার পর সিদ্ধান্ত হলো, আপাততঃ কিছুদিন যাতে কবরের ভিতরে পানি প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য নদীর দিক থেকে দশ ফুট দূরে একটা গভীরগর্ত করে সেখানে কাঁকড় ফেলা হবে। আর সারা বিশ্বের মুসলমানদের আগ্রহের প্রতিসম্মান প্রদর্শন পূর্বক পূর্বের তারিখটি আরো দশদিন পিছিয়ে দেয়া হলো। অর্থাৎ লাশ স্থানান্তর করা হবে ঈদের দশদিন পর সোমবার দুপুর বারটায়, ইনশাআল্লাহ।

এ ঘোষণার পর কদিনের মধ্যেই সালমান পাকের ছোট্ট জনপদটি লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। অনেক জ্ঞানী-গুণী, রাষ্ট্রদূত, উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ও লক্ষ লক্ষ রাসূল প্রেমিকের ঢল নামে সালমান পার্কে। লাখো মানুষের সমাগমে আরেক বাগদাদে পরিণত হয়। হাজারো তাবুতে ভরে যায় মাদায়েনের ঐতিহাসিক মাঠটিও। একটি গ্রহণ যোগ্য হিসাব অনুযায়ী আগত দর্শনার্থীদের সংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ।

অবশেষে সেই দিনটি এলো। লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতিতে কবর খোঁড়া হলো। দেখা গেল সত্যিই হযরত হুযাইফা (রাদিঃ) এর কবরে কিছু পানি জমে গেছে এবং হযরত জাবের (রাদিঃ) এর কবরে কিছুটা আর্দ্রতা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থা প্রত্যক্ষ করে সমবেত জনতা আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়ে। তাদের কণ্ঠে বারবার উচ্চারিত হয় আল্লাহু আকবার ধ্বনি। চোখে নেমে আসে অশ্রুর প্লাবন। তাদের এ কান্নায় শরীক হতে যেন সালমান পাকের পবিত্র ভূমিও যেন আবেগপ্লুত হয়ে কাঁদছে।

ইরাকের বাদশাহ ফয়সালের ভাগ্যে এই সৌভাগ্য লিখা ছিল যে, সে নবীজী সা. এর দু’জন প্রখ্যাত সাহাবী- মাদায়েনের গভর্ণর হযরত হুযায়ফা (রাদিঃ) এবং সাইয়্যিদুনা হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ আনসারী (রাদিঃ)-এর আদেশ পালন করবে, আর এই সাহাবী (রাদিঃ)-দের দেখে লাখো মুসলমান সৌভাগ্যমন্ডিত হবে। 

সাহাবী দুই জনের পবিত্র শরীর ছিল সম্পূর্ণ অক্ষত। এমনকি কাফন এবং দাড়ির সকল চুলও। চোখের পাপড়িও ছিল স্বাভাবিক।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]