আলু চাষে সঠিক সার ব্যবস্থাপনা | আলু চাষ পদ্ধতি | নিখাদ এগ্রো ভিলেজ

Описание к видео আলু চাষে সঠিক সার ব্যবস্থাপনা | আলু চাষ পদ্ধতি | নিখাদ এগ্রো ভিলেজ

আলু চাষে সঠিক সার ব্যবস্থাপনা-

আলু চাষে সফলতা পেতে হলে অবশ্যই জমি তৈরি থেকে শুরু করে সংরক্ষণ পর্যন্ত জানতে হবে। মাঠে দেখা যায় কেউ আলু চাষ করে অনেক বেশি মুনাফা অর্জন করছেন কেউবা ক্ষতির মুখে পরছেন। দর্শক আসুন জেনে নেয়া যাক আলুর চাষাবাদ বিশেষ করে সার প্রদান পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

চাষের মৌসুম : উত্তরাঞ্চলে মধ্য-কার্তিক (নভেম্বর প্রথম সপ্তাহ), দক্ষিণাঞ্চলে অগ্রহায়ণ মাসের ১ম সপ্তাহ থেকে ২য় সপ্তাহে (নভেম্বর মাসের মধ্য থেকে শেষ সপ্তাহ) চাষাবাদ করার উপযুক্ত সময়৷

আলুর চাষাবাদ পদ্ধতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো সার ব্যবস্থাপনা। সারের পরিমাণ: আলু চাষে নিচে উল্লেখিত হারে সার ব্যবহার করা প্রয়োজন৷

সারের নাম সারের পরিমাণ/হেক্টর সারের পরিমাণ/শতাংশ
ইউরিয়া ২২০ – ২৫০ কেজি ঌ০০ গ্রাম – ১ কেজি
টিএসপি ১২০ – ১৫০ কেজি ৫০০ – ৬০০ গ্রাম
এমপি ২২০ – ২৫০ কেজি ঌ০০ গ্রাম – ১ কেজি
জিপসাম ১০০ – ১২০ কেজি ৪০০ – ৫০০ গ্রাম
জিঙ্ক সালফেট ৮ – ১০ কেজি ৩০ -৪০ গ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম সালফেট
(অম্লীয় বেলে মাটির জন্য) ৮০ – ১০০ কেজি ৩০০ -৪০০ গ্রাম
বোরন (বেলে মাটির জন্য) ৮ – ১০ কেজি ৩০ -৪০ গ্রাম
গোবর সার ৮ – ১০ টন ৩০ -৪০ টন
এছাড়াও পর্যাপ্ত জৈব সার প্রয়োগ করা অতিব জরুরী।

সার প্রয়োগ পদ্ধতি: গোবর, অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি, জিপসাম ও জিঙ্ক সালফেট (প্রয়োজন বোধে) রোপণের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে৷ বাকি ইউরিয়া রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে৷ অম্লীয় বেলে মাটির জন্য ৮০-১০০ কেজি/হেক্টর ম্যাগনেসিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরন ৮-১০ কেজি/হেক্টর প্রয়োগ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়৷

Комментарии

Информация по комментариям в разработке