কোন ইমোজির বাস্তব ছবি কেমন 😂| Emoji vs real picture | Popular emoji meanings English
👉🏼★ হাসি, কান্না, মন খারাপ, উল্লাস সব কিছুই বোঝানোর এখন আমাদের সঙ্গী তো ইমোজিই । প্রিয়জন দূরে থাকলেও, কথা না হলেও যা দিয়ে সহজেই বুঝিয়ে দেওয়া যায় যেকোনও অনুভূতি। ১৭ জুলাইকে 'ওয়ার্ল্ড ইমোজি ডে' হিসেবে পালন করা হয়। ২০১৪ থেকে শুরু হয়েছে এই চল। World Emoji Day-তে আসুন দেখে নিন এই ইমোজি গুলোর সঠিক মিনিং বা সঠিক ব্যবহার।
👉🏼★★ In This Video, you will Learn Bangla and English names of all Facebook face Emojis Meaning with Pictures Like Face With Stuck-Out Tongue & Winking Eye, Crazy Face, Face With a Raised Eyebrow, Face With Monocle, Nerd Face, Face With Sunglasses, Smirking Face With Starry Eyes, Face with party blower and party hat, Smirking/Whimsical Face, Unamused Face, Disappointed face, Pensive Face, Worried Face, Confused Face, Frowning face, Suffering Face, Confounded Face, Tired Face, Weary Face, Face with begging eyes, Face with steam from nose, Crying Face, Loudly Crying Face, Angry Face, and Pouting Face emoji & Many more.
Learn Bangla and English words Meaning with Pictures | WhatsApp Face Emojis Meaning with Pictures If you enjoy this video then do like, share this video and also subscribe to my channel.(Thanks you)
ইমোজি কে আবিষ্কার করেন ?
প্রথম ইমোজিটি ১৯৯৯ সালে জাপানি শিল্পী শিগেতাকা কুরিতা তৈরি করেছিলেন । তিনি জাপানের মেইন মোবাইল ক্যারিয়ার, DoCoMo-এর প্রাইমারী মোবাইল ইন্টারনেট প্ল্যাটফর্ম “i-mode” এর ডেভেলপমেন্ট টিমে কর্মরত ছিলেন ।
Shigetaka Kurita, তথ্য আদান প্রদানের জন্য একটি সহজ, সংক্ষিপ্ত এবং একটি আকর্ষণীয় ইন্টারফেস ডিজাইন করতে চেয়েছিলেন । উদাহরণস্বরূপ, আজকের আবহাওয়া কেমন তা বলার জন্য, টেক্সট না লিখে একটি আইকনের মাধ্যমে তা বোঝানো ।
এরপর শিগেতাকা কুরিতা, 12px বাই 12px আকারের একটি চিত্রের সেট স্কেচ করে । যা আই-মোড ইন্টারফেসের কীবোর্ডে সেট করা হয় এবং সেগুলোকে মোবাইলের মাধ্যমে পৃথক অক্ষর হিসাবে পাঠানো যেতে পারে ।
কুরিতার তৈরি ওরিজিনাল 176 ইমোজিগুলি এখন, নিউ ইয়র্কের মিউজিয়াম অফ মডার্ন আর্ট-এ স্থায়ী সংগ্রহের অংশ ।
কুরিতার তৈরি ইমোজিগুলোতে, আবহাওয়া (সূর্য, মেঘ, ছাতা, তুষারমানব), ট্রাফিক (গাড়ি, ট্রাম, বিমান, জাহাজ), টেকনোলোজি (ল্যান্ডলাইন, সেল ফোন, টিভি, গেমবয়) এবং চাঁদের বিভিন্ন পর্যায় দেখানোর জন্য অক্ষর ছিল ।
ডোকোমো কোম্পানির এই ধারণাটি, তাদের মেইন প্রতিদ্বন্দ্বী মোবাইল কোম্পানি কপি করায়, ইমোজি খুব দ্রুত জাপানে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে । এবং আমরা সবাই জানি যে, যখন কোন কিছু কপি করা হয় বা কোন ধারণা অনুলিপি করা হয়, তার মানে হল সেই জিনিসটি অনেক বেশী জনপ্রিয় ।
মোবাইল কম্পিউটিংয়ের বিস্ফোরণ ২০০০ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত অব্যাহত ছিল, যখন অ্যাপেলের মতো জাপানের বাইরের কোম্পানিগুলি অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের জন্য ইমোজি আনার চেষ্টা করছিল ।
Информация по комментариям в разработке