Скачать или смотреть গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প। ৭৫ থেকে ৯০ দিনে বিক্রি। দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ। শুকনো গরুকে মোটাকরণ

গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প। ৭৫ থেকে ৯০ দিনে বিক্রি। দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজাকরণ। শুকনো গরুকে মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি। মোছা. মোরশেদা বেগমের প্রকল্প। Krishi Deepti

গরু মোটাতাজাকরণ একটি ভালো ও সময়োপযোগী কাজ। গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প বা খামার করে নিজের কর্মসংস্থান করা সম্ভব। বৈধভাবে অর্থ আয় করা সম্ভব সেইসঙ্গে সমাজে পুষ্টির যোগান দেওয়া সম্ভব। মানুষের প্রাণিজ প্রোটিনের প্রয়োজন রয়েছে। বাংলাদেশে গরু মোটাতাজাকরণ খামারগুলো গরুর মাংস অর্থাৎ প্রাণিজ প্রোটিন সরবরাহ করছে। তাই দিন দিন বেড়ে চলেছে গরু মোটাতাজাকরণ খামার বা প্রকল্প। গরু মোটাতাজাকরণ খামার বা প্রকল্প একজন মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে। গরু মোটাতাজাকরণ খামারগুলো শুধু মাংস বা প্রাণিজ প্রোটিন সরবরাহ করছে তা নয়, সেইসঙ্গে গরুর গোবর পাওয়া যাচ্ছে যা জৈব সার হিসেবে কৃষি জমিতে ও মাছ চাষে কাজে লাগছে। এবং গোবর সার বিক্রি করে কিছু টাকাও আয় হয়। গরু মোটাতাজাকরণ খামারে বাড়তি মানুষের কাজের সংস্থান হচ্ছে। অল্প পরিসরে হলে গরু মোটাতাজাকরণ খামারে কিছু মানুষ কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। অর্থাৎ গরু মোটাতাজাকরণ খামারে কেয়েকজন শ্রমিকের কাজের সংস্থান হচ্ছে। 
গরু মোটাতাজাকরণ খামারের জন্য গরুর খাদ্য সরবরাহ ও গরুর খাদ্যের ব্যবসাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। গরু খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রও বৃদ্ধি পাচ্ছে। গরু মোটাতাজাকরণ খামারকে কেন্দ্র করে মানুষের কর্মসংস্থান ও ব্যবসা বৃদ্ধি পাচ্ছে অর্থাৎ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিধি প্রসারিত হচ্ছে।
বাংলাদেশের প্রকৃতি গরু মোটাতাজাকরণ খামারের জন্য পরিবেশ বান্ধব। গরু মোটাতাজাকরণ খামারের জন্য পরিবেশের ক্ষতি হয় না।
যে কোন ব্যক্তি গরু মোটাতাজাকরণ খামার করতে পারেন তবে বাংলাদেশে বেকার সমস্যা রয়েছে তাই গরু মোটাতাজাকরণ খামার হতে পারে বেকার সমস্যা সমাধানের একটি উপায়।
গরু মোটাতাজাকরণ খামারে গরুকে ৭৫ দিন থেকে ৯০ দিন সঠিক পরিচর্যা ও সঠিকভাবে লালন পালন করলে বিক্রিযোগ্য হয়ে যায়। এ জন্য নিয়মিতভাবে গরু মোটাতাজাকরণ খামার থেকে আয় করা সম্ভব।
গরু মোটাতাজাকরণ খামার হতে পারে চাকরির বিকল্প বা কর্মসংস্থান।
গরু মোটাতাজাকরণ খামার একজন বেকার মানুষকে অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে পারে। এই ভিডিও দেখে কেউ গরু মোটাতাজাকরণ খামার করলে আমাদের কৃষি দীপ্তি Krishi Deepti চ্যানেলের পরিশ্রম সার্থক হবে।
এই গরু মোটাতাজাকরণ খামারের ভিডিও ধারণ, সাক্ষাতকার গ্রহণ এবং সম্পাদনা করেছেন রাজা সহিদুল আসলাম।
এই গরু মোটাতাজাকরণ খামারের ভিডিও ধারণ করা হয়েছে বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গ নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার মোছাম্মত মোরশেদা বেগমের খামার থেকে।
যারা ভিডিওটি দেখলেন তাদের সকলকে জানাই শুভ কামনা।

Cow fattening project. Cow fattening in the native way. Dry cow fattening method. Krishi Deepti

Cow fattening is a good and timely task. It is possible to get self-employment through cow fattening project or farm. It is possible to earn money legally as well as provide nutrition to the society. Humans need animal protein. Cattle fattening farms in Bangladesh are supplying beef i.e. animal protein. So the cow fattening farm or project is increasing day by day. Cow fattening farms or projects are providing employment opportunities to an unemployed people. Cow fattening farms are not only providing meat or animal protein, but also cow dung which is being used as organic manure on agricultural land and in fish farming. And some money is also earned by selling dung manure. Cow fattening farms are providing additional manpower. Some people are getting opportunity to work in cow fattening farms if it is in small range. In other words, some workers are being provided jobs in the cattle fattening farms.
The supply of cattle feed for cattle fattening farms and the business of cattle feed are also increasing. The field of cow feed production is also increasing. Cattle fattening farms are increasing the employment and business of the people, ie the scope of economic activities is expanding.
The nature of Bangladesh is environment friendly for cattle fattening farms. Cattle fattening does not harm the environment for the farm.
Anyone can start a cow fattening farm but there is a problem of unemployment in Bangladesh so cow fattening farm can be a way to solve the problem of unemployment.
Cattle fattening can be sold on a farm with 75 to 90 days of proper care and proper rearing. For this it is possible to earn income from regular cow fattening farms. In this video, the owner of a cow fattening farm says that if an unemployed young man runs a fattening farm with 15 to 20 cows, he will no longer need to work. The income from the cow fattening farm will be used to meet his own and his family's expenses. So cow fattening farms can be job alternatives or employment.
Cattle fattening farms can provide economic relief to an unemployed person. If someone watches this video and starts a cow fattening farm, the work of our Krishi Deepti channel will be successful.
Raja Sahidul Aslam has recorded, interviewed and edited the video of this cow fattening farm.
The video of this cow fattening farm has been taken from Uttar Chowra in Sadar upazila of Nilphamari district in North Bengal, Bangladesh.
Good luck to everyone who watched the video.