এরা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'র জিকির করে কলব ফাটায় ফেলে এর পরেও এদের কেউ বিরোধিতা করে না!

Описание к видео এরা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'র জিকির করে কলব ফাটায় ফেলে এর পরেও এদের কেউ বিরোধিতা করে না!

এরা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'র জিকির করে কলব ফাটায় ফেলে এর পরেও এদের কেউ বিরোধিতা করে না! | মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানি


আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছেঃ
মানুষকে সাহায্য করা এবং ইসলামি শরিয়ত দ্বারা দিক নির্দেশনা দেওয়া যাতে মানুষ নিজেকে সংশোধন করতে পারে এবং অন্ধকার থেকে আলোর পথে আসতে পারে।

আমাদের সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলির সাথে সংযুক্ত থাকুন---

Facebook : https://www.facebook.com/MediaIsharaIslamic/

YouTube :    / isharaislamicmedia  





#IsharaIslamicMedia #JashimUddinRahmani #MuftiJashimUddinRahmani #Jashim_Uddun_Rahmani #Jashim_Uddin_Rahmani_All_Lecture #Jasim_Uddin_Rahmani_Bangla_Lecture #Mufti_Jasim_Uddin_Rahmani #Mufti_Jashim_Uddin_Rahmani_All_Waz #Mufti_Jashim_Uddin_Rahmani_Waz #Mufti_Jashim_Uddin_Rahmani_Audio_Waz #Mufti_Jashim_Uddin_Rahmani_Bangla_Waz #Mufti_Jashim_Uddin_Rahmani_Juma_Khutba
#Mufti_Jashim_Uddin_Rahmani_All_Books_PDF
#Mufti_Jashim_Uddin_Rahmani_Books
#Jashim_Uddin_Rahmani_Books
#Jashim_Uddin_Rahmani_All_Books_PDF
#ইশারা_ইসলামিক_মিডিয়া #জসিম_উদ্দিন_রহমানি #মুফতি_জসিম_উদ্দিন_রহমানি #জসিম_উদ্দিন_রহমানি_ওয়াজ #জসিম_উদ্দিন_রহমানি_এর_সকল_লেকচার #জসিম_উদ্দিন_রহমানি_বাংলা_লেকচার
#জসিম_উদ্দিন_রহমানির_বই
#জসিম_উদ্দিন_রহমানির_সকল_বই
#মুফতি_জসিম_উদ্দিন_রহমানি_ওয়াজ #মুফতি_জসিম_উদ্দিন_রহমানি_সকল_ওয়াজ #মুফতি_জসিম_উদ্দিন_রহমানি_অডিও_ওয়াজ #মুফতি_জসিম_উদ্দিন_রহমানি_বাংলা_ওয়াজ #মুফতি_জসিম_উদ্দিন_রহমানি_জুমার_খুতবা
#মুফতি_জসিম_উদ্দিন_রহমানি_বই
#মুফতি_জসিম_উদ্দিন_রহমানির_সকল_বই





"শায়েখুল হাদীস মুফতি জসিম উদ্দিন রাহমানি (হাফিঃ)" এর পরিচয় -----


শায়েখুল হাদীস মুফতি জসিম উদ্দিন রাহমানি (হাফিঃ) বরগুনা সদর উপজেলার দক্ষিণ হেউলিবুনিয়া গ্রামের মৃত নূর হাওলাদারের ছেলে। পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে চতুর্থ মুফতি জসিম উদ্দিন রাহমানি (হাফিঃ) বরগুনা শহরের ইসলামিয়া হাফেজি মাদ্রাসা থেকে হাফেজি পাস করে ঢাকার মোহাম্মদপুরে শায়খুল হাদিস আজিজুল হক প্রতিষ্ঠিত জামেয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৯০ সালে প্রথম দাওরা (মাওলানা) পাস করেন। এরপর তিনি ভারতের দেওবন্দে পড়াশোনা করেন এবং পরবর্তী সময়ে হায়দরাবাদের সাবেলুস সালাম মাদ্রাসা থেকে মুফতি (ফিকা শাস্ত্রে) পাস করেন। এরপর তিনি ঢাকার জামেয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসায় ও বরিশালের মাহমুদিয়া মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। ২০০৪ সালে তিনি বরগুনা কেন্দ্রীয় সদরঘাট জামে মসজিদে প্রধান খতিব হিসেবেও চাকরি করেন। পরে তিনি ধানমন্ডির হাতেমবাগ মসজিদের খতিব ছিলেন। এরপর তিনি ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলায় মারকাজুল উলুম আল ইসলামিয়া নামে একটি মাদ্রাসা ও একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন। মুফতি জসিমুদ্দিন রাহমানী (হাফিঃ) মারকাজুল উলুম আল ইসলামিয়া নামে একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক। এই মারকাজুলের অধীন তিনি ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকায় একটি মাদ্রাসা ও মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছেন।


"শায়েখুল হাদীস মুফতি জসিম উদ্দিন রাহমানি” এমন একজন ব্যক্তি যিনি সমগ্র বাংলার তাওহীদি জনতার অনুপ্রেরনা। শ্রদ্ধেয় শায়েখ সর্বক্ষেএে একমাত্র আল্লাহর ইবাদাহ প্রতিষ্ঠায় আপোষহীন, বাতিল শক্তির মুখোশ উন্মোচনকারী। তিনি সত্য প্রকাশে আপোষহীন। একমাত্র আল্লহর ভয়ে ভীত বাংলার সিংহ পুরুষ।

তিনি অসাধারণ সাহসিকতার সাথে বাংলাদেশে মুসলিম সমাজে প্রচলিত বিদয়াতি আমল-আকিদা, সূফিবাদ ও পীরবাদের ভণ্ডামী, অনৈসলামিক রাজনীতি ও কুফরী গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার বিরোধিতা করে আসছিলেন।

তার পাণ্ডিত্যপূর্ণ খুতবা(যা তিনি প্রতি জুমুয়ায় তার মসজিদে দিতেন) দেশ বিদেশের বাংলা ভাষাভাষী মুসলিম জনসাধারণ— বিশেষ করে দ্বীনের প্রতি অনুরক্ত যুবকদের মন জয় করতে সক্ষম হয়। এক কথায়, তিনি যেন বাংলাদেশের আনোয়ার আল আওলাকি! তার বক্তৃতা এবং তার লেখা কিছু মূল্যবান বই বাংলাদেশে তাওহীদবাদী মানুষের এক নীরব বিপ্লবী জোয়ার শুরু করেছে। শায়খ তাওহীদ ও জিহাদের দাওয়াত দিতেন। নিজেকে শুধুমাত্র মুসলিম হিসেবে পরিচয় দিতেন।
দাওয়াতের মাধ্যমে গণজাগরণ আর তারপর ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহ এর মাধ্যমে “খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওয়াহ” কায়েমই ছিল তার স্বপ্ন।

কয়েক বছর আগে, শাহবাগী নাস্তিকদের বিরুদ্ধে তিনি ব্যপক প্রচারণা চালান। এক পর্যায়ে নাস্তিক ব্রগার রাজিব নিহত হয়। সন্দেহের তীর নিক্ষিপ্ত হয় তার দিকে। এক পর্যায়ে সন্দেহভাজন পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া বীর যুবক(আনসারুল্লাহ বাংলা মিডিয়া) পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। পুলিশ এরপর শায়খ জসিম ও তার সঙ্গী-সাথীদের একটা গ্রুপকে শায়খের পৈতৃক জেলা বরগুনা থেকে [১২ আগস্ট ২০১৩ ইং] গ্রেফতার করে।

তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নাস্তিক রাজিব হত্যায় হত্যাকারী যুবকদেরকে উৎসাহিত করেছেন এবং বাংলাদেশে ইসলামী শরিয়ত কায়েম করতে চেয়েছিলেন। এখন পর্যন্ত তিনি কারাগারে আবদ্ধ আছেন। শায়খ এখন অসুস্থ, দুর্বল এবং বিপর্যস্ত।
আল্লাহ এই সংগ্রামী পুরুষকে ধৈর্য দান করুন। তার জীবনীশক্তিকে বাড়িয়ে দিন। তার পরিবার-পরিজন ও তার ছাত্রদের ওপর রহমত দান করুন।

জিহাদের বিষয় সহ ইসলামের সকল বিষয়ে শায়েখের লেকচারগুলো সবচেয়ে বিশুদ্ধ এবং বিশুদ্ধ দলীলসহ বর্ণনা করা আছে। বাংলায় এমন আলিম খুজেই পাওয়া দুষ্কর যিনি একাধারে বিশুদ্ধ তাওহীদ, জিহাদ, ফিকহ্, শিরক, বিদআতসহ প্রতিটি বিষয়ে শরীয়তকে খুলে খুলে বর্ননা করেন।

মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানি (হাফিঃ) হলেন সেই সকল হক্কানী আলিমদের মধ্যে একজন যারা কিনা কোন তাগুত কাফের বেঈমানদের ভয়ে শরীয়তের নূন্যতম জ্ঞানটুকুও গোপন করেন না।

আপনার নিকটস্থ ভাইবোনদেরকেও শায়েখের লেকচার এবং বইগুলোর সন্ধান দিন। হয়তো তারা হিদায়াত পেয়ে যেতে পারে। আল্লাহ শাইখের কারামুক্তিকে ত্বরান্বিত করুন এবং আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দিন

-- আমিন --

Комментарии

Информация по комментариям в разработке