Скачать или смотреть #প্রয়োজনীয়

#foodtent
বন্ধুগণ
আমরা যদি কিছু নিয়ম বিধি মেনে চলি তাহলে রোগব্যাধিকে দূরে রাখা সম্ভব হয়।
সকালে অথবা রাতে খাওয়ার পর অন্ততঃ আধঘন্টা হাঁটবেন।
নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করার চেষ্টা করেন। অন্তত কিছু কাজকর্ম করে শরীরকে সঞ্চালন করতে হবে ‌
বেশি রাত পর্যন্ত জেগে থাকা অভ্যাস ত্যাগ করুন। গভীর রাতে সিনেমা দেখা বন্ধ করুন।
বন্ধুগণ রাতে কম আলোতে বা কৃত্রিম আলোতে পড়াশোনা করবেন না।
খাওয়ার অন্তত দু ঘন্টা পরে শোবেন।
বিছানার নরম গদি না হওয়াই ভাল। শক্ত বিছানায় শোয়া অভ্যাস করবেন।
হাঁটাচলা বা বসার সময় মেরুদণ্ড সোজা রাখবেন।
উদ্বেগ অস্বস্তি চিন্তা নিয়ে আহার করবেন না। আর সময় মনকে প্রসন্ন রাখার চেষ্টা করেন।
ফল বা সবজি কাটার আগে ভালো করে ধুয়ে নেবেন।বন্ধুগণ বেশি তেল মশলা ঝাল টক ও নেশার দ্রব্য পরিহার করবেন।
বাঁশি বা টক হয়ে যাওয়া খাবার এবং উচ্ছিষ্ট খাবার কখনো খাবেন না।
খাবারের জায়গা ও বাসনপত্র সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন।
খেতে বসার আগে ভাল করে হাত মুখ ধুয়ে নেবেন।
তাড়াহুড়ো করে কিছু খাবেন না। আস্তে আস্তে চিবিয়ে খাবার খান।
সব সময় খিদে রেখে আহার করবেন। পেট ভরে খাওয়া কখনই উচিত নয়। রাত্রে হালকা এবং যতটা সম্ভব কম খাদ্য খাবেন।
শরীরে প্রয়োজনীয় সমস্ত ভিটামিন যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়ার জন্য প্রতিদিন খাদ্যবস্তুর মধ্যে ডাল ভাত রুটি সবজি দুধ থাকা প্রয়োজন।
দুপুরে ও রাতে উঠে সময় এর খাওয়ার মধ্যে অন্তত 6 থেকে 7 ঘন্টা ব্যবধান রাখবেন।
খাদ্যবস্তু সর্বদা টাটকা ও গরম খাওয়ার চেষ্টা করুন। ঠাণ্ডা খাবার কখনই খাওয়া উচিত নয়।
সব রকম মরশুম ফল যথাযথ খাওয়ার চেষ্টা করুন।
নিরামিষ আহার শরীরের পক্ষে নিরাপদ।নিরামিষ আহার শরীরকে সুস্থ রাখে দীর্ঘায়ু লাভ করেন।টাটকা ও সবুজ শাকসবজি ফল দুধ অঙ্কুরিত ছোলা না শরীরকে যতটা সবল ও কর্মঠ রাখে মাছ মাংস ডিম ইত্যাদি আমিষ পদার্থ তা পারে না। আমিষাশী মানুষ তুলনায় রোগে বেশি ভোগেন। নিরামিষাশী মানুষেরা বাঁচব বেশিদিন।বন্ধুগণ আজকের জন্য এতটুকুই দেখা হচ্ছে পরবর্তী ভিডিও সাথে ততক্ষণ এর জন্য ধন্যবাদ।