চৈতন্য বালা ও রসরাজ তারক গোসাই || New Kabigan || রিপন পাগল || Ripon Pagol || Episode -4

Описание к видео চৈতন্য বালা ও রসরাজ তারক গোসাই || New Kabigan || রিপন পাগল || Ripon Pagol || Episode -4

রিপন পাগলের আশ্রমের ঠিকানা:-
হরিগুরু পাগল চাঁদ সেবাশ্রম ,স্থান-সত্যানন্দপুর, পোষ্ট:- বেলকাশ, থানা:-গলসী, জেলা:-পূর্ব বর্ধমান রিপন পাগলের Phone number +919832461414
__________________________________
এই লিংকটিতে প্রথম পর্বের কবিগান দেখতে পাবেন    • চৈতন্য বালা ও রসরাজ তারক গোসাই  || Ne...  
এই লিংকটিতে দ্বিতীয় পর্বের কবিগান দেখতে পাবেন    • চৈতন্য বালা ও রসরাজ তারক গোসাই || New...  
এই লিংকটিতে তৃতীয় পর্বের কবিগান দেখতে পাবেন    • চৈতন্য বালা ও রসরাজ তারক গোসাই || New...  
এই লিংকটিতে চতুথ পর্বের কবিগান দেখতে পাবেন    • চৈতন্য বালা ও রসরাজ তারক গোসাই || New...  
_______________________________
সন্তানের জন্য চমৎকার শিক্ষামূলক উপদেশ
বাবাকে এক ছেলের জিজ্ঞাসাঃ-“বাবা, সফল জীবন কাকে বলে?"
বাবা:- সরাসরি উত্তর না দিয়ে বললেন আমার সাথে চলো, আজ ঘুড়ি উড়াবো । তখন বলবো ।"
বাবা ঘুড়ি ওড়ানো শুরু করলেন । ছেলে মনযোগ দিয়ে দেখছে আকাশে ঘুড়ি বেশ কিছু ওপরে উঠার পর বাবা বললেন এই দেখো ঘুড়িটা অতো উচুতেও কেমন বাতাসে ভেসে আছে । তোমার কি মনে হয়না, এই সূতার টানের কারণে ঘুড়িটা আরোও উপরে যেতে পারছেনা ?
ছেলে:- তা ঠিক, সূতো না থাকলে ওটা আরও উপরে যেতে পারতো!
বাবা:-আলগোছে সূতোটা কেটে দিলেন ঘুড়িটা সূতার টান মুক্ত হয়েই প্রথমে কিছুটা উপরে উঠে গেল কিন্তু একটু পরেই নিচের দিকে নামতে নামতে অদৃশ্য হয়ে গেল ।এবার বাবা ছেলেকে জীবনের দর্শন শুনাচ্ছেন ...
"শোনো, জীবনে আমরা যে উচ্চতায় বা পর্যায়ে আছি বা থাকি; সেখান থেকে প্রায় মনে হয় ঘুড়ির সূতার মত কিছু কিছু বন্ধন আমাদের আরও উপরে যেতে বাধা দেয়। যেমন ||ঘর || মা-বাবা || পরিবার || অনুশাসন || সন্তান ইত্যাদি ||
আর আমরাও সেইসব বাঁধন থেকে কখনো কখনো মুক্ত হতে চাই। বাস্তবে ঐ বন্ধনগুলোই আমাদের উঁচুতে টিকিয়ে রাখে, স্থির রাখে, নিচে পড়ে যেতে দেয় না। ঐ বন্ধন না থাকলে আমরা হয়তো ক্ষণিকের জন্য কিছুটা উপরে যেতে পারি, কিন্তু অল্পসময়েই আমাদেরও পতন হবে ঐ বিনে সূতোর ঘুড়ির মতই! জীবনে তুমি যদি উঁচুতে টিকে থাকতে চাও, তবে কখনোই ঐ বন্ধন ছিঁড়বে না । সুতা আর ঘুড়ির মিলিত বন্ধন যেমন আকাশে ঘুড়িকে দেয় ভারসাম্য; তেমনি সামাজিক, পারিবারিক বন্ধনও আমাদের জীবনের উচ্চতায় টিকে থাকার ভারসাম্য দেয় । আর এটাই প্রকৃত সফল জীবন ।
__________________________________

বিদ্যা ছাড়া কথা নাই বিদ্যা কর সার ।
বিদ্যা ধর্ম বিদ্যা কর্ম অন্য সব ছার ।।
(শ্রী শ্রী গুরুচাদ চরিত)

হরিভক্ত হয়ে বরং বাঁচে পঞ্চদিন ।
বৃথা সে সহস্র কল্প হরিভক্তি হীন ।।
(শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত)

জাতি ছিল দুঃখে-জারা বন্ধু নাহি ছিল ।
গুরুচাদ বন্ধু হয়ে সে ঘরে আসিল ।।

যাত্রা কালে উচ্চ কণ্ঠে বলে দয়াময় ।
মাের শেষ বাণী যথা ধৰ্ম্ম তথা জয় ।।

অর্থ দেয় অন্ন জল অর্থ রাখে প্রাণ ।
অর্থের সংহতি রহে জীবের কল্যাণ ।।
__________________________________________
__________________________________________
পূর্ণব্রহ্ম শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর যে দ্বাদশ বানী আমাদের দিয়েছেন মনে প্রানে পালন করলে তার আর সাধন ভজনের প্রয়জন হয়না।
সদাসত‍্য বাক‍্য বল হয়েসচেতন।
বাক‍্য সিদ্ধ মহাপুরুষ হওসর্বব জন।।
পরনারী মাতৃজ্ঞানে করিবে প্রনাম।
জাগিবে কুল কুন্ডলিনী হইবে নিস্কাম।।
মাতা পিতার চরণ করিবে পূজন।
মহাশক্তিমান হবে পাবে প্রেম ধন।।
জীবেপ্রেম কর সবে শুদ্ধ রাখ মন।
শ্রীহরিময় বিশ্বরূপ পাবে দরশন।।
সৎচরিত্র ব‍্যক্তির নাই জাতির বিচার।
সতীপতি চরিত্রবান সুখী সংসার।।
কাহারও ধর্ম্ম নিন্দা কভু না করিবে।
প্রতি গৃহে পুত্র কন‍্যা উচ্চ শিক্ষা দিবে।।
বাহ‍্য অঙ্গ সাধু সাজ ত‍্যাগ কর সবে।
অজপা হরিনামে সদায় ডুবে রবে।।
শ্রীহরি মন্দির প্রতিস্ঠা কর সবে মিলে।
বুধবার হরিসভা কর দলে দলে।।
ষড় রিপুর নিকট সাবধান থাক ভাই।
কাম ক্রোধ লোভ ম‍দ মোহ মাৎসর্য ঠাই।।
হাতে কাম মুখেনাম কর সর্ব ক্ষণ।
দূরে যাবে ত্রিতাপ জ্বালা পালাবে শমন।।
দৈনিক প্রার্থনা কর ভেসে নয়ন জলে।
শান্তি হরি দেখা দিবে হৃদয় কমলে।।
শ্রীহরিকে আত্মদান কর সর্ব জন।
ঘরে ঘরে কর সবে যুগল ভজন।।

পূর্ণব্রহ্ম শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ বানী
_________________________
Channel: Ami Matua
Administrator & Editing: SUNIL SARKAR
Ami Matua Team Contact number/WhatsApp +919178415460
বিশেষ অনুরোধ একান্ত প্রয়োজনে যোগাযোগ করবে
________________________
#রিপন_পাগল #হরিচাঁন_সরকার #ami_matua #আমি_মতুয়া

(ছোট্ট টুনটুনির গল্প)
সুভাষ চন্দ্র তরফদার
এক গভীর ঘন জঙ্গলে কেউ আগুন লাগিয়ে দেয়।বন‍্যপশুরা ভয়ে সেই দূরন্ত আগুনের হাতথেকে বাচতে ছূটে পালিয়ে আগুনের সীমারেখার বাইরে এসে দাড়িয়ে ভয়ঙ্কর আগ্নির তান্ডবলীলা দেখতে থাকে।হঠাৎ একটা হাতি লক্ষ করে ছোট্ট একটা টুনটুনি পাখি দূরে জলাশয়ে ডুব দিয়ে শরীর ভিজিয়ে আগুনের মধ‍্যে পাখনা ঝেড়ে আবার উড়ে যাচ্ছে জলাশয়ের দিকে।ক্ষুদ্র পাখিটির এই কীর্তি দেখে হাতি ডেকে বলেছে, এই টুনটুনি তুমি কী করছ?পাখি বললো আগুন নেভানোর চেষ্টা করছি।হাতীটা হো হো করে হেসে অন‍্য পশুদের বললো দেখেছো তোমরা এই ক্ষুদে টুনটুনি পাখায় জল এনে বনের আগুন নেভাবে!হাতির কথা শুনে সকল পশুদল অট্টহাসি হেসে বলেছে ,বোঝোনা কেনো ভাই ও যেমন ক্ষুদ্র ওর বুদ্ধিও তেমন ক্ষুদ্র।এক শেয়াল পাখিকে বলেছে এই ব‍্যাটা নিরেট মূর্খ।একেতো সারাবন পুড়ে আমাদের দু:খের অন্তনেই তার উপর তোর গন্ডমূর্খামী অসয‍্য লাগছে।বন্ধকর তোর অপকর্ম। পাখি বলেছে না ভাই যতক্ষন দেহে প্রান আছে আমি চেষ্টা চালিয়ে যাবো।ক্রোধে বাঘ বলেছে,এই অজ্ঞান টুনটুনি তোর শত চেষ্টাতেও বনের আগুন নেভাতে পারবি?পাখি বলেছে, না তা পারবনা।হাতী বলেছে তবে কেন বৃথা অপচেষ্টা করছিস?পাখি বলেছে দেখ ভাই আমি তোমাদের সবার চেয়ে ক্ষুদ্র জানি, আমার এই ছোট্ট পাখা দুটি দিয়ে জল সিঞ্চন করে আগুন নেভাতে পারবনা তাও জানি।তবু আমার দৃড় বিশ্বাস এই ভয়ানক দূরন্ত অগ্নিকান্ডের লেলিহান শিখায় গ্রাসিত বনভূমির ইতিহাস যেদিন লেখাহবে,সেদিন যে বা যারা আগুন লাগিয়েছে তাদের নাম যেদলে লেখা হবে,আমার নাম থাকবে তার বিপরীতে আগুন নেভানোর দলে।
জয় হরিবল।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке