Скачать или смотреть তাঁর বিরুদ্ধে কেস হতেই "আমি দলিত, আমি দলিত" বলে কান্না শুরু করলেন CJI এর দিকে জুতা ছোড়া রাকেশ !

তাঁর বিরুদ্ধে কেস হতেই "আমি দলিত, আমি দলিত" বলে কান্না শুরু করলেন CJI এর দিকে জুতা ছোড়া রাকেশ !
একেই বলে, “জনতার মার, দুনিয়ার বার”। ঈশ্বরের আদেশে যে রাকেশ কিশোরের অন্তরআত্মা জেগে উঠেছিল। ঈশ্বরের আদেশে যিনি দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির দিকে জুতা ছুড়ে মেরেছিলেন আজ তাঁর বিরুদ্ধে একটি মাত্র FIR হতেই তিনি ঈশ্বর ফিশ্বর ছুড়ে ফেলে কান্না শুরু করে জানিয়ে দিলেন, “আমি দলিত, আমি দলিত”! লাফাঙ্গা মিডিয়া, যারা ঘৃণার আগুন ছড়ায়, যারা দেশে দাঙ্গা বাধানোর জন্য সুপারী পায় তাঁদেরকে সঙ্গে নিয়ে টেলিফোনিক বার্তায় সনাতন ছেড়ে তিনি দলিত পরিচয়ের ঢাল ব্যবহার করতে চাইলেন! তিনি দাবী করলেন যে তাঁর কাছে দলিত পরিচয়পত্র আছে। দরকার হলে তিনি সেটা দেখাতে পারেন।
আর এই বার্তা ভাইরাল হয়ে গেলে কিছু ঘেউ ঘেউ মিডিয়া বড় বড় ক্যামেরা নিয়ে ছুটে আসে। তাঁরা সোৎসাহে দলিত পরিচয় পত্র দেখতে চায়। ক্যামেরায় জুম করিয়ে জনগণকে জানাতে চায় যে রাকেশ কিশোর একজন দলিত। কারণ SC ST (POA) Act. এ FIR হলে কোন ঈশ্বর আর তাঁকে বাঁচাতে আসবে না। বাড়িতে এবার ছুটে আসবে আইনের রক্ষক পুলিশ! ঘাড় ধরে নিয়ে যাবে আদালতে!
ঘেউ ঘেউ মিডিয়া দলিত পরিচয় পত্র দেখতে চাইলে বেকায়দায় পড়ে যায় ঈশ্বরের সত্যবাদী সন্তান রাকেশ কিশোর। তিনি বলতে থাকেন, “আমার মুখের কথায় কেন আপনারা বিশ্বাস করছেন না! ঈশ্বরইতো আমার মুখ দিয়ে এই সব বলাচ্ছেন। ঈশ্বরকে বিশ্বাস করতে পারছেন না! যান, গুগল সার্চ করে দেখুন কিশোর টাইটেল কাদের হয়! আমি পরিচয় পত্র দেখাবো না।“
ঘটনা হল, ভারতের মানুষ এতো দিনে বুঝে গেছে যে বিচার বিভগের প্রতি আস্থা ফিরিয়ে এনেছেন মহামান্য বিচারপতি বিআর গাভাই। ভারতের রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আরএসএস সর্বশক্তি দিয়ে সুপ্রিমকোর্টের দিকে কামান দাগাতে শুরু করলে বিচারপতি গাবাই এবং তাঁর সহযোগী বিচারকেরা রুখে দিয়েছে সেই আক্রমণ। সততা, নির্ভীকতা দিয়ে রক্ষা করেছেন সর্বোচ্চ আদালতের গরিমা। তাই রাকেশ কিশোরের মত এক বুড়োভাম প্রধান বিচারপতির দিকে জুতা ছুড়লে গণতন্ত্র রক্ষা করার জন্য, সংবিধান রক্ষা করার জন্য জুতা নিয়ে ঘিরে ফেলে রাকেশ কিশোরের বাড়ি। পাড়া প্রতিবেশীও জানান যে এই বুড়োভাম একটি নির্লজ্জ অমানুষ। কারো সঙ্গে সৎভাব নেই। তাই জনগণ তাঁর বারান্দার কাছে এসে জুতার আওয়াজ তুললে ঈশ্বরের সত্যবাদী সন্তানের মধ্যে বীরত্ব দেখা যায়নি। উপরন্তু ব্যাঙ্গালোরের জিরো FIR সামাজিক মাধ্যমের মধ্য দিয়ে তাঁর কাছে আসলে ঈশ্বর, সনাতন দুটোই ছুড়ে ফেলে তিনি “ দলিত দলিত” মন্ত্র জপ করতে শুরু করেন এই বুড়োভাম।
ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের বার এসোসিয়েশন ভয়ঙ্কর কিছু আরোপ লাগিয়ে তাঁকে চিরস্থায়ী ভাবে এ্যাসোসিয়েশন থেকে বার করে দিয়েছে। কেড়ে নেওয়া হয়েছে তাঁর রেজিস্ট্রেশন। তিনি আর কোন দিন আইনজীবীর পোশাক পরতে পারবেন না। আর ভারতের জনগণ তাঁর উদ্দেশ্যে যে জুতার আওয়াজ তুলছেন তা হৃদপিণ্ডের উপর হাতুড়ির ঘা মেরে চলেছে। বেপাত্তা হয়ে গেছে আরএসএস। গর্তের মধ্যে ঢুকে পড়েছে লাফাঙ্গের দল। বুড়ো বয়সে হিরো হবার লোভ যে কতটা ভয়ঙ্কর তা হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছেন রাকেশ কিশোর। তিনি বুঝতে পারছেন SC ST(POA) Act. হলে তাঁকে জেলের ঘানি টানতে হবেই। তিনি অসভ্য, অসহিষ্ণু এবং দেশদ্রোহী হিসেবে চিহ্নিত হবেন। আর এই

Legal Note:-
VOICE OF BAHUJAN promotes the Fundamental Duty of Art. 51A(h) of the Indian Constitution. i,e. Scientific temperament. And it's Fundamental right for Art.19(1) (a) Right to freedom of speech and Expression.
This video is a work of satire to encourage Scientific Temperaments among people
purposes only and is not intended to defile and defame any religious, regional or social groups. This video may also contain offensive content which may be unsuitable for some audiences, so viewer discretion is highly recommended.

#voiceofbahujan #voice_of_bahujan_live #mulnibashi #aboriginals #jaibhim


Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.