Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть ফিলিস্থান এ যেন মৃত্যুর নগরী | Podcast Palestine Israel need separation in Bangla | ডিজিটাল ইনসাইট

  • ডিজিটাল ইনসাইট
  • 2023-10-22
  • 35
ফিলিস্থান এ যেন মৃত্যুর নগরী | Podcast Palestine  Israel  need separation in Bangla | ডিজিটাল ইনসাইট
ফিলিস্তিন ও ইসরাইল যুদ্ধফিলিস্তিন ও ইসরাইল যুদ্ধ আজকের খবরফিলিস্তিন ও ইসরাইল যুদ্ধের কারণফিলিস্তিন গজলফিলিস্তিন নিয়ে ওয়াজফিলিস্তিন ইসরায়েলের ইতিহাসpalestine vs israelal-aqsa mosquepalestine vs israel today newsইসরায়েল ফিলিস্তিনের দ্বন্দ্বের ইতিহাস!ফিলিস্তিন দেশ সম্পর্কেPalestine and Israel need separationডিজিটাল ইনসাইটGazaPalestineIsraelবাংলাদেশি পোডকাস্টpalestineisraelisrael palestine conflict
  • ok logo

Скачать ফিলিস্থান এ যেন মৃত্যুর নগরী | Podcast Palestine Israel need separation in Bangla | ডিজিটাল ইনসাইট бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно ফিলিস্থান এ যেন মৃত্যুর নগরী | Podcast Palestine Israel need separation in Bangla | ডিজিটাল ইনসাইট или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку ফিলিস্থান এ যেন মৃত্যুর নগরী | Podcast Palestine Israel need separation in Bangla | ডিজিটাল ইনসাইট бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео ফিলিস্থান এ যেন মৃত্যুর নগরী | Podcast Palestine Israel need separation in Bangla | ডিজিটাল ইনসাইট

#ফিলিস্থান #GAZA #hamasattack #Palestine #israelpalestineconflict ফিলিস্থান এ যেন মৃত্যুর নগরী | Palestine and Israel need separation | ডিজিটাল ইনসাইট
"প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণের দিকে ছুটছেন ফিলিস্তিনিরা | Gaza | Palestine | Israel"
"হ্যালো বন্ধুরা! ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ শুরু হওয়ার দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে। আর এখন গাজার পরিস্থিতি হিন্দি বা ইংরেজি মুবিতে দেখানো ধংশযোগ্য থেকে এক বিন্দুও কম নয়। গত ৯ অক্টোবর থেকে ইসরাইল গাজায় সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করেছে। এর অর্থ গাজায় খাদ্য, ওষুধ, পানি এমনকি বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরাইল। সর্বোপরি, ক্রমাগত বোমাবর্ষণ হচ্চে গাজাতে। এক জন মুশ্লিম হিসেবে যেটা আমার কাছে মেনে নেয়াটা অত্যান্ত কষ্টকর মনে হচ্চে।
(০০:২১) গাজা থেকে বেরিয়ে আসা ভিডিও ফুটেজের দৃশ্যগুলো গুলো মর্মান্তিক। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে পুরো এলাকা। এগুলো ছিল গাজার ভবন, যেগুলো ইসরাইলের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনুমান করা হচ্চে যে যে ২,৮০০ এরও বেশি ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিক এই ধ্বংসাবশেষের মধ্যে আটকা পড়েছে। যারা এখনও বেঁচে আছেন তারা হাসপাতাল ও স্কুলে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করছেন।Hey people
কিন্তু ১৬ ই অক্টোবরের মধ্যে জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতেও পানি ফুরিয়ে যাচ্ছিল। জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ গত ১৫ অক্টোবর জানায়, তারা গাজায় নজিরবিহীন মানবিক বিপর্যয় প্রত্যক্ষ করছে। গাজায় কর্মরত সার্জন মেহমুদ মাতার বিবিসিকে বলেন, হাসপাতালগুলো পুরোপুরি ভরে গেছে। পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই এবং নেট কানেক্টিভিটি সংযোগও অস্থিতিশীল।
তিনি বললেন যে, পানি সমস্যাও প্রকপ আকার ধারন করেছে। গাজার নাসির হাসপাতালে কর্মরত আরেক চিকিৎসক জানান, জ্বালানিও ফুরিয়ে যাচ্ছে সাথে ইলেট্রিসিটির সমস্যা তো রেয়েইছে। ৬০ জন রোগী ডায়ালাইসিসে আছেন। ৩৫ জন রোগী আইসিইউতে আছেন, তাদের ভেন্টিলেটর প্রয়োজন। জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে তাদের বাঁচানো সম্ভব হবে না। এটা শুধু একটি হাসপাতালে নয়। সব খানেই একই অবস্থা।
১৭ ই অক্টোবর, স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে পরিস্থিতি এভাবে চলতে থাকলে গাজার একমাত্র অনকোলজি হাসপাতালটি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে। আর সব ক্যানসার রোগীই ক্রিটিক্যাল কেয়ার ছাড়াই চলে যাবে। গাজার মানচিত্র দেখুন বন্ধুরা। এটি একটি ছোট জায়গা বর্গ কিলো মিটারে হিসাব করলে 365 বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত।
আপনি যদি এটিকে নিউইয়র্কের আকারের সাথে তুলনা করেন, তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে এটি কতটা ছোট। এমনকি আপনি যদি ভারতের দিল্লির সাথে তুলনা করেন তবে এটি দিল্লির আকারের প্রায় এক চতুর্থাংশ। এই ছোট্ট এলাকায় ২.৩ মিলিয়ন মানুষ বাস করে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ স্থানগুলির মধ্যে একটি। এমনকি যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেও এখানকার জীবনযাত্রার অবস্থা খুবই খারাপ ছিল।
এখানে বসবাসকারী লোকেরা ক্রমাগত ইসরায়েলি নজরদারিতে ছিল এবং ইস্রায়েলের অনুমতি ছাড়া গাজার বাইরে যেতে পারত না। এটিও উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ যে ২.৩ মিলিয়ন জনসংখ্যার মধ্যে জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক শিশু। আপনি ঠিকই শুনেছেন। এই কারণেই অনুমান অনুসারে, এই যুদ্ধে সমস্ত লোকের মধ্যে 60% ছিল গাজায় বসবাসকারী মহিলা এবং শিশু।
কিন্তু যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেই পরিস্থিতি এতটাই খারাপ ছিল যে ইসরায়েলের সমালোচনাকারীরা গাজাকে উন্মুক্ত কারাগার বলে অভিহিত করেছিল। যেন জায়গাটা একটা উন্মুক্ত কারাগার। ৭ ই অক্টোবর, হামাস ইসরায়েল আক্রমণ করে, যার মধ্যো দিয়ে এই যুদ্ধ শুরু হয়। কিন্তু এর জবাবে ইসরাইল ক্রমাগত গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। গাজার উপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে, যার কারণে কেবল হামের সাধারন সদস্যরাই নয়, ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করা অগ্রহণযোগ্য। গাজায় অন্তত ওষুধ ও খাদ্যের মতো মানবিক সহায়তার অনুমতিটা দেওয়া উচিত।
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেসও একই মত পোষণ করেন। ইসরায়েলের উচিত গাজায় মানবিক সহায়তার অনুমতি দেওয়া এবং হামের উচিত কোনো শর্ত ছাড়াই ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া। এমন পরিস্থিতিতে কল্পনা করুন, আপনি যদি গাজায় বসবাসকারী একজন সাধারণ মানুষ হতেন, তাহলে আপনি কী পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতেন? আপনার বিদ্যুৎ, জল নেই, ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে, আপনি কোথাও থেকে খাবার পেতে পারবেন না।
আবার এমন ও হচ্ছে হঠাৎ করে আকাশ থেকে লিফ্লেট পড়ছে। ওই লিফ্লেট গুলিতে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে একটি সতর্কবার্তা রয়েছে। সতর্কবার্তায় লেখা আছে, গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে বসবাসরত সব মানুষকে সরিয়ে গাজা উপত্যকার দক্ষিণে চলে যেতে হবে। চারিদিকে বোমা বর্ষণের আওয়াজ শোনা যায়।
এবং এখন আপনাকে সতর্ক করা হচ্ছে যে আপনি যদি বেঁচে থাকতে চান তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার বাড়ি খালি করুন এবং দক্ষিণে চলে যান। অনুমান অনুযায়ী, উত্তর গাজায় প্রায় ১.১ মিলিয়ন মানুষ বাস করে। আইডিএফ সবাইকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, তারা যেন সেখান থেকে সরে গিয়ে দক্ষিণে চলে যায়। উত্তর গাজায় জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রগুলো আর নিরাপদ না।
উত্তর গাজায় হাসপাতাল, স্কুল এমনকি ক্লিনিকগুলোতে যে কাউকে টার্গেট করা হতে পারে। ইউএনআরডাব্লিউএ উল্লেখ করেছে যে অনেক গর্ভবতী মহিলা, শিশু এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা চলাচল করতে পারবেন না। তারা কোথায় যাবে? কিভাবে তারা সরে যাবে? উপরন্তু, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইসরায়েলের কর্মকান্ডে তীব্র নিন্দা করেছে।
উত্তর গাজায় ২২টি হাসপাতাল রয়েছে যেখানে ২,০০০ এরও বেশি রোগী রয়েছে। হাসপাতালগুলো কীভাবে খালি করা হবে? তা সত্ত্বেও ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে প্রায় ছয় লাখ গাজাবাসীকে দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
দক্ষিনে থাকা এর মানে কি আপনি বোমা হামলা থেকে নিরাপদ থাকবেন? 'গাজার দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত দেইর আল বালাহ এলাকায় সাধারন যেসব মানুষ বিমান হামলায় আহত হয়েছে। মধ্য গাজায় বিমান হামলার দৃষ্টান্ত প্রত্যক্ষ করা, অনেক পরিবারের ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]