জৈব সার তৈরির ঘরোয়া পদ্ধতি Home waste to fertilizer | Joibo sar

Описание к видео জৈব সার তৈরির ঘরোয়া পদ্ধতি Home waste to fertilizer | Joibo sar

জৈব সার তৈরির পদ্ধতি home waste to fertilizer Joibo sar

যে ভাবে বাসায় জৈব সার তৈরি করবেন:
সখের বাগান যদি একটু সহজেই তৈরি করা যায় তাহলে মন্দ কি। তার জন্য দরকার ""টাকা না"" একটু পরিশ্রম আর কিছু টিপস জানার। আমি পরিশ্রম বলবোনা আমি বলবো প্রকৃতির সাথে সময় কাটানো। আর একটা বিষয় হলো টাকা সব সম্ভব কিন্তু আপনি যদি টাকা ছাড়া প্রকিৃত থেকে কিছু জোগার করতে পারেন তা হলে কার না ভাল লাগে? আজকে এই ভিডিও তে থাকছে কিভাবে টাকা ছাড়া ঘরোয়া পদ্ধাতিতে বিভিন্ন উপায়ে আপনার সখের বাগানের জন্য জৈব সার তৈরি করবেন।

tag: Joibo sar making, compost sar, how to make compost or Joibo sar, organic fertilizer making home, fertilizer making from home, compost tea and how to make compost at home. Organic compost system in home. liquid fertilizer. Compost fertilizer and, Jubo agro ,vermi compost for home garden. Composter how to make organic fertilizer. Homemade fertilizer

আমরা কয়েটি ঘরোয়া জৈব সার তৈরি পদ্ধাতি দেখবেবাঃ
আমরা চারা গাছ নাসারি থেকে কিনে আনি কিন্তু শুধু মাত্র মাটির সমস্যার কারনে আমরা অনেক গাছ মেরে ফেলি। তারি মাটি তৈরি জন্য দরকার হলো জৈব সার। যে সার জীবের দেহ বা উদ্ভিদ বা প্রাণির ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রস্তুত করা যায় তাদেরকে জৈব সার বলে। যেমনঃ গোবর সার,সবুজ সার, খৈল, উদ্ভিদ বা পাতা দিয়ে ইত্যাদি। গাছের প্রায় সব খাদ্য উপাদানেই জৈব সারে থাকে। মাটির গঠন ও গুণাগুণ ঠিক রাখতে হলে জৈব সার ব্যবহার করেই একে উৎপাদনক্ষম করতে হবে।


ঘরোয়া পদ্ধাতিতে জৈব সার তৈরিতে যাযা লাগবেঃ
১) পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বালতি বা রং এর বড় পাএ।
২) সব্জি কাটার খুসা, ডিমের খোসা, ব্যবহারিক চায়ে পাতা
৩) পরিমার মতে দোঁয়াশ মাটি
৪) অল্প পরিমান ছাই বা পটাশ সার

প্রথমে পরিত্যক্ত প্লাস্টিক বালতি বা রং এর বড় পাত্র এর নিছে ছিদ্র করে চারা বা ইটের খোয়া দিয়ে দিন । এখন নিচে অল্প পরিমার পরিমানে দোঁআশ মাটি দিয়ে আপনার বাসার সব্জি কাটার খুসা ড্রামে ১৫ দিন ফেলে রাখুন। । আবার মাটি দিন । এবার ভাতের মাড় দিতে থাকুন কয়েক দিন ও সব্জি কাটা খোসা দিতে থাকুন । অল্প পরিমান পটাশ সার বা ছাই দিবেন দিলে পোকা হবে না ।
আবার ভাতের মাড় সব্জির খোসা একি ভাবে দিতে থাকুন ড্রামে ভরে গেলে ছাই বা পটাশ সার দিয়ে মাটি দিয়ে দিন । মাটির উপরে একটি ছালা বা চট দিয়ে ঢেকে দিন । সপ্তাহে ২-৩ বার অল্প করে পানি দিন ছালা বা চট উপরে। এক মাস পরে আপনি খুব উন্নত মানের জৈব মাটি পায়ে যাবেন । সত্যি কথা বলতে কি এতো নিয়ম কানন নাই শুধু ফেয়াল রাখবেন যে মাটির সাথে সব কিছুর মিশে গেল কিনা। জৈব সার তৈরিতে ধৈর্য্য ধরে করবেন তাহলে এর ফল অবশ্যই পাবেন।

আপনার ঘরের ব্যবহৃত চায়ে পাতা একটি নিদির্ষ্ট জায়গায় রাখুন। যখন অনেক জমে যাবে তখন তার সাথে অধেক পানি মিশিয়ে ১৫ দিন রেখে দিন। তখন এই চায়ের পাতা জৈব সার হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন।
আপনার প্রতিদির এর ব্যবহৃত চাল ধুয়ার পানি সরাসরি গাছের গোরায় দিতে পারেন তা জৈব সার হিসাবে কাজ করবে।
আপনার ঘরের ব্যবহৃত ডিমের খোসা একটি নিদির্ষ্ট জায়গায় রাখুন কিছু দিন পর পর গুরো করে গাছের গোড়া য় দিতে পারেন তা জৈব সার হিসাবে কাজ করবে। ডিমের খোসা লতা জাতিয়ে গাছে বেশী উপকারী - যেমন - ঝিঙ্গা, কুমড়া, লাউ, করলা ইত্যাদি।

তাছাড়াও জৈব সার তৈরির অন্য পদ্ধতি গুলো হলোঃ
গোবর থেকে জৈব সার তৈরি
হাঁস-মুরগীর বিষ্ঠা
সরিষার খৈল দিয়ে জৈব সার উৎপাদন -
আখের ছোবড়া
ছাই দিয়ে জৈব সার
হাড়ের গুড়ো
লতাপাতা ও গাছগাছলি দিয়ে সবুজ সার তৈরী
কচুরি পানা দিয়ে কম্পোস্ট সার তৈরী

জৈব সার তৈরির সব চেয়ে ভাল হলো গোবর এবং সরিষার খৈল মিশ্রিনে।

সতর্কতাঃ
যদি বাসা বাড়িতে করেন মাছ কোন অংশ বা মাছ ধোয়া পানি দিবেননা।
পিয়াজ রসুনের ও পেপের খোসা দিবেন না।- ড্রামে অল্প অল্প করে পানি দিবেন। বেশী পানি দিবেনা।
চা খেয়ে সরাসরি চায়ের পাতা গাছে ঘোরায় ফেলবেনা।
কাচা গোিবেন। বেশী পানি দিবেনা।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке