যে পদ্ধতি সংখ্যা গণনা করা হয় বা প্রকাশ করা হয়, তাকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। এ সকল সংখ্যাকে বিভিন্ন গাণিতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রয়ােজনীয় গণনার কাজ করা হয়।
প্রকারভেদঃযে পদ্ধতি সংখ্যা গণনা করা হয় বা প্রকাশ করা হয়, তাকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। এ সকল সংখ্যাকে বিভিন্ন গাণিতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রয়ােজনীয় গণনার কাজ করা হয়।
প্রকারভেদঃ
১. ডেসিমেল বা দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
২. বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
৩. অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
৪. হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি
নাম
বৈশিষ্ট্য
ডেসিমেল বা দশমিক সংখ্যা
দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮ এবং ৯ এই দশটি প্রতীক দিয়ে সব ধরণের সংখ্যা গঠন করা হয়। দশটি প্রতীক বা অংক ব্যবহার করা হয় বলে এ সংখ্যা পদ্ধতিকে বলা হয় দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। এ সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি হচ্ছে ১০।
*দশমিক পদ্ধতির ক্ষেত্রে একক, দশক, শতক এভাবে কোন সংখ্যার মান নির্ণয় করতে হয়। পূর্ণ দশমিক সংখ্যার স্থানীয় মান নির্ণয় করতে সংখ্যার ডানদিক থেকে প্রথম ঘরের মান ১০° (=১) , দ্বিতীয় ঘরের মান ১০১ (=১০), তৃতীয় ঘরের মান ১০২ (=১০০) , চতুর্থ ঘরের মান ১০৩(=১০০০)
*৯৬৭ সংখ্যার একক স্থানীয় অংক৯, দশক স্থানীয় অংক ৮, শতক স্থানীয় অংক ৭।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
শূন্য (০) এবং (১) এর অন্তহীন সমবায়ে গঠিত বাইনারী সিস্টেম। বাইনারীতে কেবল দুটি ডিজিট বা প্রতীক ব্যবহৃত হয়। সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথমভাগে টমাস হ্যারিয়ট প্রথম বাইনারী সংখ্যা কাজে লাগান।
অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
যে সকল সংখ্যা যে সংখ্যা পদ্ধতিতে আটটি অংক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি বলে।
+এ পদ্ধতিতে ব্যবহৃত অংকগুলাে হলাে ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭ অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত (Base) হচ্ছে ৮।
(৭১৪)৮ একটি অক্টাল সংখ্যা
হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি।
যে সংখ্যা পদ্ধতিতে ষােলটি অংক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে অকাল।
পদ্ধতি বলে।
+এ পদ্ধতিতে ব্যবহৃত অংকগুলাে হলাে ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, A, B, C, D, E, F
হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত (Base) হচ্ছে ১৬।
(৭৬A)১৬ একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা
১. ডেসিমেল বা দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
২. বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
৩. অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
৪. হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি
নাম
বৈশিষ্ট্য
ডেসিমেল বা দশমিক সংখ্যা
দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮ এবং ৯ এই দশটি প্রতীক দিয়ে সব ধরণের সংখ্যা গঠন করা হয়। দশটি প্রতীক বা অংক ব্যবহার করা হয় বলে এ সংখ্যা পদ্ধতিকে বলা হয় দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। এ সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি হচ্ছে ১০।
*দশমিক পদ্ধতির ক্ষেত্রে একক, দশক, শতক এভাবে কোন সংখ্যার মান নির্ণয় করতে হয়। পূর্ণ দশমিক সংখ্যার স্থানীয় মান নির্ণয় করতে সংখ্যার ডানদিক থেকে প্রথম ঘরের মান ১০° (=১) , দ্বিতীয় ঘরের মান ১০১ (=১০), তৃতীয় ঘরের মান ১০২ (=১০০) , চতুর্থ ঘরের মান ১০৩(=১০০০)
*৯৬৭ সংখ্যার একক স্থানীয় অংক৯, দশক স্থানীয় অংক ৮, শতক স্থানীয় অংক ৭।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
শূন্য (০) এবং (১) এর অন্তহীন সমবায়ে গঠিত বাইনারী সিস্টেম। বাইনারীতে কেবল দুটি ডিজিট বা প্রতীক ব্যবহৃত হয়। সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথমভাগে টমাস হ্যারিয়ট প্রথম বাইনারী সংখ্যা কাজে লাগান।
অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
যে সকল সংখ্যা যে সংখ্যা পদ্ধতিতে আটটি অংক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি বলে।
+এ পদ্ধতিতে ব্যবহৃত অংকগুলাে হলাে ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭ অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত (Base) হচ্ছে ৮।
(৭১৪)৮ একটি অক্টাল সংখ্যা
হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি।
যে সংখ্যা পদ্ধতিতে ষােলটি অংক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে অকাল।
পদ্ধতি বলে।
+এ পদ্ধতিতে ব্যবহৃত অংকগুলাে হলাে ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, A, B, C, D, E, F
হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত (Base) হচ্ছে ১৬।
(৭৬A)১৬ একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা
Информация по комментариям в разработке