Hobiganj Banijjo Mela - Sylhet 2022 হবিগঞ্জ বানিজ্য মেলা - সিলেট ২০২২

History of Hobiganj.
Prehistoric settlements were said to have been discovered in the Chaklapunji tea garden, near Chandirmazar of Chunarughat. Habiganj has also revealed a significant number of prehistoric tools from the bed of Balu Stream, a small ephemeral stream (water remains here only for a few hours after rainfall). Angularity and freshness of the fossil wood artifacts suggest that they did not come from a great distance and probably came from nearby hillocks. Typologically, technologically, and morphometrically, the artifacts are more or less the same as those found in the Lalmai, Comilla. The fossil wood assemblages of both of these areas are often classified into two groups: pre-neolithic assemblages without polished tools (hand axes, cleavers, scrapers, chopping tools, points etc.) and neolithic assemblages (hand axes, polished Celts, awls etc.).
The Hindu epic known as the Mahabharata mentions the marriage of Duryodhana of the Kauravas into a family that are thought to be inhabitants of present-day Habiganj.[3]
Early medieval.
Shrine of Syed Nasiruddin in Murarband Darbar, Taraf (Chunarughat, Habiganj).One of the theories behind Shankarpasha Shahi Masjid was thought to have been built by Shah Majlis Amin, a participant of the Capture of Taraf in 1304.
Main article: Taraf (Bengal)
In medieval times, there were numerous petty kingdoms that were situated in what is now Habiganj District such as Azmardan, Baniachang and Tungachal. In 1254, the Governor of Bengal Malik Ikhtiyaruddin Iuzbak invaded the Azmardan Raj. He defeated the local Raja, and plundered his wealth.
A feudal kingdom by the name of Tungachal was given to Epivishnu by Raja Upananda of Brahmachal in the 11th century. It was based in Rajapur in southern Habiganj. Following the murder of Upananda by the Gour Kingdom loyalists, Epivishnu refused to acknowledge Tungachal as a part of Gour. This led to a battle in 1258 on the banks of Ghungi Jurir Haor in Tungachal in which Epivishnu was murdered and Shandul was subsequently appointed as Tungachal's governor by Raja Govardhan of Gour. In response to Epivishnu's murder, the King of Tripura managed to annex Tungachal away from Gour and appointed Bhadra Janardan, Epivishnu's minister, to govern Tungachal. Janardan was deposed during the reign of Govinda of Gour and replaced by Achak Narayan.[5]
Following the Conquest of Sylhet in 1303, Syed Nasiruddin led a contingent of 12 leaders to capture Tungachal in 1304.

হবিগঞ্জের ইতিহাস
চুনারুঘাটের চান্দিরমাজারের কাছে চাকলাপুঞ্জি চা বাগানে প্রাগৈতিহাসিক বসতি আবিষ্কৃত হয়েছে বলে জানা গেছে। হবিগঞ্জে বালু স্রোতের শয্যা থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রাগৈতিহাসিক হাতিয়ারও পাওয়া গেছে, একটি ছোট ক্ষণস্থায়ী স্রোত (বৃষ্টির কয়েক ঘণ্টা পরেই এখানে পানি থাকে)। জীবাশ্ম কাঠের নিদর্শনগুলির কৌণিকতা এবং সতেজতা নির্দেশ করে যে তারা খুব বেশি দূর থেকে আসেনি এবং সম্ভবত কাছাকাছি পাহাড় থেকে এসেছে। টাইপোলজিক্যালি, টেকনোলজিক্যালি এবং morphometrically, নিদর্শনগুলো কমবেশি একই রকম যেগুলো লালমাই, কুমিল্লায় পাওয়া যায়। এই উভয় এলাকার জীবাশ্ম কাঠের সমাবেশগুলি প্রায়শই দুটি গ্রুপে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়: প্রাক-নিওলিথিক সমাবেশগুলি পালিশ করা হাতিয়ার ছাড়াই (হাত কুড়াল, ক্লিভার, স্ক্র্যাপার, কাটার সরঞ্জাম, বিন্দু ইত্যাদি) এবং নিওলিথিক সমাবেশগুলি (হাতের কুড়াল, পালিশ করা সেল্ট, আউলস ইত্যাদি) .মহাভারত নামে পরিচিত হিন্দু মহাকাব্যে কৌরবদের দুর্যোধনের এমন একটি পরিবারে বিবাহের উল্লেখ রয়েছে যা বর্তমান হবিগঞ্জের বাসিন্দা বলে মনে করা হয়।
প্রারম্ভিক মধ্যযুগ
মুরারবন্দ দরবারে সৈয়দ নাসিরুদ্দিনের মাজার, তরফ (চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ)।
শংকরপাশা শাহী মসজিদের পেছনের একটি তত্ত্বটি 1304 সালে তরফ দখলের অংশগ্রহণকারী শাহ মজলিস আমিন দ্বারা নির্মিত বলে মনে করা হয়।
মূল নিবন্ধ: তরফ (বাংলা)
মধ্যযুগে, আজমর্দন, বানিয়াচং এবং তুঙ্গাচলের মতো বর্তমানে হবিগঞ্জ জেলায় অবস্থিত অসংখ্য ক্ষুদ্র রাজ্য ছিল। 1254 সালে, বাংলার গভর্নর মালিক ইখতিয়ারউদ্দিন ইউজবাক আজমর্দান রাজ আক্রমণ করেন। তিনি স্থানীয় রাজাকে পরাজিত করেন এবং তার সম্পদ লুণ্ঠন করেন।
একাদশ শতাব্দীতে ব্রহ্মাচলের রাজা উপানন্দ ইপিবিষ্ণুকে তুঙ্গাচল নামে একটি সামন্ত রাজ্য প্রদান করেছিলেন। এটি দক্ষিণ হবিগঞ্জের রাজাপুরে অবস্থিত। গৌর রাজ্যের অনুগতদের দ্বারা উপানন্দকে হত্যার পর, এপিবিষ্ণু তুঙ্গাচলকে গৌরের একটি অংশ হিসাবে স্বীকার করতে অস্বীকার করেন। এটি 1258 সালে তুঙ্গাচলের ঘুঙ্গি জুরির হাওরের তীরে একটি যুদ্ধের দিকে পরিচালিত করে যেখানে ইপিবিষ্ণুকে হত্যা করা হয়েছিল এবং শান্ডুলকে পরবর্তীকালে গৌড়ের রাজা গোবর্ধন দ্বারা তুঙ্গাচলের গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছিল।

Video Shot With: Panasonic VX980 4K
Edited With: Filmora Version 9 & Adobe Premiere Pro
Location: Hobiganj Banijjo Mela – Sylhet 2022

Company Chair, Producer & Editor: Abul Faiz
Managing Director & Editor: Muttakin Billah
Cheif Presenter: Abul Kalam Azad
Joint Cheif Executve's: Abu Saeed & Jomir Ali
Director: Fakhrul Miah & Abdur Rahman
Presenter: Noor Ahmed & Taher Al Tamim
Production Crew: Raisul Bhuiyan & Shahin Ahmed
Special Credit: Juber Ali

Email Us: [email protected]
YouTube Channel link:    / bdmediauk  

#BanijjoMela #Hobiganj #Sylhet