Скачать или смотреть Bon vagnider shathe (মল্লিকপুর বটগাছ) এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় বটগাছ- মল্লিকপুর বটগাছ I

Bon vagnider shathe (মল্লিকপুর বটগাছ) এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় বটগাছ- মল্লিকপুর বটগাছ I

💓ভালবাসা নিবেন 💓
➤ || ভুলে যাবেন না || ➤
✅ Like | ✅ Comment | ✅ Share | ✅ Subscribe

মল্লিকপুরের বটগাছ
সংক্ষিপ্ত বর্ণনা :
#এশিয়ার বৃহত্তম এবং প্রাচীন বটগাছটি কালীগঞ্জ শহর হতে ১০ কিঃমিঃ পূর্বে মালিয়াট ইউনিয়নের বেথুলী মৌজায় অবসিহত। বটগাছটি বর্তমানে ১১ একর জমি জুড়ে বিদ্যমান।সুইতলা-মল্লিকপুরের বটগাছনামে এটি বিশেষভাবে পরিচিত।গাছটি দুশো বছরের পুরনো। রাস্তার ধারে ডাল-পাতায় পরিপূর্ণ গাছটি জনবিরল স্থানে পথিকের বিশ্রামের আশ্রয়স্থল। বটগাছটি একের পর এক ঝুরি নামিয়ে বিরাট আকার ধারণ করেছে। এ স্থানটির মালিক ছিলেন রায় গ্রামের জোতদার নগেন সেনের স্ত্রী শৈলবালা সেন। পরবর্তীতে এটা খাস হয়ে যায়। পূর্বে তিথি অনুযায়ী এখানে পাঠা বলি হতো। এ গাছের নিচে একটি স্থায়ী কালীপূজার আসন স্থাপিত হয়েছে। এখনও মানুষ এখানে মানত করে। বিশ্বব্যাপী গাছটির পরিচিতি ঘটে ১৯৮২ সালে বি,বি,সির সংবাদ ভাষ্যের মাধ্যমে গাছটি এ এলাকার আন্তর্জাতিক খ্যাতি এনে দিয়েছে। বহু দেশী-বিদেশী পর্যটক এখানে আসে। তবে বটগাছটির প্রতি নেই কোন সচেতন পরিচর্যা। অযত্ন, অবহেলা ও অত্যাচারে বিলীন হতে চলেছে গাছটি। প্রতিনিয়ত কাটা হচ্ছে এর ডালপালা।বট গাছটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করেও পর্যটকদের সুবিধার্থে এখানে ১৯৯০ সালে সরকারি অনুদানে নির্মিত হয়েছে একটি রেষ্ট হাউজ। এই ঐতিহ্যকে গুরুত্বসহকারে কাজে লাগালে এ অঞ্চল হতে পারে পর্যটন কেন্দ্র। এই বিস্তৃত বটগাছের দৃষ্টিনন্দন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পাখীর কল-কাকলি মুখরিত শীতল পরিবেশ বিমুগ্ধ চিত্তকে বিস্ময় ও আনন্দে অভিভূত করে।
কিভাবে যাওয়া যায়:ঝিনাইদহ থেকে বাস অথবা সিএনজি দ্বারা এই প্রাচীন বটগাছটি দেখতে যাওয়া যায় ( ঝিনাইদহ জেলা সদর হতে ২৫ কি.মি)
ধন্যবাদ ।

Banyan tree of Mallikpur
Overview:
The largest and oldest banyan tree in Asia is located at Bethuli Mouza in Maliyat Union, 10 km east of Kaliganj city. The banyan tree is presently spread over 11 acres of land. It is especially known as the banyan tree of Suitla-Mallikpur. The tree is two hundred years old. The tree-lined tree along the road is a place of refuge for passers-by. The banyan tree has grown to a huge size by dropping one jhari after another. The place was owned by Shailbala Sen, wife of Nagen Sen, a jotedar of Roy village. Later it became khas. Earlier, sacrifices were sent here according to the date. A permanent Kali Puja seat has been set up under this tree. People still swear here. The tree became known all over the world. In 1982, the tree brought international fame to the area through the news commentary of B.B.C. Many domestic and foreign tourists come here. However, there is no conscious care for the banyan tree. The tree is about to disappear due to carelessness, neglect and oppression. Its stalks are constantly being cut. Considering the historical importance of the bot tree, a rest house was built here in 1990 with the help of a government grant for the convenience of tourists. If this tradition is used seriously, this region can become a tourist destination. The spectacular natural beauty of this vast banyan tree, the cool atmosphere of the birds chirping overwhelms the bewildered heart with wonder and joy.
How to get there: You can visit this ancient banyan tree by bus or CNG from Jhenaidah (25 km from Jhenaidah district headquarters).
Thanks.

#zbv_vlog
#মল্লিকপুর_বটগাছ
#বটগাছ

Track: Raptures & VØNH & Halvorsen - Left Me Blind [NCS Release]
Music provided by NoCopyrightSounds.
Watch:    • Raptures, VØNH & Halvorsen - Left Me Blind...  
Free Download / Stream: http://ncs.io/LeftMeBlind
- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -