Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть নারীদের সুরক্ষায় নতুন আইনে কী কী পরিবর্তন আসলো // নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন

  • Satkahon by Ajim
  • 2025-03-26
  • 1856
নারীদের সুরক্ষায় নতুন  আইনে কী কী পরিবর্তন আসলো // নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন
  • ok logo

Скачать নারীদের সুরক্ষায় নতুন আইনে কী কী পরিবর্তন আসলো // নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно নারীদের সুরক্ষায় নতুন আইনে কী কী পরিবর্তন আসলো // নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку নারীদের সুরক্ষায় নতুন আইনে কী কী পরিবর্তন আসলো // নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео নারীদের সুরক্ষায় নতুন আইনে কী কী পরিবর্তন আসলো // নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনসংশোধিত আইনে ‘ধর্ষণ’ ও ‘বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে যৌনকর্ম’— এ-দুটি অপরাধকে পৃথক করা হয়েছে এবং ছেলে শিশুর বলাৎকারকে ধর্ষণের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সংশোধিত আইন কার্যকর হওয়ার পর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকাকালীন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে কোনো নারীর সঙ্গে জবরদস্তিহীন যৌনকর্ম করা হলে সেটি আর ‘ধর্ষণ’ হিসেবে গণ্য হবে না; এটি হবে এক ধরনের ‘অপরাধমূলক বা প্রতারণামূলক যৌনকর্ম’, যার সাজা রাখা হয়েছে সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড (ধারা ৯খ)।
আইনে ‘যৌনকর্ম’ এর একটি সংজ্ঞা যুক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি যদি যৌন কামনা চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে তার পুরুষাঙ্গ বা দেহের কোনো অংশ কিংবা অন্য যেকোনো বস্তু কোনো নারী বা শিশুর যোনী বা পায়ুপথ কিংবা মুখের অভ্যন্তরে প্রবিষ্ট করেন, সেটি ‘যৌনকর্ম’ হিসেবে গণ্য হবে [ধারা ২(ঞঞ)]। ধর্ষণ, বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে যৌনকর্ম এবং ছেলে শিশুর বলাৎকার— তিনক্ষেত্রেই এই সংজ্ঞা প্রযোজ্য হবে। ফলে এসব অপরাধ প্রমাণে ন্যূনতম মানদণ্ড কী হবে, সেটি আইনে স্পষ্ট করা হয়েছে।
আইনটির ৯(১) ধারায় ‘পুরুষ’ শব্দের স্থলে ‘ব্যক্তি’ শব্দ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ফলে সব লিঙ্গের ধর্ষক বা ধর্ষকের সহযোগীকে শাস্তির মুখোমুখি করা সম্ভব হবে। আবার ছেলে শিশু বলাৎকারের ঘটনাগুলোও ‘ধর্ষণ’ হিসেবে গণ্য হবে। ফলে এধরনের অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক সাজার পথ উন্মুক্ত হচ্ছে। ধর্ষণের উদ্দেশ্য কোনো নারী বা শিশুর গোপনাঙ্গে মারাত্মক জখম করার কোনো সাজা এতদিন এই আইনে ছিল না। ৯(৪) ধারায় নতুন দফা (গ) যুক্ত করে এক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সাজার বিধান যুক্ত করা হয়েছে।
ধর্ষণের বিচারে দ্রুত গতি
ন্যূনতম সময়ের ভেতর ধর্ষণ মামলার বিচার সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এই মামলার তদন্ত ও বিচারের সময়সীমা কমিয়ে আনা হয়েছে। পূর্বে হাতেনাতে ধৃত আসামির ক্ষেত্রে তদন্তের সময়সীমা ছিল ষাট দিন। এটি কমিয়ে ত্রিশ দিনে আনা হয়েছে। অবশ্য বিশেষ পরিস্থিতিতে আদালতের নজরদারিসাপেক্ষে তদন্তের সময়সীমা বৃদ্ধির সুযোগও রাখা আছে (ধারা ১৮)। এই আইনের অন্যান্য অপরাধগুলোর বিচার একশত আশি দিনের মধ্যে সম্পন্ন করার বিধান থাকলেও ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, অভিযোগ গঠন থেকে নব্বই কার্যদিবসের মধ্যে বিচার সম্পন্ন করতে হবে (ধারা ২০)।
তদন্ত ও বিচার প্রলম্বনে যেসব বিষয় দায়ী,
সেগুলোর বিষয়েও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যেমন: আগে সবধরনের মামলায় ডিএনএ পরীক্ষা করার বাধ্যবাধকতা ছিল। এখন থেকে আদালতের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিএনএ টেস্ট করবেন (ধারা ৩২ক)। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তদন্ত বা বিচার সম্পন্ন না হওয়ার পেছনে তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ যেকোনো ‘সরকারি কর্মকর্তা’র দায় থাকলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। পূর্বে কেবল তদন্তকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ ছিল।
পলাতক আসামির অনুপস্থিতিতে বিচারের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ৮৭, ৮৮ বা ৩৩৯খ ধারার দীর্ঘ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে কিংবা একটি খবরের কাগজে প্রজ্ঞাপিত আদেশ প্রচার করার কথা বলা হয়েছে (২১ ধারা)।
দূরবর্তী সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করতে গিয়ে মামলা যেন প্রলম্বিত না হয়, সেজন্য সংশোধিত আইনে বলা হয়েছে, ট্রাইব্যুনাল তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে এ-ধরনের সাক্ষ্য গ্রহণ করতে পারবে এবং এ-ব্যাপারে সরকার ট্রাইব্যুনালগুলোতে তথ্যপ্রযুক্তিগত উপকরণ সরবরাহ করবে [ধারা ২৪(৪)]।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ধর্ষণ মামলা নিষ্পত্তি করতে ব্যর্থ হলে ট্রাইব্যুনালকেও জবাবদিহিতার আওতায় আনা হয়েছে। এ-প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ট্রাইব্যুনাল নির্দিষ্ট সময়ে মামলা নিষ্পত্তি করতে ব্যর্থ হলে সুপ্রিম কোর্ট ও সরকারকে অবহিত করতে হবে এবং কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে [ধারা ৩১ক উপ-ধারা (৪)]।
শিশু ধর্ষণ সম্পর্কিত অপরাধ বিচারের জন্য সরকার প্রয়োজনে পৃথক ‘শিশু ধর্ষণ অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করতে পারবে এমন বিধান যুক্ত করা হয়েছে (২৬ক ধারা)। তবে এই ট্রাইব্যুনাল গঠন না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যমান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালগুলোতেই বিচার চলবে।
যৌতুকের দাবিতে সাধারণ জখমের মামলা এখন থেকে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে
সংশোধিত আইন কার্যকর হওয়ার পর এই আইনের ১১(গ) ধারার ‘যৌতুকের দাবিতে সাধারণ জখম করার মামলাগুলো’ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পরিবর্তে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পরিচালিত হবে হবে। এটি একটি বড় পরিবর্তন। এই অপরাধটি আপসযোগ্য হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কর্মঘণ্টার বড় একটি সময় এতদিন এই মামলার পেছনে ব্যয় হতো।। প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধি ও সাক্ষ্য আইন অনুসারে এই মামলার কার্যক্রম পরিচালিত হবে। তবে ইতিমধ্যে ১১(গ) ধারার যেসব মামলা থানা ও ট্রাইব্যুনালে চালু হয়ে আছে, সেগুলো আগের নিয়মে ট্রাইব্যুনালেই নিষ্পত্তি হবে, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বদলি করা যাবে না (ধারা ৩৫)।
থানার অফিসার ইনচার্জের দায়িত্ব
পুলিশের অফিসার ইনচার্জদের (ওসি) দায়িত্ব এই আইনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা ছিল না। ২৫ক ধারা যুক্ত করে এবার বলা হয়েছে, প্রাথমিক সাক্ষ্যপ্রমাণসহ কোনো অভিযোগকারী থানায় হাজির হলে অফিসার ইনচার্জ তাৎক্ষণিকভাবে অভিযোগটি এজাহারভুক্ত করবেন এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভিকটিমের মেডিকেল পরীক্ষা ও চিকিৎসার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন। এই ধারায় আরও বলা হয়েছে, অভিযোগকারীকে কেবল এই যুক্তিতে ফিরিয়ে দেয়া যাবে না যে, ঘটনাটি অন্য থানার এখতিয়ারাধীন। যে থানাতেই অভিযোগ দেওয়া হোক না কেন, অফিসার ইনচার্জ অভিযোগকারীর বক্তব্য লিপিবদ্ধ করবেন, ভিকটিমের প্রয়োজনীয় মেডিকেল পরীক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন এবং অনতিবিলম্বে কেস ডায়েরিসহ অভিযোগটি উপযুক্ত থানায় প্রেরণ করবেন।
মেডিকেল সনদ ও ডিএনএ পরীক্ষা

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]