Скачать или смотреть বরিশালের বধ্যভূমি 🤕💔বাংলাদেশিদের নির্যাতন কেন্দ্র ও বধ্যভূমি || Barisal Boddho Vumi, Pakistani Camp

Subscribe to my Youtube channel. And hit the bell icon to get the latest video

Follow my Instagram account:   / mukithasan2k23  

Facebook account link:   / md.mukithasan.3  

#Barisal #Bangladesh #বরিশাল
Torture Cell And Killing Field Memorial At Barisal Bangladesh (বাংলাদেশিদের নির্যাতন কেন্দ্র ও বধ্যভূমি) Barisal Boddho Vumi Near 30 Grown Park. Pakistani Camp. নির্যাতন-কেন্দ্র ও বধ্যভূমি ওয়াপদা কলোনি বরিশাল, Barisal.

#বধ্যভূমি
#BoddhoVumi
#বরিশাল_বধ্যভূমি

🟣বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস্‌ সাধারণ নাগরিক, মুক্তিযোদ্ধা, বুদ্ধিজীবী, সরকারি - বেসরকারি চাকুরীজীবী ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধরে নিয়ে হত্যার জন্য কিছু নির্দিষ্ট স্থানকে ব্যবহার করতো যেগুলো পরবর্তীতে বধ্যভূমি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

ওই এলাকায় ৫০ বছর আগে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর নির্মিত বাঙ্কার ও টর্চার সেল সংস্কার ও সংরক্ষণ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ। সে সময় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন, মেট্রোপলিটান পুলিশ কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খান, পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম সহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, নগরীর গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, বরিশাল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদ এই বাঙ্কার ও টর্চার সেল সংস্কার ও সংরক্ষণ প্রকল্পে বরিশাল সিটি কর্পোরেশনকে সহযোগিতা করেছে।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বরিশালের নিরস্ত্র বাঙালী নারী-পুরুষদের ধরে এই টর্চার সেলে নির্মম নির্যাতন করা হত। মুক্তিযুদ্ধে হানাদারদের নির্মমতার সাক্ষী এই টর্চার সেল এবং বাঙ্কার অযত্ন-অবহেলায় প্রায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। স্থানীয় সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সংগঠকদের দাবীর মুখে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন ওয়াপদা কলোনীর প্রায় ১ একর ৩০ শতাংশ জমিতে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে এই টর্চার সেল ও বাঙ্কার সংস্কার এবং সংরক্ষণ প্রকল্প গ্রহণ করে। ৮ ডিসেম্বর,২০২০ বরিশাল মুক্ত দিবসে টর্চার সেল, বাঙ্কার সংস্কার ও সংরক্ষণ কাজের উদ্বোধন করা হয়।

আগামী প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধ, দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ করতে এবং দেশের সঠিক ইতিহাস জানাতেই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য। তারা জানতে পারবে হানাদারদের নির্মম নির্যাতন-নিষ্ঠুরতার কথা। এর মাধ্যমে তাদের দেশপ্রেম আরও গভীর হবে আশা করেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এমজি কবির ভুলু।


#নির্যাতনকেন্দ্রওবধ্যভূমি #বধ্যভূমি #বরিশালবধ্যভূমি #মুক্তিযুদ্ধেরস্মৃতি #বরিশালপার্ক #১৯৭১সালেমুক্তিযুদ্ধ #১৯৭১সাল #১৯৭১


#বরিশাল #বাংলাদেশ #barisal #bangladesh #vlog #vlogs #cinematic #cinematography #freedomfighter #bd