কোন খাবার অটিজমে আক্রান্ত শিশুর উপকারী | Autism baby diet plan

Описание к видео কোন খাবার অটিজমে আক্রান্ত শিশুর উপকারী | Autism baby diet plan

মেডিলাইভের ১৯৩৪ তম পর্ব - অটিজমে আক্রান্ত শিশুর ডায়েট নিয়ে কথা বলবেন পুষ্টিবিদ শাহনাজ পারভীন / সৌজন্যে - Chopstick / মিডিয়া পার্টনার - MediTalk Digital

ডা. সেলিনা সুলতানা

অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের জন্মের ১৮-৩৬ মাস বয়সের মধ্যে যদি ব্যবস্থা নেওয়া যায়, যথোপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা, পুষ্টি ব্যবস্থাপনা- এমনকি প্রশিক্ষিত অটিজম থেরাপিস্টের মাধ্যমে থেরাপি প্রদান করা যায়, তাহলে অনেকটাই স্বাভাবিক জীবনে ফেরানো যেতে পারে। অটিজমের সঠিক কারণ যেহেতু এখনো নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। তাই গবেষকরা প্রতিটি ধারণা নিয়ে গবেষণা করছেন, তার মধ্যে খাদ্য বিদ্যমান। খাদ্যের বিভিন্ন উপাদান নিয়ে পরীক্ষা করে দেখছেন, কোন একটি খাবার পরিহার করলে ও ভিটামিন মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করলে অটিজমে আক্রান্ত শিশুর অনেক উপসর্গের তীব্রতা কমানো যেতে পারে।

খাদ্যজনিত কারণে অটিজম হয় না। তবে গ্লুটিন ও কেজিনযুক্ত খাবার পরিহার, রক্তের শর্করার ভারসাম্য রক্ষা, ভিটামিন ও মিনারেলসের ঘাটতি পূরণ, থাইরয়েডের কার্যকারিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে অটিজম বাচ্চার অতি চঞ্চলতা, আক্রমণাত্মক আচরণ, মনোযোগ স্বল্পতা, চক্ষু যোগাযোগহীনতা, বিকৃত অঙ্গভঙ্গি ও অন্যান্য উপসর্গের তীব্রতা কমানো যেতে পারে।

অটিজমের সমস্যা সমাধানে খাবারের গুরুত্ব বিবেচনা করে দেখছেন গবেষকরা। তার মধ্যে রয়েছে:
১. গ্লুটিন ও কেজিনযুক্ত খাবার বর্জন করতে হবে। অটিজম শিশুদের খাদ্যে গ্লুটিন (গম, যব, বার্লি, রাই, ইস্ট ইত্যাদি) ও কেজিন (দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার) বর্জন করতে হবে। কারণ গ্লুটিন ও কেজিনযুক্ত খাবার অটিজম শিশুদের ত্রুটিপূর্ণ পাচন, শোষণ ও বিপাক ঘটায়। ফলে শিশুদের মধ্যে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। সে জন্য খাদ্যতালিকা থেকে গ্লুটিন ও কেজিনযুক্ত খাবার ধীরে ধীরে সরিয়ে অস্থিরতার পরিমাণ কমানো যায়।

২. অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা অস্বাভাবিক দেখা যায়। এতে শিশুদের মধ্যে মনোযোগ কমে যায়, হাইপারঅ্যাকটিভিটি বা অস্থিরতার মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই অটিজম শিশুদের খাবারে সরাসরি চিনি বা মিষ্টি না দেওয়াই ভালো।

৩. থাইরক্সিন হরমোনের নিঃসরণ কম থাকায় বেশিরভাগ অটিস্টিক শিশুর হাইপোথাইরয়েডিজম দেখা দেয়। মানসিক অক্ষমতা, কথায় অস্পষ্টতা ও স্নায়বিক দুর্বলতা ইত্যাদি উপসর্গ পরিলক্ষিত হয়। থাইরক্সিন হরমোন নিঃসরণ কম থাকে। তাই
থায়রয়েড হরমোন তৈরির জন্য সামুদ্রিক মাছ, আয়োডিনযুক্ত লবণ খাওয়ালে অটিজম শিশুর মানসিক, বুদ্ধিবৃত্তি ও স্নায়বিক উন্নয়ন ঘটানো যায়।


৪. সয়া সসযুক্ত খাবার ও টেস্টিং সল্টযুক্ত খাবারও শিশুর অস্থিরতা বাড়ানোর অন্যতম কারণ।

বেশ কিছু অটিজম বিষয়ক গবেষক দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং অন্ত্রের মধ্যে খুবই শক্তিশালী এক ধরনের সম্পর্ক আছে। তাই তারা খাদ্যের ভূমিকার ওপর একটু বিশেষ নজর দিয়েছেন। কিন্তু এত বিশাল খাবারের তালিকা থেকে অটিজমে আক্রান্ত শিশুর জন্য কোনগুলো সর্বোত্তম, তা নির্ধারণ করবেন কীভাবে? অনেক সময় দেখা যায়, প্রোবায়োটিক বা বন্ধুসুলভ ব্যাকটেরিয়া সমৃদ্ধ খাবারসমূহ অটিজমের উপসর্গগুলো দমিয়ে রাখতে সাহায্য করে। সুষম পুষ্টির গুণ নিশ্চিত করতে, পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্যকর অবস্থা বজায় রাখতে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে খাবারগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উপযুক্ত খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিতভাবে স্বাস্থ্যসম্মত পরিপাকতন্ত্রের রক্ষণাবেক্ষণ অটিজমের উপসর্গগুলো নিয়ন্ত্রণ করে। অটিজমে আক্রান্ত শিশুরা বিরক্তিকর পেটের সমস্যাগুলোর মধ্যে পেটে ব্যথা, দলা বা চাকা অনুভূত হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া এবং পেট ফাপানোয় বেশি ভুগে থাকে। বিরক্তিকর পেটের সমস্যা মূলত তথাকথিত গ্যাস্ট্রোকলিক রিফ্লেক্স দ্বারা উদ্ভুত হয়, যা কোলনকে খাবার হজম করার জন্য প্রস্তুতের জানান দেয়। বিরক্তিকর পেটের সমস্যায় আক্রান্তদের গ্যাস্ট্রোকলিক রিফ্লেক্সটি অনেকটা আগে থেকে সক্রিয় থাকে বলে মাংসপেশীর স্প্যাম ও অত্যাধিক সক্রিয়তায় বেদনাদায়ক এ অবস্থার তৈরি করে। এ অবস্থার কার্যকর প্রতিরোধের জন্য অটিজমে আক্রান্তদের সহজে হজম হয় এবং দ্রুত গ্যাস্ট্রোকলিক রিফ্লেক্সটিকে কার্যকর না করে সাধারণত এমন খাবার খাওয়াতে হবে। এ ধরনের খাবারগুলোই অটিজমের কার্যকর চিকিৎসার দাবিদার।

Autism & Dietary Struggles
Why is autism often tied to dietary struggles?

People on the autism spectrum have a developmental condition that manifests in a range of behavioral differences and challenges. These can sometimes become evident as feeding problems. An autistic person’s issues with food may manifest as:

Rituals around eating.
Pocketing food in their cheeks or sucking on food instead of chewing it.
Strongly preferring certain foods.
Avoiding certain foods.
People with autism are also at higher risk for gastrointestinal problems. Autistic children may also avoid certain foods or develop strong texture or temperature aversions because of sensory issues.

In frustration, parents of autistic children may limit their child’s foods to only those they know will be accepted. However, this is not a sustainable model to develop healthy eating and nutrition habits.

As you work with your child’s pediatrician and a nutritionist, you can begin to expand your child’s diet. Over time, you and your child’s treatment team can develop a list of optimal foods that your child enjoys as well as a list of foods to avoid that often result in digestive issues.

Diets to Support Positive Behaviors & Healthy Eating
Many parents with autistic children turn to specialized diets in an effort to support their child’s well-being.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке