Chittagong university tour vlog ॥ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিন ॥ Documentary ॥ Saiyem Broo

Описание к видео Chittagong university tour vlog ॥ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিন ॥ Documentary ॥ Saiyem Broo

Chittagong university tour vlog ॥ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিন ॥ Documentary ॥ Saiyem Broo

Chittagong university Full campus Documentary video . Chittagong university tour vlog .
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ভ্রমণ . Vlog video .​⁠​⁠‪@universityofchittagong6135‬

​⁠
আজকের ভিডিওতে আমি আপনাদের দেখাবো ॥in this video i show you :
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে চবি) চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের তৃতীয় এবং শিক্ষাঙ্গণ আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের সরকারি বহু-অনুষদভিত্তিক সায়ত্বশাসিত গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়।গানের ক্যাম্পাস নামে খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় স্থাপিত হয়। পাহাড়ে বেষ্টিত এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার।তাই এটিকে পাহাড়ি রাজকন্যা বা প্রকৃতির রাণী নামেও আখ্যায়িত করা হয়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যম্পাস প্রাকৃতিক সৌর্ন্দের লীলাভূমি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ জুড়ে রয়েছে আঁকাবাঁকা পথ, পাহাড়ী পথ, বিভিন্ন প্রজাতির গাছ এবং বন্য প্রাণী। প্রায়ই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাটা পাহাড়, বাণিজ্য অনুষদের পেছনে, ফরেস্ট্রি একালাসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক পরিবেশে ছোট আকারের লালচে বাদামী পিঙ্গল রংয়ের মায়া হরিণ দেখা যায়।

এখানে রয়েছে দেশের অন্যতম বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম আকর্ষন হল শাটল ট্রেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষক-শিক্ষার্থী শিক্ষাগ্রহণ ও অধ্যাপনা করেছেন যার মধ্যে ১ জন নোবেল বিজয়ী এবং একাধিক একুশে পদক বিজয়ী অর্ন্তভূক্ত রয়েছেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার উত্তরে হাটহাজারী থানার ফতেহপুর ইউনিয়নের জঙ্গল পশ্চিম-পট্টি মৌজার ২,১০০ একর (৮৫০ হেক্টর) একর পাহাড়ি এবং সমতল ভূমির উপর অবস্থিত।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাটল ট্রেন
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য ১০টি বগি বিশিষ্ট দুইটি শাটল ট্রেনের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৯ থেকে ১০ হাজার শিক্ষার্থী শাটল ট্রেনে যাতায়াত করে থাকে। বর্তমানে ট্রেন দুইটি দৈনিক সাতবার চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন ও ষোলশহর রেলওয়ে স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রেলওয়ে স্টেশন এবং বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন থেকে পুনরায় বটতলি ও ষোলশহর স্টেশন পর্যন্ত নির্ধারিত সময়সূচী[৪৪] অনুযায়ী যাতায়াত করে।১৯৮০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের একমাত্র বাহন হিসেবে শাটল ট্রেনের প্রথম যাত্রা শুরু হয়।শাটল ট্রেনের পাশাপাশি ডেমু ট্রেনের ব্যবস্থাও রয়েছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমানে ১২টি আবাসিক হল রয়েছে যার মধ্যে ৮টি ছাত্র হল ও ৪টি ছাত্রী হল । এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ে ১টি হোস্টেল রয়েছে।

এ. এফ. রহমান হল , শাহজালাল হল , সোহরাওয়ার্দী হল , শাহ আমানত হল , মাষ্টারদা সূর্যসেন হল , শামসুন্নাহার হল , প্রীতিলতা হল , দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হল , জননেত্রী শেখ হাসিনা হল , গোবিন্দ গুণালংকার ছাত্রাবাস , প্রবেশদ্বার, বিশ্বশান্তি প্যাগোডা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর
১৯৭৩ সালের ১৪ জুন, মধ্যযুগের চারটি কামান নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে জাদুঘরে বেলে পাথরের একাধিক ভাস্কর্যসহ বেশকিছু প্রাচীন পাথরের ভাস্কর্য এবং একটি কামান রয়েছে। জাদুঘর ভবনটি পাঁচটি গ্যালারিতে বিভক্ত। যেখানে রয়েছে: প্রাগৈতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক গ্যালারি, ভাস্কর্য গ্যালারি, ইসলামিক আর্ট গ্যালারি, লোকশিল্প গ্যালারি এবং সমসাময়িক আর্ট গ্যালারি।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
ষাটের দশকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর, তিনটি স্তম্ভের আদলে একটি শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়েছিল ।পরবর্তীতে প্রাকৃতির দুযোর্গে সেটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়ায়, বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভের বিপরীত পাশে প্রায় দশ শতক জায়গার ওপর ১৯৯৩ সালে বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়।

জয় বাংলা
জয়বাংলা ভাস্কর্য,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
বুদ্ধিজীবী চত্ত্বরে নির্মিত জয় বাংলা ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয় অক্টোবর ২০১৮ সালে। সৈয়দ মোহাম্মদ সোহরাব জাহানের নকশাকৃত ভাস্কর্যটির নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু হয় ২০১৮ সালের মার্চে এবং তৈরি করতে সময় লাগে নয় মাস। এটি নির্মাণ সহযোগী ছিলেন মুজাহিদুর রহমান মূসা ও জয়াশীষ আচার্য।[১৭] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত এই ভাস্কর্যের দুটি স্তরের, উপরের অংশে রয়েছে চামড়া সংযুক্ত তিনজন সরাসরি মুক্তিযোদ্ধার অবয়ব; যাাদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী। নিচের অংশে ব্যবহৃত ২০টি মানব অবয়বের মধ্যে রয়েছে রয়েছে দুজন পাহাড়ি-বাঙালির অবয়ব, যার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি ও বাঙালিদের অংশগ্রহণ তুলে ধরা হয়েছে।

শিক্ষায়তনিক
বিজ্ঞান অনুষদ , ড. আবদুল করিম ভবন ( কলা অনুষদ ) , জীব বিজ্ঞান অনুষদ , কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ , এ কে খান ভবন ( আইন অনুষদ ) , সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ , মেরিন সায়েন্স ও ফিশারিজ অনুষদ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ভবনের ৩য় তলায় সাংবাদিক সমিতির অবস্থান। ১৯৯৬ সালের ৬ ডিসেম্বর এটির যাত্রা শুরু। শুরু থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্যগণ পদাধিকারবলে সংগঠনটির প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। চবি সাংবাদিক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট অনুমোদিত একটি সংগঠন।

#chittagonguniversity #CU #universityofchittagong

Комментарии

Информация по комментариям в разработке