Скачать или смотреть 9th Lecture: স্থানাঙ্ক জ্যামিতি (রেখার সমীকরণ, ঢাল, ক্ষেত্রফল) উচ্চতর গণিত | H Math Geometry-11.4

এ টিউটোরিয়ালটিতে আমরা শিখবো বাহুর দৈর্ঘ্য নির্ণয়ের মাধ্যমে ত্রিভুজ ও চতুভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের পাশাপাশি কি ভাবে স্থানাঙ্ক বিন্দুর মাধ্যমে ত্রিভুজ ও চতুর্ভুজ সংক্রান্ত জ্যামিতিক নিখুঁত চিত্র অঙ্কন করে তার ক্ষেত্রফল নির্ণয় করা যায়।
(9th Lecture: স্থানাঙ্ক জ্যামিতি (রেখার সমীকরণ, ঢাল, ক্ষেত্রফল) উচ্চতর গণিত | H Math Geometry-11.4)

স্থানাঙ্ক জ্যামিতির (দশম শ্রেণি)
স্থানাঙ্ক জ্যামিতির পরিসর যথেষ্ট প্রভাবশালী। বীজগণিত, পদার্থবিজ্ঞান, মহাকাশ বিজ্ঞান, অভিযান্ত্রিক, নৌ বিদ্যা, ভূকম্প বিজ্ঞান কাল ইত্যাদি ক্ষেত্র সমূহে স্থানাঙ্ক জ্যামিতির বহুল প্রয়োগ করা হয়।

x-অক্ষ এবং y-অক্ষই পরস্পরকে কাটাকাটি করা বিন্দুর স্থানাঙ্ক (0, 0)
x-অক্ষের ডান-পক্ষের মান ধণাত্মক এবং x-অক্ষের বাম-পক্ষের মান ঋণাত্মক।
একইভাবে y-অক্ষের কাছে ধনাত্মক মান পাওয়া যায় এবং y-অক্ষের নিচে ঋণাত্মক মান সমূহ আসে।
x-অক্ষ এবং y-অক্ষ পরস্পরকে ছেদ করে মোট চারটি চোখ সৃষ্টি করে এই চোখ সমূহের বিন্দু সমূহের মান (+, +), (-, +), (-, -), (+, -)হয়।

কোনো রেখা খণ্ডের জন্য সমীকরণ, মধ্যমান, ঢাল ইত্যাদি নির্ণয় করা যায়।
কোনো একটি রেখা উলম্ব না সমান্তরাল নির্ণয় করা যায়।
সমতলে বিন্দু সমূহ সৃষ্টি করা বহুভুজ সমূহের পরিসীমা এবং ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে পারা যায়।
কোনো একটি আকৃতিকে প্রতিবিম্বিত করতে স্থানান্তরিত তথা আবর্তন করতে এবং রূপান্তর করতে ব্যবহার করা যায়।
উপবৃত্ত, বক্র, এবং বৃত্তর সমীকরণ নির্ণয় করতে।

শুভেচ্ছান্তে,
মো. কামাল হোসেন

Following me:
Facebook Page:  / triangularkamal  
Twitter:  / triangularkamal  
YouTube:    / triangularkamal  

Blog: https://triangularkamal.blogspot.com/
LinkedIn:  / triangularkamal  
Pinterest:  / triangularkamal  
Instagram:  / triangularkamal  
Tumblr”  / triangularkamalacademy  
Digg:http://digg.com/u/TriangularKamal_
Facebook:  / mdkamalhossenbd  

"My_Education My Future, My Knowledge My Power"
#Triangular_Kamal_Academy

#Higher_Math_X

#Coordinate_Geometry_Slope