Скачать или смотреть ফেরেশতাদের দিয়ে মাশোয়ারা করছেন কিমানুষকে যখন আল্লাহ পাক প্রথমে ওয়াজ শুনে অবাক হবেন

ফেরেশতাদের দিয়ে মাশোয়ারা করছেন কিমানুষকে যখন আল্লাহ পাক প্রথমে ওয়াজ শুনে অবাক হবেন






ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে, কেয়ামতের দিন ফেরেশতাদের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করতে বলা হবে। কোরআন ও হাদিসে এই বিষয়ে কিছু বর্ণনা পাওয়া যায়:
আমলনামা পেশ:
ফেরেশতারা মানুষের জীবনের প্রতিটি কর্মের হিসাব সংরক্ষণ করেন। কেয়ামতের দিন তারা এই আমলনামা আল্লাহর সামনে পেশ করবেন।
জাহান্নামে নিক্ষেপ:
যারা আল্লাহর অবাধ্য ও কাফের, ফেরেশতারা তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।
জান্নাতে প্রবেশ:
যারা ঈমানদার ও সৎকর্মশীল, ফেরেশতারা তাদেরকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন এবং তাদের অভ্যর্থনা জানাবেন।
সাক্ষ্য প্রদান:
ফেরেশতারা মানুষের কাজকর্মের সাক্ষ্য দেবেন। তারা মানুষের ভালো-মন্দ কাজ সম্পর্কে আল্লাহর কাছে সাক্ষ্য দেবেন।
হাঁকিয়ে নিয়ে আসা:
প্রত্যেক ব্যক্তিকে একজন ফেরেশতা হাঁকিয়ে নিয়ে আসবেন।
কেয়ামতের দিন ফেরেশতাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা আল্লাহর আদেশ পালন করবেন এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করবেন।



ইসলামের বিশ্বাস অনুযায়ী, ফেরেশতারা (আরবি: ملاءكة) হচ্ছে স্বর্গীয় দূত। আরবিতে ফেরেশতাদের একবচনে মালাক ও বহুবচনে মালাইক বলে। তারা মানুষের ন্যায় আল্লাহর এক বিশেষ সৃষ্টি। ফেরেশতাদের সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
সৃষ্টি:
ফেরেশতারা নূর বা আলোর তৈরি।
তারা পবিত্র স্থানে অবস্থান করেন।
তারা যেকোনো স্থানে গমনাগমন ও আকৃতি পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখেন।
দায়িত্ব:
ফেরেশতারা দিনরাত আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা বর্ণনা করেন।
তারা আল্লাহর অবাধ্য হবার কোনো ক্ষমতা রাখেন না।
ফেরেশতারা আল্লাহর বিভিন্ন নির্দেশ পালনে নিযুক্ত থাকেন।
বিভিন্ন ধর্মে ফেরেশতা:
ইসলাম, খ্রিস্টান ও ইহুদি ধর্মে ফেরেশতার উল্লেখ রয়েছে।
ইসলাম ধর্মে ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা ঈমানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।