Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть নমঃশূদ্র জাতির জন‍্য কি করলেন? শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর/Nomo shudro Jatir Joan chrichri Guru chad

  • BISWAS ETC
  • 2021-04-23
  • 4362
নমঃশূদ্র জাতির জন‍্য কি করলেন? শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর/Nomo shudro Jatir Joan chrichri Guru chad
  • ok logo

Скачать নমঃশূদ্র জাতির জন‍্য কি করলেন? শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর/Nomo shudro Jatir Joan chrichri Guru chad бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно নমঃশূদ্র জাতির জন‍্য কি করলেন? শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর/Nomo shudro Jatir Joan chrichri Guru chad или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку নমঃশূদ্র জাতির জন‍্য কি করলেন? শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর/Nomo shudro Jatir Joan chrichri Guru chad бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео নমঃশূদ্র জাতির জন‍্য কি করলেন? শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর/Nomo shudro Jatir Joan chrichri Guru chad

নমঃশূদ্র জাতির জন‍্য শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুরের সামাজিক অবদান সম্পাদনা

অনুন্নত শ্রেনীর শিক্ষাবিস্তার ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়ননের ওপর বিশেষভাবে জোর দেন গুরুচাঁদ ঠাকুর। সামাজিক ও বর্ণহিন্দুর বাধা অতিক্রম করে ১৮৮০ সালে ওড়িয়াকান্দিতে প্রথম বিদ্যালয় স্থাপন করেন। তার উৎসাহে ১৮ বছরের মধ্যে এটি প্রাথমিক স্তর হতে উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নিত হয়। অস্পৃশ্যতা দুরীকরণ ও শিক্ষা বিস্তারের ক্ষেত্রে গণ আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন তিনি। ৯০ বছরের জীবনে ১৮১২ টি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে। ১৮৮১ সালে তার উদ্যোগে ও সভাপতিত্বে খুলনার দত্তডাঙায় প্রথম নমঃশূদ্র মহা সম্মেলন হয়। চন্ডাল জাতিকে নমশুদ্র জাতিতে উত্তরনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তার চেষ্টায় একটি প্রতিনিধিদল ১৯০৭ সাকে বাংলা ও আসাম গভর্নর জেনারেলের কাছে এই মর্মে প্রতিবেদন পেশ করেন। যার সাফল্যস্বরূপ ১৯১১ সালের জনগনায় নমশূদ্র নামটি পরিচিতি লাভ করেছিল। তার মৃত্যুর পর এই আন্দোলনের দায়িত্ব নেন
রাজনীতিবিদ ও সাংসদ প্রমথরঞ্জন ঠাকুর। দেশবিভাগের পর মতুয়া মহাসঙ্ঘের প্রধান কেন্দ্র গড়ে ওঠে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার ঠাকুরনগরে।

নমঃশূদ্র বা নমঃস্বেজ

হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি বড় জনগোষ্ঠী। এই গোষ্ঠীর বিস্তার মূলত বাংলাদেশ এবং ভারত। এছাড়াও অন্যান্য বিভিন্ন দেশে তারা অল্প সংখ্যায় ছড়িয়ে আছে। ঐতিহ্যগতভাবে এরা পেশায় কৃষিজীবী। সামাজিকভাবে তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের চারটি বর্ণের বাইরে অবস্থান করে অর্থাৎ তারা একটি অবর্ণ বা মুক্তবর্ণ হিন্দু জনগোষ্ঠী (বেদ অনুযায়ী, বর্ণ চারটি যেমন- ব্রাহ্মণ, বৈশ্য, ক্ষত্রীয় ও শুদ্র । পুর্ববর্তী তিনটি অর্থাৎ ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রীয়, বৈশ্য বর্ণ ছাড়া সবাই চতুর্থ বর্ণের । )।কথিত আছে,সেন বংশের রাজা বল্লাল সেন যখন সিংহাসনে আরোহণ করেন,তখন তিনি দেখেন বঙ্গের অধিকাংশ মানুষই বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী।ব্রাহ্মণ্যবাদী রাজা তখন সবাইকে ব্রাহ্মণ্য বর্ণাশ্রম ধর্মে ফিরে আসতে নির্দেশিকা জারি করেন।কিছু পুরোহিত,সেই ফরমান মানতে অস্বীকার করে রাজা তাদের অন্তঃজ-অস্পৃশ্য বলে ঘোষণা করেন ও তাদের গাঙ্গেয় বদ্বীপ(বর্তমান খুলনা,ফরিদপুর,বরিশাল) এবং সুন্দরবনে তাড়িয়ে দেন।কালক্রমে যুগের সাথে ও বৈষ্ণব ধর্মের প্রভাবে তারা হিন্দু ধর্মে মিশে যায়।ভারতীয় উপমহাদেশে বহুকাল ধরে তারা শোষিত, নির্যাতিত এবং অচ্ছুত জনগোষ্ঠী এবং এক ধরনের বর্ণ বিদ্বেষের তথা রূপকার্থে তারা ইহুদী-ভাগ্যের শিকার। ১৮৯১ সালে ব্রিটিশদের একটি পরিসংখ্যানে তাদের পূর্বপুরুষের শ্রুতি অনুযায়ী, অধিকাংশ নমঃশূদ্রই কাশ্যপ গোত্রের অন্তর্গত।এরা সাধারণত বিশ্বাস, মন্ডল, হালদার, হাওলাদার, সরকার, সিকদার, মজুমদার, দাস, রায় ইত্যাদি পদবি ব্যবহার করে।

ইতিহাস সম্পাদনা

১৮৯১ সালে ব্রিটিশদের একটি পরিসংখ্যানে তাদের পূর্বপুরুষের শ্রুতি অনুযায়ী , অধিকাংশ নমঃশূদ্র বা নমঃস্বেজ ই কাশ্যপ গোত্রের অন্তর্গত।এছাড়াও কয়েকটি গোত্রের উল্লেখ পাওয়া যায়|জ্ঞানীঋষি বুদ্ধ কাশ্যপ এর পরবর্তী নমস মুনির বংশধর হেতু তারা নিজেদের সম্প্রতি নমঃস্বেজ বলে অভিহিত করে ।

নমঃস্বেজ ও চণ্ডাল প্রসঙ্গ সম্পাদনা

১৮৭১ সালের সেন্সাস রিপোর্টে ব্রিটিশ সরকার ব্রাহ্মণদের চক্রান্তে বঙ্গদেশে নমঃজাতিকে ‘চণ্ডাল জাতি’ নামে আখ্যায়িত করে। এই সময় পর্যন্ত, অর্থাৎ ১৮৭১ সালের সেন্সাস রিপোর্টের পূর্ব পর্যন্ত বর্তমানের নমঃশূদ্ররা যে শুধু নমঃ জাতি বলেই স্বীকৃত ছিল তা আমরা ভূপেন্দ্রনাথ দত্তের ‘বাংলার ইতিহাস’ ও রমাপ্রসাদ চন্দ্রের ‘গৌড়মালা’ থেকে জানতে পারি। তাই চণ্ডাল’ নাম অপসারণ করে নমঃ নামকরণের দাবিতে গুরুচাঁদ ঠাকুরের লাগাতার আন্দোলনে অতিষ্ঠ হয়ে এবং বঙ্গভাষা আন্দোলনের বেকায়দায় পড়ে শেষ পর্যন্ত তারা কৌশল বদলাতে বাধ্য হয়। এবং ১৯১১ সালের সেন্সাস রিপোর্টে ‘চণ্ডাল’ নাম অপসারণ করে ‘নমঃ’-এর সাথে গীতা অনুযায়ী পাপযোনি সম্ভত বলে গালি খাওয়া ‘শূদ্র’ শব্দটি জুড়ে দিয়ে নমঃ+শূদ্র অর্থাৎ ‘নমঃশূদ্র’ নামে অপমানিত করে।

নমঃশূদ্র বা নমঃস্বেজ আন্দোলন সম্পাদনা

মতুয়া ধর্মসম্প্রদায়কে কেন্দ্র করেই নমঃশূদ্রদের সামাজিক আন্দোলন শুরু হয়। তাদের আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্র ছিল ফরিদপুর জেলার ওড়াকান্দি গ্রামে। নমঃশূদ্ররা এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ১৯০২ খ্রিষ্টাব্দে একটি সমিতি গঠন করে এবং নিয়মিত উন্নয়নী সভার আয়োজন করে। তা ছাড়া যাত্রানুষ্ঠান ও প্রতি পরিবার থেকে মুষ্টি সংগ্রহের মাধ্যমেও আন্দোলনের বিস্তার ঘটে। নমঃশূদ্ররা ১৯১২ খ্রিষ্টাব্দে Bengal Namasutra Association প্রতিষ্ঠা করে পুরোপুরি সংগঠিত হয়ে আন্দোলন পরিচালনা করে।

নমঃশূদ্ররা তাদের নমঃশূদ্র নামের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দাবি করেছিল। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব ছিল হরিচাঁদ ঠাকুরের পুত্র শ্রী গুরুচরণ বা গুরুচাঁদ ঠাকুরের হাতে। এবং তাকে প্রভূত সাহায্য করেছিলো মিড্ সাহেব। এর আগে ব্যবস্থা লিখিয়ে হিন্দু বর্ণ সমাজের পন্ডিতদের সম্মতি নিতে হয়। সেখানে ব্রিটিশ ভারতের অবিভক্ত বাংলার প্রধান পন্ডিত সহ বিভিন্ন জেলার আরও ৪১ জন পন্ডিত সহি করে। সেখানে কিন্তু এদের শূদ্র বলা হয় নাই। হরিচাঁদ ঠাকুরের প্রত্যাদেশ নাম অর্থাৎ গোত্র সূত্র ধরে নমস মুনির থেকে সৃষ্ট বলে আত্মপরিচয়ের কথা বলা হয়েছে এবং গুরুচাঁদ ঠাকুর আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে তখনকার মতো এই শূদ্র-লেবেল যুক্ত নাম গ্রহণের কথা লেখেন এবং শূদ্র জুড়ে দেওয়ার ব্যাপারে তার আপত্তি লিখে রাখেন। জনগণনার নথিতে নাম পরিবর্তনের দাবিপত্রের সাথে এই ব্যবস্থার অনুলিপি জমা দেওয়া হয়। ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দের আদমশুমারিতে নমঃশূদ্র নামকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
এমনকি রিজলী সাহেবের লেখা বইতে 'নম' নামটি কিন্তু ১৯১১ এর আগেই লেখা হয়েছিল। অর্থাৎ নমস স্বজন বা নমস সৃজ গোষ্ঠী এই ব্যাপারটা কিন্তু সমাজে চালু ছিল। হয়ত কোনো সামাজিক চাপেই এই অবর্ণ বা মুক্তবর্ণ গোষ্ঠীর নামের শেষে শূদ্র শব্দটি জুড়ে দেওয়া হয়।
নমঃশূদ্ররা তাদের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে কিছু সুযোগ-সুবিধার দাবি করে এবং এক্ষেত্রে তারা কিছু সুযোগ-সুবিধা পেতে সক্ষম হ

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]