Скачать или смотреть বখতিয়ার খিজলির ঐতিহাসিক বাংলা জয়ের কাহিনী~ Bakhtiar Khizli's conquest of Bengal without any battle

বখতিয়ার খিজলির ঐতিহাসিক বাংলা জয়ের কাহিনী~ Bakhtiar Khizli's conquest of Bengal without any battle

ইতিহাস কিন্তু ওতটা রসহীন হয় না। প্রতিটি ইতিহাসের সাথে জড়িয়ে থাকে হাজার হাজার বছরের রহস্যময় ধ্নশজজ্ঞ গদুর্বিষহ বাস্তবতা। আজ আমরা জানতে চলেসিইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজীর ইতিহাস। আফগানিস্তানের গরমশির এলাকার অধিবাসী ছিলেন ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজী । তিনি খিলজী সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন। তার বাল্যজীবন সম্পর্কে সেরকম জানা যায় না।তিনি স্বদেশ পরিত্যাগ করেন দারিদ্রের জন্য এবংজীবিকার সন্ধানের জন্য। মুহাম্মদ ঘুরী তখন ভারতীয় উপমহাদেশে অভিযান চালাচ্ছিলেন। বখতিয়ার, ঘুরীর সৈন্যদলে চাকুরী করতে ব্যর্থ হন। কারন নিয়ম ছিলো, প্রত্যেক সৈন্যকে নিজ ঘোড়া ও যুদ্ধাস্ত্রের ব্যবস্থা নিজেকেই করতে hobe। অর্থনৈতিক অভাবে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজীর ঘোড়া বা ঢাল-তলোয়ার কিছুই যোগাড় করতে পারেননি। ্তার শরীরের ঘটন ছিল খাটো , লম্বা হাত ও কুৎসিত চেহারার ধিকারি তাই জন্য বখতিয়ার খিলজী সেনাধক্ষ্যের দৃষ্টিও আকর্ষণ করতে পারেননি। প্রবর্তিতে বখতিয়ার দিল্লীর সম্রাট কুতুবউদ্দিন আইবেকের কাছে যান । সেখানেও বখতিয়ার ব্যর্থ হয়। তার পর তিনি বদাউনে যান। বদাউনের তখনকার শাসনকর্তা ছিলেন হিজবর-উদ-দীন। তিনি বখতিয়ারকে চাকুরীদেন নগদ টাকা বেতনে। কিন্তু এমন চাকুরী বখতিয়ারের পসন্দ ছিল না। কিছুদিন কাজ করার পর বখতিয়ার অযোধ্যায় চলে যান। অযোধ্যা ্রাজ্জের রাজা হুসাম-উদ-দীন ।তিনি বখতিয়ারের প্রতিভা বুঝতে পারেন। য়াই জন্য তাকে ভিউলী ও ভগত নামে দু’টি পরগনার জায়গীর প্রদান করে। মুসলিম রাজ্যের পূর্বসীমান্তে সীমান্তরক্ষীর কাজে নিযুক্ত করেন। বখতিয়ার তার ভবিষ্যৎ উন্নতির সম্ভাবনা দেখতে পান।
বখতিয়ারের জায়গীর সীমান্তে অবস্থিত হওয়ায় তিনি পার্শ্ববর্তী হিন্দু রাজ্যগুলির সম্পর্কে জানতে পারেন। পরবরতিতে স্বীয় রাজ্য বিস্তারের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন।পার্শ্ববর্তী হিন্দুরাজ্য গুলির মধ্যে পারষ্পারিক অন্তর্বিরোধ লেগে থাকাত । ফলে সংঘবদ্ধ হওয়া তাদের জন্য সম্ভব ছিল না। বখতিয়ার খিলজীর জন্যে উপযুক্ত সুযোগ ছিল এইটা। কিছু সৈন্য সংগ্রহ করে তিনি এক এক করে হিন্দু রাজ্য আক্রমণ ও লুট করতে থাকেন।ঐ সময় থেকে মুসলিমরা জায়গাটির নাম দিলেন বিহার বা বিহার শরীফ। এই সময় ঠিক রাজ্য বিস্তার করা তার উদ্দেশ্য ছিল না তার উদ্দেশ্য ছিল ধন-সম্পদ হস্তগত করে একটি বিরাট