Скачать или смотреть 6th death anniversary of Prof. Dr. M.R. Khan. প্রফেসর ডা: এম আর খান এর স্মৃতিচারণ

MCW Hospital observed 6th death anniversary of Prof. Dr. M.R. Khan. He was one of our founding members and our country's eminent Pediatrician. Throughout his life, he served the mankind with love, care and his expertise. His belief on empathy reflected upon throughout his medical career. MCW hospital salutes Prof. Dr. M.R. Khan, National Professor, former Executive Chairman, BOT, MHWT, and remembers him with gratitude for his lifelong service to the humanity.
Footage courtesy: MediVoiceBD

" Prof. Dr. MR Khan was the first paediatric professor in Bangladesh. There is no paediatrician in Bangladesh who was not a direct or indirect student of him."

Khan was called the "Father of Paediatricians and Institution" in Bangladesh. He was awarded 'Ekushey Padak' for his contributions in child health and medicine on Mar 24, 2016. Prime Minister Sheikh Hasina also awarded Bangladesh's highest civilian honor, the Swadhinata Padak or Independence Award to Dr Khan.

In his long career, Khan founded several organizations and national institutions. Among those are the Child Health Foundation Bangladesh, Institute of Child Health and Hospital at Mirpur, Dhaka and Children's Hospitals at Satkhira and Jessore.

ডা. এম আর খান নতুন প্রজন্মের চিকিৎসকদের অনুপ্রেরণা ও শেষ আস্থা।

তিনি ছিলেন একাধারে চিকিৎসক, শিক্ষক, উদ্যোক্তা, সমাজ সংস্কারক, সর্বোপরি ‘মানুষ’। ভালোমানুষ। যা হওয়া একজন চিকিৎসকের পূর্বশর্ত।

MCW Hospital পালন করলো বাংলাদেশের শিশুস্বাস্থ্য সেবার অগ্রদূত, অধ্যাপক এম আর খ্যান স্যারের ৬ষ্ঠ মৃত্যু বার্ষিকীতে এক স্মরণ সভা, ছয় বছর আগে এই দিনে ৮৮ বছর বয়সে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যান। পিছনে রেখে যান অসংখ্য কৃতি ছাত্রছাত্রী, যারা নিজেরাও ইতোমধ্যে দেশসেরা শিশু চিকিৎসক। রেখে গেছেন ঢাকা ও ঢাকার বাইরে তাঁর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান, যেখানে সেবা পাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ।
নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ তাঁকে শান্তির ঠিকানাতেই ঠাই দিবেন, যিনি অগণিত মাসুম শিশু ও তাঁদের মায়েদের মনে শান্তি এনে দিয়েছেন শুধু চিকিৎসাবিদ্যা নয়, হৃদয়ের বিশালতা আর ত্যাগের মহিমায়। তিনি অন্য জগতে চলে গেলেও তাঁর স্মৃতি, তাঁর সৃষ্টি, তাঁর কীর্তি থাকবে দিশা হারানো সাধারণ মানুষ ও অনেক প্রজন্মের চিকিৎসকদের বাতিঘর হয়ে।