Tara Vora Ei Rate Elo Je Baher
তারা ভরা এই রাতে এলো যে বাহার
Sound — Lp Record Sound
ছায়াছবিঃ বাগদাদের চোর
মুক্তি সালঃ ২৫.০৭.১৯৮৯
Movie — Bagdader Chor
পরিচালকঃ ইবনে মিজান
গীতিকারঃ গাজী মাজহারুল আনোয়ার
সংগীতঃ মনসুর আহমেদ
কন্ঠঃ রুলিয়া আজম
Singer — Ruliya Azom
অভিনয়েঃ ববিতা
Cast — Bobita
'রুলিয়া আজম, একজন বাংলাদেশী সংগীত শিল্পী, আমাদের বাংলা চলচ্চিত্র এবং আধুনীক গানের অনন্য এক নাম, বিশেষ করে আশির দশকের ছায়াছবির গানের খুব পরিচিত কন্ঠ শিল্পী ছিলেন তিনি, তখনকার সময়ের জনপ্রিয় সব কন্ঠ শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন রুনা লায়লাদের পাশাপাশি নিজের আদালা কন্ঠ মাধুর্যে একটি অবস্থান তৈরি করে নিয়েছিলেন, বহু জনপ্রিয় গান রয়েছে তার সুমিষ্ট কন্ঠে, রুলিয়া আজম প্রথম প্লেব্যাক করেন ১৯৮০ সালে মনসুর আহমেদের সুরে 'বাগদাদের চোর' ছবিটিতে, ছবিটির পরিচালক ছিলেন বিগ ম্যান খ্যাত জনাব ইবনে মিজান সাহেব, গানটি ছিলো 'আমি জরিনা আমি মেহফিলে হাসিনা' শিরোনামে, একই ছবিতে আরো গাইলেন 'তারা ভরা এই রাতে এলো যে বাহার', ছবিটি মুক্তির পর ছবির পাশাপাশি এর সবগুলো গানও হয়ে যায় সুপারহিট, সেই সাথে একজন রুলিয়া আজমের কন্ঠের মাধুর্য্য ছড়িয়ে পড়তে থাকে চারিদিকে, সেই শুরু আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে, এরপর একে একে কন্ঠ দেন 'তাজ ও তলোয়ার' 'গলি থেকে রাজপথ' 'শাহজাদী' 'রাজ সিংহাসন' 'চম্পা চামেলি' ' আখেরি নিশান' ' সোহাগ মিলন' 'রাজমহল' 'নবাবজাদী' 'শাহী চোর' 'রাজকন্যা' সহ আরো বহু চলচ্চিত্রে৷
রুলিয়া আজমের উল্লেখ্যযোগ্য কিছু গানের মধ্যে 'তারা ভরা এই রাতে এলো যে বাহার'(বাগদাদের চোর) 'আমি গাড়ী কিনি নাই'(গলি থেকে রাজপথ) 'তুমি যে আশা মোর ভালোবাসা'(তাজ ও তলোয়ার) 'এখন আমার মনের মানুষ চাই'(শাহজাদী গুলবাহার) 'চাঁদনী রাতে আমার চোখেতে রঙের বাহাহ'(আলাদিন আলিবাবা সিন্দবাদ) 'বন্ধু লিখেছে আমার প্রেমের আলাপন'(আলিফ লায়লা) 'খোলা খোলা আকাশে'(যাদু নগর) 'ইরান তুরান ঘুরে'(শাহী চোর) 'আমি যে প্রেমে পড়েছি'(প্রেম কাহিনী) অন্যতম৷
——সংগীত নিয়ে কিছু কথা——
'গান হলো এক ধরনের loud tinking(জোরালো অভিমত) এর মতো, জীবনের আনন্দ বেদনা ও দুঃখের যে ভাব প্রকাশ মানুষ মনে মনে বলে চলে তারই উচ্চারিত রুপ ধরা দেয় কবিতা বা গল্পে, সেই কবিতা আর গল্পে যখন কেউ চিন্তা ও আবেগর ভাব প্রকাশের মাধ্যমে সুর সৃষ্টি করে তা শিল্পীর কন্ঠে তুলে দেন তখন সেটি গান হয়ে আমাদের মাঝে অনুভূতির প্রকাশ হয়ে উঠে৷
গান বা সংগীত আমাদের বাংলা চলচ্চিত্রে একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, গান ছাড়া আমাদের সিনেমা দর্শকরা কল্পনাও করতে পারেননা, অসংখ্য অসংখ্য জনপ্রিয় গান আছে আমাদের বাংলা চলচ্চিত্রে, যা বলে হয়তো শেষ করা যাবেনা, এমন অনেক ছবিও আছে শুধুমাত্র গানের জনপ্রিয়তার কারনে সেসব ছবি ব্যাবসায়ীক সফলতায় উৎরে গেছে, একটি পূর্নাঙ্গ গানের পিছনে গীতিকার তার কথায় একটি দেহ(প্রতিকী হিসেবে) তৈরি করেন, তাতে সুর দিয়ে প্রান সঞ্চার করেন সুরকার, কন্ঠ শিল্পী বাদ্যযন্ত্রের সহায়তায় সেটিকে কন্ঠে তুললে তা গান হয়ে পৌছায় শ্রোতাদের কাছে৷
মূলত এখানে কোন বানিজ্যিক উদ্দেশ্যে নয় বরং বাংলা চলচ্চিত্রের গানের প্রতি ভালোবাসা ভালোলাগা ও নতুন দিনের শ্রোতাদের কাছে আমাদের বাংলা গানকে তুলে ধরারই প্রয়াস মাত্র৷
——Something about music——
'Song is like a kind of loud tinking, the expression of the joys, sorrows and sorrows of life that people carry in their minds is expressed in the poems or stories, in the poems and stories when someone creates a melody through the expression of thoughts and emotions. When he puts it in the voice of the artist, then it becomes a song and becomes an expression of feelings among us
Music is an integral part of our Bengali movies, without songs our movie viewers can't even imagine, there are countless popular songs in our Bengali movies, which may not be finished, there are many pictures only because of the popularity of songs, those pictures have become commercial success. Behind a complete song, the lyricist creates a body (as a symbol) in his words, in which the composer breathes life into the melody, and when the vocalist picks it up with the help of a musical instrument, it becomes a song and reaches the listeners.
It is not for any commercial purpose but to love Bengali movie songs and to present our Bangla songs to the new day listeners.
Информация по комментариям в разработке