Скачать или смотреть #ডঃ_হুমায়ুন_আজাদ

#ডঃ_হুমায়ুন_আজাদ#লাল_নীল_দীপাবলী#বিসিএস_স্টাডিজ #প্রবন্ধ #কবিতার_মত_লেখা




পাঠ
#অজস্র

লেখনিতে যিনি সৌর্যকর কারো কারো কাছে,
বাংলায় যার অপূর্ব দখল তার বই আমি পাঠ করতে আরম্ভ করলাম... ৪ খন্ডে পাঠ করবার প্রয়াস রয়েছে আমার।
সেই লেখককে নিয়ে আমার ডাইরিতে যা একদা লিখেছিলাম আমি তাতে তার পরিচয় পাবেন । আর বিসিএস (বাংলা) প্রস্তুতির জন্য আমার স্টুডেন্ট / ছোট ভাইবোন ও সকল শিক্ষার্থীদের আমার তরফ থেকে এ বইটি পড়ার রিকমেন্ডেশন রইলো ।

(ডাইরীর পাতা থেকে -শ্রাবনের আজ - অজস্র মামুন )

প্রকৃতির কোন ফুল কি রাত্রীতে রেডিয়ামের মত জ্বলে? আমার এই ক্ষুদ্র জীবনে কোনদিন কি দেখেছি এমন ফুল- জ্বলছে যে নিশীথে । কই? মনে তো পড়ে না আমার। আজ পর্যন্ত এমন সুন্দর আলোক সৌরভ বিচ্ছুরণকারী ফুল প্রকৃতিতে আবিষ্কার হয়েছে কিনা? - আমি জানি না। অথচ আমি কল্পনা করি - অনেক পরিচিত বলে মনে হয় । অপরুপ সুন্দরের নীলাভ এক ফুল। অমাবস্যার রাতে। আকাশে কোথাও চাঁদ নেই নক্ষত্রের মিটিমিটি আলো যখন চোখে পড়ে না । কোন আলো আকাশ থেকে নেমে আসে না জারুল জামির হিজল কিম্বা অতিদূর নাশপাতির বনে ; অরোরার মত শীতল জোৎস্না হয়ে ? তেমন আভা নেই কোন দিকে। যেদিকে তাকাই শুধু মাত্রাহীন অন্ধকার আর অন্ধকার। কিছুই চোখে এসে প্রবেশ করে না আর। খোলা চোখেও বিভ্রান্তি লেগে থাকে যখন চোখ খোলা আছে কি না? এই
অন্ধকারের সমুদ্রের ভেতরে।
তখন সহসাই শিউলি নয় , গন্ধরাজ নয় , রজনীগন্ধা, বেলি, জুঁই নয় ; নয় তারা কেহ- উঠোনের সব চেয়ে বিমর্ষ কোনে
নীল চাঁদের মত এক অপরুপ জোৎস্না ছড়ায়ে
আনমনে -
ফুটে উঠলো এক নাম না জানা ফুল।
অপরুপ আলোকরুপ তার অপূর্ব তীক্ষ মনোমুগ্ধকর ঘ্রাণ সুন্দরের সোভার মত সত্য করে দিল চারিধার। তখন ভাবি আমি -
এ আলো কি আলেয়ার? অথবা কোন অররার? বার বার তখন আমার শুধুই ভুল মনে হত থাকে - "ভুল এই সময়..?"..অথবা এ সময় ঠিক -তার যেন নয়।
মনে হলো আজ শ্রাবণ নিশীতে
সিক্ত মাটি শুষে নিচ্ছে কেমন তবো আস্বাদ!
আমার হৃদয় পড়ে রয় বাংলার উঠোনে :
তবে কি সত্যি
জন্মালে তুমি ভুল সময়- অন্যদের সময়ে।
হে শুভ্রতা তুমি হুমায়ুন আজাদ!





~ Lal Nill Dipaboli | Part 1
লাল নীল দীপাবলি’ হলো ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদের একটি অসামান্য বই। বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ অর্থাৎ ৯৫০ থেকে শুরু করে আধুনিককালের ১৯৫০ এর পূর্ব পর্যন্ত বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস সংক্ষেপে বলে গেছেন এ বইয়ে। এ দেশে সাহিত্যর যুগ শুরুর সময়টি উল্লেখের ক্ষেত্রে তিনি সুনীতিকুমারের মতকেই বেছে নেন। ছোট্ট এই বইটি তিনি লেখেন কিশোরদের বা কিশোর বয়সের আশেপাশে যারা রয়েছেন তাদেরকে মাথায় রেখে। যা কিছু আছে এখানে তা ‘লাল নীল দীপাবলি’ নামে ১৯৭৩ সালে ‘দৈনিক বাংলা’য় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ হয়। ১৯৯২ সালে এসে ‘লাল নীল দীপাবলি’র সাথে যুক্ত হয় ‘বাঙলা সাহিত্যের জীবনী’। এরপর থেকে বইটির নাম হয়ে যায় ‘লাল নীল দীপাবলি বা বাঙলা সাহিত্যের জীবনী।
লাল নীল দীপাবলি বা বাংলা সাহিত্যের জীবনী 1/9 | হুমায়ুন আজাদ |
–––––––––––––
লাল নীল দীপাবলি-হুমায়ুন আজাদ

#ক্যারিয়ার
#পড়াশোনা
#সাহিত্যচর্চা
#ইতিহাস
suggest :